পাটনা প্রাচীন পাটলিপুত্র, আজকের বিহারের রাজধানী পাটনা। সাধারণত পাটনাকে কেন্দ্র করে বিহারের বেশ কিছু জায়গায় ভ্রমণের পরিকল্পনা করা হয়। কিন্তু ঐতিহাসিক পাটনা শহরেও অনেক কিছু দেখার আছে।
পাটনা স্টেশনের কাছে ফ্রেজার রোডে, মহাবীর মন্দিরের বিপরীতে বিরাট অঞ্চল জুড়ে বুদ্ধ স্মৃতি পার্ক। গৌতম বুদ্ধের ২৫৫৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ২০১০ সালে এই পার্ক ও স্মৃতিমন্দির উদ্বোধন করেছিলেন দলাই লামা। বোধগয়া এবং শ্রীলঙ্কার অনুরাধাপুরা থেকে আনা বোধিবৃক্ষর দু'টি চারা তিনি সেদিন রোপণ করেছিলেন। এই পার্কের মূল আকর্ষণ পার্কের মধ্যস্থলে ২০০ ফুট উঁচু পাটলিপুত্র করুণা স্তূপ। স্তূপের ভিতর আছে বুদ্ধের ভস্মপূর্ণ পাত্র, যেটি আগে ছিল পাটনা যাদুঘরে। এই পাত্রটি বৈশালীতে খননকার্যের সময় পাওয়া যায়। এছাড়া পার্কের ভিতরে আছে মিউজিয়াম, মেডিটেশন হল। সন্ধ্যায় পার্কে লেজার শোয়ে দেখানো হয় রামায়ণের সময় থেকে স্বাধীনতার পর পর্যন্ত বিহারের ইতিহাস।
পাটনা শহরের কেন্দ্রস্থলে গোলঘর। শস্য রাখার জন্য ১৭৮৬ খ্রিস্টাব্দে ক্যাপ্টেন জন গারস্টিন গোলাকার এই স্টোরহাউস তৈরি করেছিলেন। এর গঠন স্তূপের মতো। বাইরে সিঁড়ি। একেবারে উপরে উঠে দেখা যায় দূরের গঙ্গা। একসময় এটাই ছিল পাটনার সবচেয়ে উঁচু বাড়ি। সকাল দশটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত গোলঘর খোলা থাকে। কোনও প্রবেশমূল্য নেই। এরপর ঘুরে নিতে পারেন পাটনা যাদুঘর। প্রাচীন যুগ থেকে ব্রিটিশ শাসনকাল পর্যন্ত কয়েক হাজার ঐতিহাসিক শিল্পসামগ্রী রাখা আছে এই যাদুঘরে।
This story is from the August 2023 edition of Bhraman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the August 2023 edition of Bhraman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 8,500+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
মাহালদিরাম
মাহালদিরামের আকাশ জুড়ে সপার্ষদ কাঞ্চনজঙ্ঘা। পথের দু'পাশে চা-বাগানের ঢেউ।
হিল পার্ট্রিজ
হিল পার্ট্রিজের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭-৩০ সেমি এবং এদের ওজন হয়ে থাকে প্রায় ৩৫০ গ্রাম। সাধারণত পশ্চিম হিমালয় থেকে উত্তর ভিয়েতনাম পর্যন্ত হিল পার্টিজের আবাসস্থল
ভয়েতনামের সাপা গ্রামে
ভিয়েতনামের হ্যানয় থেকে রাতের ট্রেনে লাও কাই পৌঁছে, সেখান থেকে শেয়ার গাড়িতে সাপা। পাহাড়ের গায়ে ধাপচাষময় চিরসবুজ গঞ্জ। বেড়ানোর সেরা সময় সেপ্টেম্বর থেকে মে।
সিমলা ছুঁয়ে চ্যানসেল পাস
অপূর্ব সুন্দর স্টেশন। যাত্রীরা কামরা থেকে নেমে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। এরপর সোলান, সোঘি, তারাদেবী, সামারহিল স্টেশন পার হয়ে ট্রেন সিমলায় পৌঁছল।
মানেবাজার হয়ে মংপু
বাজারে জৈব সারে ফলানো টাটকা সবজি, মাশরুম, রাইশাক, মুলো, পাহাড়ি আলু আর ডলে খুরসানি (ছোট ছোট পাহাড়ি লঙ্কা) ঝকঝক করছে। ড্রাইভার বাড়ির জন্য বেশ কিছু সবজিপাতি খরিদ করে নিলেন।
এভারেস্টের পায়ের কাছে
১৯৫৩-র ২৯ মে এভারেস্ট শৃঙ্গ স্পর্শ করেছিলেন এডমন্ড হিলারি ও তেনজিং নোরগে। সেই অভিযানের সত্তর বছর পূর্তি উপলক্ষে এই এভারেস্ট বেস ক্যাম্প যাত্রা । যাত্রার সেরা সময় এপ্রিল-মে এবং সেপ্টেম্বর-নভেম্বর।
মিজোরামের আনাচেকানাচে
টুইপুই গ্রামে ছিমপুইটুই নদী দেখে, ব্লু মাউন্টেনে ট্রেক করে, কোলোডিন নদীতে নৌকোয় ভেসে ক্যানিয়ন দর্শন। ফেরার পথে তুইরিহিয়াউ ঝরনা দেখে হুমুইফাংয়ে রাত্রিবাস। রেইক পিকে ওঠার পথে তুমুল ঝড়জল। দু’সপ্তাহের মিজোরাম ভ্রমণ শেষ হল আইজল ফিরে।
কেল্লা ও মসজিদ নগরী জৌনপুর
লেখা ও ছবি: রঙ্গন দত্ত গোমতী নদীর তীরে প্রাচীন শহর জৌনপুরের পথে ঘাটে সেতুতে মসজিদে হাজার বছরের ইতিহাস জেগে আছে।
কাবিনির জঙ্গলে লেখা ও ছবি: সুমন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়
কর্নাটকের নাগারহোলে টাইগার রিজার্ভের দক্ষিণে কাবিনি নদীর তীরে কাবিনির জঙ্গল। এই অরণ্যে যাওয়া চলে সারা বছর। তবে, ঘোর বর্ষায় কাবিনি অপরূপ।
সম্রাট বাবরের জন্মস্থান আন্দিজান লেখা ও ছবি: এলিজা বিনতে এলাহী
উজবেকিস্তানে ফারগানা উপত্যকার আন্দিজান শহর সম্রাট বাবরের জন্মস্থান। আন্দিজান মানে, এখানেই আমার প্রাণ। সম্রাট বাবরের কথা ভেবেই নাকি শহরের এমন নামকরণ।