অনেক বাংলা ছবি করলেও, প্রপার বাঙালি চরিত্র না যাওয়া নিয়ে একটা দুঃখ তো আছেই : ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত

‘হত্যাপুরী’ ছবিতে ফেলুদা রূপে পাওয়া যাবে তাঁকে। এমন আইকনিক চরিত্র নিয়ে ঠিক কতটা উত্তেজিত তিনি। বাড়ির লোকই বা কী বলছেন এই কাজ নিয়ে? সব কথা খুলে বললেন ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত শুনলেন ঋষিতা মুখোপাধ্যায়

ফেলুদা তো আপনার ক্ষতিই করল। স্মোকিংটা আর ছাড়া হল না...

(হাসি) সেটা একটা কথা বটে! তবে ঠিক আছে। ফেলুদার জন্য স্মোকিং করা যেতেই পারে। এরপর থেকে চেষ্টা করব শুধু ফেলুদার জন্যই স্মোক করতে। মানে ফেলুদার শুটিং হলেই স্মোক করব, অন্যসময় না।

একটা সত্যি কথা বলুন তো, কতটা ভয় লাগছে? না, ভয় শব্দটা ব্যবহার করব না। ভয় আমি পাচ্ছি না। তবে একটা উত্তেজনা তো আছেই। নিজের থেকে একটা এক্সপেকটেশন আছে। জনগণের চেয়ে নিজের বা পরিচালকের এক্সপেকটেশনটা ফুলফিল করাটা আগে প্রয়োজন। তা ছবিটা করার সময়ে তো মনে হল, ঠিকঠাকই হয়েছে। ডাবিং করার পর, ছবি দেখে নিজের খুব একটা খারাপ লাগেনি। বাবুদাও (সন্দীপ রায়) স্যাটিসফায়েড। এবার দেখা যাক কী হয়।