অশনিসঙ্কেত

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ নানা কারণে চমকপ্রদ। মধ্য জুলাইতে শুরু হয়েছিল সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ বিশেষ সংরক্ষণের বিরোধিতা করে ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলন শুরু হয়। তুমুল রাষ্ট্রীয় দমনপীড়ন এবং হিংসাদীর্ণ তিন সপ্তাহকাল পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে, তাঁর ১৫ বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়ে দেশ ছেড়ে ভারতবর্ষে আশ্রয় নিয়েছেন। নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অগস্ট মাসের ৮ তারিখ বাংলাদেশে শপথ নিয়েছে ১৬ সদস্যের একটি অন্তর্বর্তী সরকার। এই গোটা কালপর্বে যে ঘটনাটি বিশেষভাবে চোখে পড়েছে তা হল, এক সর্বব্যাপক নৈরাজ্য ও ধ্বংসলীলা। বঙ্গবন্ধুর বহু মূর্তি তো ভাঙা হয়েইছে, ঢাকার বঙ্গবন্ধু মিউজ়িয়ম এবং ইন্দিরা গান্ধী সংস্কৃতি কেন্দ্রও তছনছ করা হয়েছে। দেশজুড়ে সংখ্যালঘুদের উপরেও বহু আক্রমণ হয়েছে। প্রশ্ন হল, এই সব কি নিছকই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আক্রোশ আর সুযোগসন্ধানী দুষ্কৃতীদের তাণ্ডবের ফল? নাকি সুস্পষ্ট কিছু ঐতিহাসিক কার্যকারণ আছে? পর্যালোচনা করা যাক।
هذه القصة مأخوذة من طبعة August 17, 2024 من Desh.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول


هذه القصة مأخوذة من طبعة August 17, 2024 من Desh.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول

পুলকেশীর রত্নভান্ডার
সবাই এসে ঘিরে ধরল ওকে। ছোটকাকা কলার ধরে তুলে আরও কয়েকটা কিল ঘুষি বসিয়ে দিল। মার খেতে খেতে পুলু দেখল ইভাকে। মেয়েটার চোখে খুনে চাহনি। ওকে কি সবাই মেরে ফেলবে!
পাশের বাড়ির মেয়ে
আমায় নাকি তাদের গাঁয়ের রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের কেষ্ট ঠাকুরের মতো দেখতে। কোনও রসিক নাগর তাকে বাড়ি থেকে ভাগিয়ে এনেছিল। ক'দিন ফুর্তি-ফার্তা করে দালালের হাতে বিক্রি করে কেটে পড়েছে।

প্রত্যাবর্তন
সে মাছ নিয়ে বাজারে বসা শুরু করে। কেননা সে লক্ষ করেছিল বাজারে বেশ কিছু মাছওয়ালা সকালে লুঙ্গি-গেঞ্জি পরে মাছ বেচলেও, বিকেলে গলায় বগলে পাউডার মেখে হেভি ড্রেস দিয়ে বাইকে চেপে ঘোরে।

হারানোর পরের খোঁজ
আত্মীয়স্বজনের কাছে মা হেরে যেতে যেতেও জিতে গেছে, মা তো এখনও সবাইকে বলে, ‘আমার মিতুন ওই পাষণ্ড ছেলেটার কাছ থেকে এক পয়সা নেয়নি। এই জন্য আমরা খেয়ে না-খেয়ে মেয়েকে পড়িয়েছি।'

ছবির নিসর্গ
কত্তামা চোখে আগুন ঢেলে বললেন, “যা তো এখান থেকে। শুধু ছুকছুক করবে।” বড়বৌকে বললেন, “দরজাটা বন্ধ কর তো মা। এই সব আর নিজের কাছে রাখব না। কার্শিয়াং থেকে এসে সব লকারে দিয়ে দেব।”

আলো থরথর, গৃহ প্রতিপক্ষ
সে এদিকেই আসেনি। মাঝে মধ্যে রাতে দরজা খুলে আলো জ্বালিয়ে দাঁড়িয়ে থেকেছে। বা সকালের আলোয় দেখেছে। দূর থেকে অবলোকন, না-গিয়ে। আজ মুখোমুখি হচ্ছে সে, মাতৃযোনিসদৃশ এক গহ্বরের।

মাত্রা ছাড়ানো দুর্নীতির পরিণতি
সীমাবদ্ধ দলীয় ভাবনার উপরে উঠে ভাবার সময় এসেছে। না হলে এ-রাজ্যে শিক্ষার মানের উপর আস্থা থাকবে না।

নদীর ছায়া
চেহারায় অদ্ভুত এক আবেদন রয়েছে, পড়ন্ত যৌবনের এক শান্ত দিঘি মনে হচ্ছে ওকে, একবার ডুব দিলেই নিস্তরঙ্গ জল আলোড়নে অস্থির হয়ে যাবে। বিপাশার আকর্ষণ তাকে টেনে নিয়ে এসেছে এখানে।

পদাঘাতের আমরা-ওরা
দুর্নীতির কবলে শিক্ষা। শিক্ষকরা প্রহৃত, লাথি মারছে পুলিশ। কবি ব্যস্ত লাথির তুলনায়।

সিঁড়ি
মুন্নাজ্যাঠার বগলে বালিশ বিছানা। আর কাঁধে কাঠের বাক্স। দোতলার বারান্দা থেকে দেখেছিল মোহনা। তারপর অসহায় আক্রোশে কাঁদতে শুরু করেছিল। হারমোনিয়ামটা থেকে গিয়েছিল মোহনাদের ফ্ল্যাটে।