• বিয়ের এক বছর পূর্ণ হতে চলেছে। কেমন কাটালেন এই এক বছর? •• দারুণ কেটেছে আমাদের। তারই মধ্যে দু’জনেই কাজে ব্যস্ত ছিলাম। পত্রলেখা চারটে প্রজেক্ট শেষ করেছে। আমি ‘ভিড়’ ছবির শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলাম। কাজের জন্য একে অপরের থেকে দূরে থাকলেও, মানসিকভাবে আমরা পাশাপাশিই ছিলাম।
• বিয়ের পর জীবন কতটা বদলেছে? •• বেশি কিছু বদলায়নি। কারণ আমরা ১১ বছর ধরে একসঙ্গে আছি। তাই নতুন কিছু নয়। তবে বিয়ের পর এক পরিপূর্ণতা অনুভব করছি। আগে মনে হতো কিছু অসম্পূর্ণ ছিল, আজ আমরা সম্পূর্ণ। একে অপরের প্রতি আমাদের কোনও অভিযোগ নেই, এটাই বলতে পারি।
• প্রথম বিবাহবার্ষিকীতে কী উপহার দিতে চলেছেন? •• জীবনটাই উপহার দিয়ে দিয়েছি। আর কী-ই বা দেব (সশব্দে হেসে)। তবে এই দিনটাকে ঘিরে বিশেষ কিছু পরিকল্পনা আছে। আমরা দু'জনে বিরতি নিয়ে কোথাও একটা যাব। বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সময় কাটাব।
• বিয়ের পর কতটা বাঙালি হয়ে উঠেছেন? •• আমি উত্তর ভারতীয়-ই আছি। তবে বাঙালি সংস্কৃতির বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। বাঙালি নানান খাবার খাচ্ছি। বেগুনভাজা খুব ভালো লাগে।
• আপনাদের দু'জনের মধ্যে কে বেশি রোমান্টিক? •• পত্রলেখা নয়, আমিই বেশি রোমান্টিক। কারণ আমি যে শাহরুখ খানের ফ্যান।
هذه القصة مأخوذة من طبعة 12 November 2022 من Saptahik Bartaman.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة 12 November 2022 من Saptahik Bartaman.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।