খন ঋতু পরিবর্তনের সময়। | সকাল থেকেই পরিবেশে একটা ঠান্ডা ভাব। আবার বেলার দিকে রোদ উঠলেই গরম। রাত হলেই সেই গরম ভাব কেটে গিয়ে নেমে যাচ্ছে তাপমাত্রা। ঋতু পরিবর্তনের এই সময়টায় নানারকম রোগে ঘায়েল হয় প্রায় সকলেই। যখন সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়ে বা কমে, তখন সিজন চেঞ্জের কবলে পড়েন মানুষ। শীত পড়ার আগে এই সমস্যা বেশি হয়। আবহাওয়ার দ্রুত পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে অনেকেই আক্রান্ত হন জ্বর, সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা সহ একাধিক সমস্যায়। এর অন্যতম কারণ আমাদের অসাবধানতার জন্য শরীরে তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা অনেক সময় হাতের বাইরে চলে যায়। ফলে এই ধরনের রোগগুলো আমাদের শরীরে বাসা বাঁধতে থাকে।
সিজন চেঞ্জের সময় কীভাবে নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন, সেটা দেখে নেওয়া যাক।
هذه القصة مأخوذة من طبعة 25 November 2023 من Saptahik Bartaman.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة 25 November 2023 من Saptahik Bartaman.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।