লেপচাজগত পাহাড়ের ঢালে একদিকে উঠে গিয়েছে সারি সারি ধুপিগাছ অন্যদিকে রডোডেনড্রন আর সিলভার ফার। সেখানে ফায়ার-টেইলড মাইজরনিস, গ্রিন-টেইলড সানবার্ড, রুফাস সিবিয়া, চেস্টনাট-ক্রাউন্ড লাফিংথ্রাশ, রুফাস-ক্যাপড ব্যাবলার প্রভৃতি রংবেরঙের পাখিদের হইচই। কাছেই একটা ভিউপয়েন্ট। সেখান থেকে আকাশজোড়া কাঞ্চনজঙ্ঘার ঝকমকে উপস্থিতি যেন হাতের নাগালে। লেপচাজগত থেকে দেখা সূর্যোদয়ের দৃশ্য সারাজীবনের সুখস্মৃতি হয়ে থাকবে। জ্যোৎস্নালোকে লেপচাজগত যেন মায়াবী স্বপ্নপুরী। দূরে আলোয় আলোয় সেজে ওঠা দার্জিলিং শহরকে তখন চমৎকার দেখায়।
কীভাবে যাবেন এন জে পি থেকে মিরিক হয়ে দেখায়। সুখিয়াপোখরিকে পাশ কাটিয়ে চলে আসুন লেপচাজগত। শিলিগুড়ি থেকে লেপচাজগত
৬৮ কিলোমিটার। দার্জিলিং থেকে ঘুম হয়েও লেপচাজগত আসা যায়। দার্জিলিং থেকে লেপচাজগত ১৯ কিলোমিটার এবং ঘুম থেকে ৮ কিলোমিটার। কোথায় থাকবেন পশ্চিমবঙ্গ বন উন্নয়ন নিগমের লেপচাজগত রিসর্ট, ডিলাক্স ঘরের ভাড়া ২,২৪০ টাকা, সুপার ডিলাক্স ঘরের ভাড়া ২,৮০০ টাকা এবং ভি আই পি স্যুইটের ভাড়া ৩,৩৬০ টাকা। ওয়েবসাইট: www.wbldc.net প্রাইভেট হোটেল: লেপচা ভিউ হোমস্টে, থাকা-খাওয়া নিয়ে দৈনিক মাথাপিছু ভাড়া ১,২০০-১,৬০০ টাকা। সালাকাহা হোমস্টে, থাকা-খাওয়া নিয়ে দৈনিক মাথাপিছু ভাড়া লেপচাজগত। সুপ্রতিম বন্দ্যোপাধ্যায়
১,২০০-১,৫০০ টাকা। বুকিং: ≈ ৯৮৩০৩-৭১৭৪৪ মমতা হোমস্টে (৯৬২৯৭৬-৭৪১৪৭), এখানে ৯টি ঘর আছে। প্রতিটি ঘরে ৪ জন করে থাকতে পারেন। থাকা-খাওয়া নিয়ে দৈনিক মাথাপিছু খরচ ১,২০০ টাকা। পাখরিন হোমস্টে, থাকা-খাওয়া নিয়ে দৈনিক মাথাপিছু ভাড়া ১,০০০ টাকা, ১,২০০ টাকা এবং ১,৫০০ টাকা। ওয়েবসাইট: www.lepchajagathomestay.com কাঞ্চনকন্যা হোমস্টে (D৯৫৯৩৫-৬৫৩০৯), থাকা-খাওয়া নিয়ে দৈনিক মাথাপিছু খরচ ১,২০০ টাকা। সাঙ্গমুকন্যা হোমস্টে (T৯৭৩৩০-৭১৭১৬), থাকা-খাওয়া নিয়ে দৈনিক মাথাপিছু ভাড়া ১,৪০০ টাকা।
هذه القصة مأخوذة من طبعة August 2023 من Bhraman.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة August 2023 من Bhraman.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
উমরুকুঠির অতিথি
শীতের মুখে শিকারি পাখি আমুর ফ্যালকন সাইবেরিয়া থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে পাড়ি দেয় দক্ষিণ আফ্রিকার দিকে। দীর্ঘ উড়ালপথে তারা খানিক বিশ্রাম নেয় আসাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, মণিপুরের নানা জায়গায়। আসাম-মেঘালয় সীমান্তের উমরুকুঠি গ্রাম গত পনেরো বছর ধরে তাদের বিশ্রামের এমনই এক আস্তানা। নভেম্বরের অভিজ্ঞতা।
পথের বাঁকে তিলওয়ারা
তিলওয়ারার মন্দাকিনী রিসর্টের চত্বরের গাছে গাছে ফুল, ফল আর তার টানে পাখিদের আনাগোনা। মন্দাকিনীর বয়ে চলার নিরন্তর কুলুকুলু ধ্বনিটিও মনে রয়ে যায়। রুদ্রপ্রয়াগ থেকে তিলওয়ারা যেতে আধঘণ্টা লাগে। উখিমঠ থেকে তিলওয়ারা ৩৭ কিলোমিটার।
কাঠমান্ডুতে পাঁচ দিন
কাঠমান্ডুর প্রাসাদ, মন্দির, স্তূপ, জলপ্রপাত, পাটনের অপরূপ প্রাচীন সব স্থাপত্য আর নাগরকোটের আকাশজোড়া হিমালয় তুষারশৃঙ্গ— পাঁচদিনের এক জমজমাট ভ্রমণকথা । বর্ষার দিনগুলি বাদে যাওয়া চলে সারাবছর।
নিস্তরঙ্গ ম্যাকলাস্কিগঞ্জ
পথের ধারে বিস্তীর্ণ শালবন, জঙ্গলের মধ্য দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তিরতিরে নদী চাট্টি আর ডুগাডুগি, স্থানীয় মানুষের সরল জীবনযাত্রা, অ্যাংলো সাহেবদের ছেড়ে যাওয়া ঘরবাড়ি, সব মিলিয়ে শীতের ম্যাকলাস্কিগঞ্জে এক নিস্তরঙ্গ অবসর যাপন করতে ভালো লাগে।
সন ট্রা পাহাড় ঘুরে পুরনো শহর হোই আন
বিপন্ন প্রজাতির বানর রেড-শ্যাংকড ডুকের বাসস্থান সন ট্রা পাহাড় ভিয়েতনামের দানাং শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার। প্রাচীন বর্ণময় শহর হোই আন যেতে দানাং থেকে লাগে ৪০ মিনিট। বেড়ানোর সেরা সময় শীতকাল। তবে, এপ্রিলে গেলে সদ্যোজাত ডুকছানাদের দেখা মিলবে।
ওমানের মরুতে মরূদ্যানে
ডেজার্ট ক্যামেল সাফারি, জিপ সাফারি, ডেজার্ট ট্রেকিং, স্যান্ড বাইকিংয়ের ব্যবস্থাও রয়েছে।
ওড়িশার জলে জঙ্গলে
নৌকো নিয়ে মংলাজোড়ির জংলাজলায় পাখি দেখে ভিতরকণিকার খোলা থেকে নৌবিহারে একের পর এক কুমিরদর্শন করে সিমলিপাল অরণ্যসফর। ওড়িশার জলে-জঙ্গলে বেড়ানোর সেরা সময় নভেম্বর থেকে মার্চের শুরু পর্যন্ত।
গাঢ় সবুজ ওয়েনাদ
দিগন্তবিস্তৃত সমভূমি, পাহাড়ের গায়ে একদিকে চা-বাগান, অন্যদিকে জঙ্গল, অরণ্যে ঘেরা হ্রদ— সব কিছু নিয়ে সজল সবুজ ওয়েনাদ। বেড়ানোর সেরা সময় শীতকাল।
কানাকাটা পাস
কুমায়ুন হিমালয়ের সুন্দরডুঙ্গা উপত্যকার দক্ষিণে কানাকাটা পাস। পথের শুরুতেই পেরতে হয় পিণ্ডার আর সুন্দরডুঙ্গা নদী। হাঁটাপথের সাক্ষী থাকে ভানোটি, থারকোট, মৃগথুনি, মাইকতোলি শৃঙ্গেরা। পথে পড়ে পাহাড় ঘেরা দেবীকুণ্ড, নাগকুণ্ড সরোবর। পথের ধারে ফুটে থাকে ব্রহ্মকমল, ফেনকমল ফুল। সাতদিনের এই হিমালয় পদযাত্রা ২০২৩-এর সেপ্টেম্বরের।
ইন্ডিয়ান স্পট-বিলড ডাক
আপনিও লেখা-ছবি পাঠাতে পারেন 'বনের পাখি' বিভাগে। পাখিটি কোথায় দেখলেন, পাখিটির বৈশিষ্ট্য ২০০ শব্দের মধ্যে লিখে ছবি-সহ আমাদের দপ্তরে পাঠান। লেখা হতে হবে ওয়ার্ড ফাইলে, ইউনিকোড ফন্টে। পাখির ছবির রেজলিউশন হতে হবে ৩০০ ডিপিআই। মাপ হতে হবে ৮\"x১২\"। সাবজেক্ট লাইনে 'বনের পাখি' (পাখির নাম) লিখে ই-মেল করুন এই ঠিকানায়: bhraman.pix@gmail.com একসঙ্গে দু'টির বেশি ই-মেল পাঠাবেন না।