এ খনকার দিনে স্ট্রেস আমাদের জীবন ও যাপনের সঙ্গে কতটা জড়িয়ে, তা বোধহয় আর আলাদা করে বলে দিতে হবে না! বলা যেতে পারে, স্ট্রেস আর জীবনযাত্রা সমার্থক। ডেডলাইন, কাজের চাপ, পিয়ার প্রেশার, সাফল্যের ইঁদুরদৌড়, সম্পর্কে সমস্যা, শারীরিক অসুখ, আর্থিক সমস্যা...
আমার-আপনার জীবনে এগুলোর একটাও বা অন্য কোনও এমন অনুঘটক কি নেই, যা থেকে মন অশান্ত হয়? এ সবের প্রভাব গিয়ে পড়ে আপনার চিন্তাভাবনা, ব্যবহার, শারীরিক প্রতিক্রিয়া সব কিছুর উপরেই। আমাদের চাহিদা ও সেই চাহিদার অনুপাতে আমরা কতটা মানিয়ে নিতে পারছি, সেই ভারসাম্যের উপরেই নির্ভর করে স্ট্রেসের মাত্রা। আর এই চাহিদা-চাহিদা পূরণের ব্যালান্স কিন্তু এক একজনের কাছে একরকমের। যেমন ধরুন, কোনও একটি পরিস্থিতি কারও কাছে দারুণ চ্যালেঞ্জিং বলে মনে হল। তিনি সেই পরিস্থিতি অনুযায়ী কাজ করার জন্য সবকিছু দিয়ে ঝাঁপাতে চাইবেন। আবার সেই একই পরিস্থিতি অন্য একজনের কাছে হয়তো স্ট্রেসফুল, তিনি তার মধ্যে কোনও চ্যালেঞ্জ খুঁজেই পাবেন না! আর স্ট্রেসফুল পরিস্থিতি তৈরি হলে তা থেকে অ্যাংজ়াইটি, ক্লান্তি, ইটিং ডিসঅর্ডার, মাথাব্যথা, মনোযোগের অভাব, ডিপ্রেশন, সম্পর্কে সমস্যা ইত্যাদিও হতে পারে। আয়ুর্বেদ কীভাবে স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে তা বোঝার আগে স্ট্রেস সম্পর্কে আর একটু বিশদে বুঝে নেওয়া যাক।
স্ট্রেস হলে কী হয়? আমাদের ব্যক্তিত্ব, ব্যবহার, জীবনযাত্রার ধরন এসবকিছুর উপরেই কিন্তু নির্ভর করে স্ট্রেসের মাত্রা। রাগ, অধৈর্য লাগা, অ্যাংজ়াইটি, ভয়সহ নানা পারিপার্শ্বিক ফ্যাক্টর শরীরের স্ট্রেস রেসপন্সকে উসকে দেয়। আর এর সঙ্গে যদি যোগ হয় অনিয়মিত জীবনযাত্রা, বেহিসেবি খাওয়াদাওয়া, ধূমপান, মদ্যপানের মতো অভ্যেস তাহলে শরীরের উপরেও ধকল বাড়ে। একদিকে স্ট্রেস রেসপন্স অন্যদিকে শারীরিক স্ট্রেন...দুয়ে মিলে মন বড় অস্থির লাগতে শুরু করে। স্ট্রেসের নেপথ্যে কারণ যা-ই হোক না কেন, আসল বিষয় হল প্রত্যাশা আর চাহিদাপূরণের ফারাক। এই ফারাকই মনকে অস্থির করে।
هذه القصة مأخوذة من طبعة July 30, 2022 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة July 30, 2022 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।