বাড়িতে থাকুন বা বাইরে, ত্বকের উপর পারিপার্শ্বিক পরিবেশের প্রভাব সবসময়ই পড়ে। ইউ-ভি রশ্মি থেকে বায়ুদূষণ কিংবা হাল আমলের ব্লু লাইট, ত্বকের ক্ষতি করায় কেউই কম যায় না। কোলাজেন, যা ত্বক ভাল রাখার আবশ্যক উপাদান, তা ভেঙে ত্বককে আরও বেশি ক্ষতির সম্মুখীন করে দেয় এই ধরনের এনভায়রনমেন্টাল ফ্যাক্টরস। যত বেশি দূষণ বা রোদের মুখোমুখি হবেন, ততই বাড়বে ক্ষতির আশঙ্কা। আর পুজোর ক’দিন তো সেই আশঙ্কা আরওই বেশি। ফলে ত্বককে আগে থেকে প্রস্তুত না করলে, রোদে-ধুলোয় অল্প সময়েই সে কাহিল হয়ে পড়তে বাধ্য! কীভাবে ত্বককে সুরক্ষা দেবেন, কোন উপকরণ এই সব ক্ষতিতে রক্ষাকবচের মতো কাজ করবে, জেনে নিন এখনই।
ক্ষতির আশঙ্কা কোথায়? এনভায়রনমেন্টাল ড্যামেজ বা পরিবেশজনিত ক্ষতি মাত্রেই তা ত্বকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের জন্ম দেয়। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে ত্বকে থাকা জরুরি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রশমিত হয়ে ক্ষতিকর ফ্রি-র্যাডিক্যাল তৈরি হয়। নির্জীবতা, রুক্ষতা, বলিরেখা, কালচেভাবের মতো ত্বকের একাধিক ছোট-বড় সমস্যার নেপথ্যে থাকে এই অক্সিডেটিভ স্ট্রেস। অতিরিক্ত সূর্যরশ্মির সংস্পর্শে থাকা, দূষণের সম্মুখীন হওয়া বা দীর্ঘক্ষণ ব্লু লাইট ত্বকে প্রবেশ করলে এই ধরনের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস তৈরি হওয়ার আশঙ্কা বহুগুণ বেড়ে যায়। এমনিতেই সূর্যরশ্মি ত্বকের মেলানিন উৎপাদনের হার বাড়িয়ে ট্যানিংয়ের প্রবণতা বাড়ায়। পাশাপাশি স্কিন এজিং প্রসেস দ্রুততর হয়ে ওঠে এবং দাগছোপ দেখা দেয়। উপরন্তু যদি অক্সিডেটিভ স্ট্রেসও বাড়ে, তাহলে ত্বকের অবস্থা কী হবে, নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন? মোবাইল থেকে আসা ব্লু-লাইট এবং ধুলোবালিতে ভরা বাতাসও এই একই সমস্যার দিকে ত্বককে ঠেলে দেয়। ভেবে দেখুন, রাস্তার দূষিত বাতাসে কত ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল মিশে থাকে। দীর্ঘক্ষণ ত্বক এসবের সংস্পর্শ থাকলে এবং আগে যথাযথ যত্ন না নিলে এক সময় ক্ষতিপূরণ করারও সুযোগ থাকবে না। জটিল সমস্যার হাত থেকে ত্বককে সুরক্ষা দিতে কয়েকটা বিষয়ে খেয়াল রাখুন।
هذه القصة مأخوذة من طبعة September 30, 2022 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة September 30, 2022 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।