এলজিবিটিকিউ আন্দোলনের অন্যতম পরিচিত মুখ তিস্তা দাস। অভিজ্ঞতায় বর্ণবহুল তাঁর জীবন। এক ধারাবাহিক উপন্যাস যেন! “আমার জার্নিটা যখন থেকে শুরু হয়, তখন মধ্যযুগীয় অন্ধকার। জেন্ডার বাইনারিকেই প্রতিনিয়ত সম্মান করতে শেখানো হচ্ছে। পাঠ্যবইতে নিউটার জেন্ডার, যেখানে জড়বস্তুর স্থান, সেই তালিকায় রাখা হত ট্রান্স-ব্যক্তিদের। সমাজ যেন একপ্রকার নির্ধারণই করে দিয়েছিল, যাঁরা ট্রান্সজেন্ডার, তাঁদের কোনও মনন-চিন্তন নেই। আমি যখন বুঝতে পারি, পুরুষের শরীরে আমি একজন নারী, তখন ক্লাস ফাইভে পড়ি। ক্লাস ফোর পর্যন্ত কো-এড স্কুলে পড়াশোনা করেছি। ক্লাস ফাইভ থেকে যা হয়, ছেলেরা বয়েজ স্কুলে পড়বে, আর মেয়েরা পড়বে গার্লস স্কুলে। এটা আমার জীবনে এক বিপর্যয় ডেকে এনেছিল। কো-এড স্কুলে পড়ার সময় যে বান্ধবীদের সঙ্গে একসঙ্গে পড়াশোনা করেছি, তাদেরকে ছেড়ে যেতে হবে ভেবেই, বুকের ভিতরটা মোচড় দিয়ে উঠেছিল। নতুন স্কুলে গিয়ে নিজেকে মনে হত যেন ভিনগ্রহী জীব! বাকি সহপাঠীদের সঙ্গে আমি কিছুতেই মানিয়ে উঠতে পারছিলাম না। বাড়িতে সেই নিয়ে প্রত্যেকদিন অশান্তি! সেগুলো এমন মারাত্মক পর্যায়ের হত যে, কোনও মানুষের মানসিক স্থিতিকে মুহূর্তের মধ্যে ধ্বংস করে দিতে তা সক্ষম।” এক পরিচিতকে এই পুরো ঘটনাটা জানান তিস্তা। তাঁর পরামর্শেই এক চাইল্ড সাইকোলজিস্টের কাছে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসক জানান, তিনি কোনওভাবেই এটা বোঝাতে পারবেন না যে, তিস্তাকে পুরুষের মতো হয়ে থাকতে হবে। এটা অবৈজ্ঞানিক। আর তাঁকে যেন কোনওভাবেই এই নিয়ে বিরক্ত করা না হয়। “বাড়ির লোকের এতে ভারি অসুবিধের জায়গা তৈরি হল। কারণ তাঁরা তো এক ধরনের পরিকাঠামোতে শিক্ষা অর্জন করে বড় হয়ে উঠেছেন। এইরকম ‘অদ্ভুত’ ভার্স তাঁদের পছন্দ হল না। বাদ পড়েনি ঝাড়ফুঁকও।” তিস্তার বাড়ির লোকেরা এবার ঠিক করলেন, নতুন কোনও সাইকায়াট্রিস্টের কাছে নিয়ে যাবেন। “সে এক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা! কলেজে ভর্তি
هذه القصة مأخوذة من طبعة July 15, 2023 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة July 15, 2023 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।