অ "ওয়ধি খানাপিনার প্রাচীন সংস্করণ হল ফৈজ়াবাদি রান্না। দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক সূত্রে এই রন্ধনশৈলীকে লালন করে আসছেন শেফ সীমা আহমেদ। তিনি জানালেন, “উত্তর প্রদেশের ফৈজ়াবাদ অঞ্চলের মানুষের বাড়িতে গেলে এখনও এই কুইজ়িনকালচারের খোঁজ পাবেন। এই ঘরানার খাওয়াদাওয়ার বৈশিষ্ট্য হল তেল কম থাকে এতে, আর ‘ফিনেস’ অসাধারণ। খুব কড়া সুগন্ধি দেওয়া হয় না। উত্তর ভারতীয় খাবারের উপর অনেক সময়ই দেখবেন লাল তেলের আস্তরণ ভাসে। প্রচুর ক্রিমও ব্যবহার করেন তাঁরা। ফৈজ়াবাদে ক্রিম কম দিই আমরা, মশলার মধ্যে মরশুমি হার্বস দেওয়া হয় রান্নায়। আগে যে মরশুমের যে সবজি নয়, তা সেই সময়ে খাওয়া হত না। মরশুমের মেজাজের সঙ্গে মিলিয়ে খাবার তৈরি হত। আগের কাঠের চুলোর নীচে আগুন দিয়ে রান্না হত। পিতলের বাসনে সোনা-রুপোর কয়েন রাখা হত। এতে ফ্লেভার ভাল আসত, শরীরও ভাল থাকত।” মোগলাই ও অওয়ধি খানার পার্থক্য হল, অওয়ধি খানা অনেক বেশি ‘রিফাইন্ড', পরিশীলিত। কীভাবে গড়ে উঠল ফৈজ়াবাদ? শোনা যায়, অওরঙ্গজেবের আমলে জমিদার ও জাগিরদাররা অশান্তির সৃষ্টি করলে তাঁদের শান্ত করেন সাদাত খান। তিনি অওয়ধ বা অযোধ্যায় নিজের প্রাসাদ তৈরি করেন, সঙ্গে একটি নতুন শহরের সূচনা করেন—ফৈজ়াবাদ। সীমার পূর্বসূরীরা ইয়েমেনের বাসিন্দা। ফৈজাবাদের সূচনা লগ্ন থেকেই তাঁরা আছেন। ‘‘বহু যুগ আগে জনপথে বাণিজ্যের সুবাদে ভারতের সঙ্গে ইয়েমেনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের বণিকদের জন্য ইয়েমেনের বন্দরগুলি ছিল স্ট্র্যাটেজিগতভাবে লাভজনক জায়গায়। ১৮৩৮ নাগাদ এডেন-এর বন্দর শহর ব্রিটিশ রাজের অন্তর্ভুক্ত ছিল, ভারতীয় মুদ্রাও প্রচলিত ছিল সেখানে। ইয়েমেনের হাদরামৌত অঞ্চলের বাসিন্দারা মধ্য যুগে ভারতে আসেন। এঁরাই আমাদের পূর্বসূরি।
هذه القصة مأخوذة من طبعة September 30, 2023 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة September 30, 2023 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।