প্রতিবছর বাজেট আসে, বাজেট যায়। মহিলাদের উন্নতি প্রকল্পে একগুচ্ছ পরিকল্পনা নেওয়া হয়। অথচ আদৌ ভাল আছে তো ভারতের অর্ধেক আকাশ? হিসেব কিন্তু তা বলছে না। ইন্ডিয়ান হিউম্যান ডেভেলপমেন্টের তথ্য অনুযায়ী, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধবের সাক্ষাৎ পেতে স্বামী বা শ্বশুর বাড়ির অনুমতি নিতে হয় প্রায় ৭২ শতাংশ মহিলাকে। এমনকি এক সার্ভের রিপোর্ট অনুযায়ী মুদির দোকান যেতেও ৬০ শতাংশ মহিলাদের অনুমতির দরকার হয়। এর কারণ মূলত আর্থিক পরাধীনতা। মহিলারা সংসার পরিচালনার যোগ্য সম্মান কোনও কালে পায়নি। যুগ পেরিয়ে যায়, বালিকা হয়ে ওঠেন অভিজ্ঞা বৃদ্ধা। অথচ পরাধীনতা ঘোচে না। আর্ন্তজাতিক শ্রম সংগঠনের হিসেব অনুযায়ী, ২০১৯ সালে মহিলাদের কাজে যোগদানের নিরিখে ভারতের স্থান ১৩১টি দেশের মধ্যে ১২১ নম্বরে। যদিও এই সংখ্যাটা আজ বেশ খানিকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু সেই অনুযায়ী গার্হস্থ্য হিংসা কি কমেছে? সেই উত্তর খবরের পাতা উল্টালেই বোঝা যায়। তার প্রধান কারণ, চাকরি বা ব্যবসা করার অর্থ আর্থিক স্বাধীনতা বা স্বাবলম্বী হওয়া একেবারেই নয়। তা আসে আর্থিক বোধ বা স্বাক্ষরতা থেকে। আর ঠিক তাতেই গণ্ডগোল। এক সমীক্ষা অনুযায়ী ভারতবর্ষে মাত্র ২০ শতাংশ মহিলা ফিনানশিয়ালি লিটারেট। তাই যথেষ্ট উপার্জনের পরেও সংসারের গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় তাঁরা বেশিরভাগক্ষেত্রে ব্রাত্যই থাকেন। অনেক সময় প্রতারণারও শিকার হন। তাই সঠিক অর্থে আর্থিক স্বাধীনতার জন্য জরুরি উপার্জিত অর্থকে নিয়ন্ত্রণের শিক্ষা।
هذه القصة مأخوذة من طبعة February 15, 2024 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة February 15, 2024 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
পুরুষরা রান্না করতে পারেন। কিন্তু অর্থ ও সম্মান উপার্জনের মাধ্যম না হলে পুরুষরা রান্না করতে চান না
অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার প্রাপক অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়-এর রন্ধনশৈলীর কথা অনেকেই জানেন না। রান্না, সমাজ ও অর্থনীতিকে মিশিয়ে তিনি লিখেছেন নতুন বই ‘ছঁওক’। সাক্ষাৎকারে মধুরিমা সিংহ রায়।
তুলসী লাগে না গণেশ পুজোয়
বাঙালি সাহিত্যের এই গল্পের ধারা বিশদ ও মনোগ্রাহী। এখানে বিভিন্ন চরিত্রের মধ্যে সম্পর্ক, আবেগ ও মানবিকতা খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। গল্পটি কিছুটা নস্টালজিক, কিছুটা রোমান্টিক এবং সামাজিক বাস্তবতার ছোঁয়া রয়েছে। ফুলপিসি, মিষ্টু, ন’কাকা এবং তুলসীর মধ্যকার আলাপচারিতা এবং তাদের ব্যক্তিত্বগুলো গভীর মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের সুযোগ দেয়। গল্পের মূল থিম সম্পর্কের আন্তরিকতা এবং সময়ের স্রোতে সেই সম্পর্কের পরিবর্তন। ন'কাকার চরিত্রটি অতীতের স্মৃতিতে আটকে থাকা একজন মানুষের প্রতীক, যেখানে ফুলপিসির আন্তরিকতা এবং তুলসীর দাপট আলাদা দুই প্রজন্মের দুই নারীর ব্যক্তিত্ব তুলে ধরে। আপনি যদি এই গল্পটির নির্দিষ্ট অংশের অনুবাদ বা বিশ্লেষণ চান, দয়া করে জানান। বাংলার সাহিত্য পাঠকদের কাছে এটি উপভোগ্য হবে।
বর্ষশেষের মিষ্টিমুখ
বছর শেষের উত্তেজনায় বাড়তি আনন্দ যোগ করে নানা রকম মিষ্টি পদ। তাই এই শীতের মরসুমে লোভনীয় কেক, পেস্ট্রি ও ডিজার্টের সন্ধান দিলেন হোমশেফ ও বেকার আদৃতা চৌধুরী।
নারী, প্রতিবাদ ও মুক্তির জয়গান
প্রতিবাদের গনগনে আঁচে রাতের আঁধারেও ঝলসে উঠেছিল মুক্তির জয়রথ। সংগ্রামী সত্তা, নারী স্বাধীনতা ও এক স্তিমিত জাতির রেনেসাঁ। কলম ধরলেন অলকানন্দা রায়।
লক্ষ্মীর ঝাঁপি থাকুক শ্রীময়ীদের হাতেই
শিক্ষা এবং কাজের জগতে নারী আগল ভেঙে বেরিয়েছে। কিন্তু অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কি করায়ত্ত হয়েছে তার? প্রশ্ন তুললেন লেখক, অধ্যাপক ও সাংস্কৃতিক কর্মী পৃথা কুণ্ডু।
লক্ষ্মীর ঝাঁপি থাকুক শ্রীময়ীদের হাতেই
শিক্ষা এবং কাজের জগতে নারী আগল ভেঙে বেরিয়েছে। কিন্তু অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কি করায়ত্ত হয়েছে তার? প্রশ্ন তুললেন লেখক, অধ্যাপক ও সাংস্কৃতিক কর্মী পৃথা কুণ্ডু।
পেটিকোট ক্যানসার: কতটা আশঙ্কার
কিছু সাম্প্রতিক ঘটনার প্রেক্ষিতে খবরে এসেছে ‘পেটিকোট ক্যানসার'। খুব একটা কমন না হলেও সতর্ক থাকতে বলছেন ডাক্তাররা। জানাচ্ছেন সিনিয়র কনসালট্যান্ট, মেডিক্যাল অঙ্কোলজি ডা. সন্দীপ গঙ্গোপাধ্যায়। লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়
কনটেন্টের মহাসাগরে ‘মস্তিষ্কের পচন’!
‘ব্রেন রট’ শব্দটি জিতে নিয়েছে অক্সফোর্ড ওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার-এর খেতাব। জনপ্রিয়তার আড়ালে আসলে এ কোন অশনি সঙ্কেত? জানালেন মনোবিদ অন্বেষা ভট্টাচার্য ও ডেভেলপমেন্টাল সাইকোলজিস্ট মীনাক্ষি খুরানা সাহা। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায়।
প্রসঙ্গ: ডাউন'স সিনড্রোম
ডাউন'স সিনড্রোম নির্ণয়ের উপায় ও বাচ্চাদের সম্ভাব্য সমস্যার কথা বললেন সিনিয়র কনসালট্যান্ট পিডিয়াট্রিশিয়ান ডা.শমীক ঘোষ। দিলেন পাশে থাকার দিশাও। শুনলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
ক্ষমতার রাজনীতি ও নারী
নারীকে দেখতে হবে একক সত্তা হিসেবে। সে শাসিত নয়, তার উল্টোদিকে থাকা মানুষটিও শাসক নয়। নারী-পুরুষের সম্পর্ক ও নারীকে নিয়ন্ত্রণের সামাজিক মনস্তত্ত্ব নিয়ে জানালেন মনোসমাজকর্মী রত্নাবলী রায়। নারী ক্ষমতায়নের রাজনীতি নিয়ে মতামত দিলেন অধ্যাপক ও সমাজকর্মী শাশ্বতী ঘোষ। লিখছেন জয়শ্রী রায়।