খাওয়াদাওয়ায় বিশ্বায়ন নিয়ে কথাবার্তা গত কয়েক বছর খা ধরে শুরু হয়েছে বটে, কিন্তু ভেবে দেখুন তো— নব্বইয়ের দশক থেকে যে চাইনিজ় বা মোগলাই খাচ্ছি আমরা, সে-ও তো বিশ্বায়নই! ‘কাবাব’ অর্থাৎ তন্দুরে ঝলসানো মাংস, সব্জি (এখন মাছ, চিংড়ি, পনির এমনকি চিজ়, টক দই ইত্যাদিরাও ঢুকে পড়েছে তালিকায় তো আদতে বিদেশি খাবার! কেউ বলেন, কাবাবের জন্ম পারস্যের সমরখন্দে। তখন থেকেই সে পারস্যের প্রিয় স্ট্রিট ফুড! কেউ আবার বলেন, তুরস্কে শিকার করে সেই মাংস ঝলসে খাওয়ার যে চল ছিল, সেখান থেকেই কাবাবের উদ্ভব। সে যাই হোক, পণ্ডিতদের মতভেদ দিয়ে আমাদের কী? আমরা বরং ফিরে দেখি, বাঙালি প্যালেট এবং জীবনযাত্রার সঙ্গেও খাপ খাওয়াতে কীভাবে নিজের চরিত্র বদলেছে কাবাব! উপকরণের ব্যাপ্তি যে এখন কতটা, সে কথা তো আগেই বললাম! বানানোর ধরনেও এসেছে পরিবর্তন। তন্দুরে কাবাব বানানো তো সকলের পক্ষে সম্ভব হয় না! যাঁরা পারেন না, তাঁরা কি তা বলে হোমমেড কাবাব খাবেন না? তা কিন্তু নয়। চাইলে মাইক্রোআভেনেও বানানো যায় হরেক স্বাদের কাবাব। এবারের পসরা তাঁদের কথা ভেবেই সাজানো, যাঁরা তন্দুরে কাবাব বানানোর ঝামেলা নিতে চান না এবং মাইক্রোআভেনকে শুধু ‘খাবার গরম করার যন্ত্র' বানিয়ে না রেখে, অন্যান্য ভাল কাজেও লাগাতে চান। হরেক উপকরণ দিয়ে কম ঝঞ্ঝাটে এই কাবাবগুলো একবার বানালে, বার বার বানিয়ে খেতে ইচ্ছে করবে।
ইরানি মাহি টিক্কা ■ উপকরণ: কাঁটা ছাড়া ভেটকি মাছ ২০০ গ্রাম, জল-ঝরানো টক দই ৩ টেবলচামচ, কাজু বাটা ১ টেবলচামচ, রেড ওয়াইন ৫ মিলি, আদা-রসুন বাটা ১ চা-চামচ, এলাচ গুঁড়ো ২ চা-চামচ, সাদামরিচ গুঁড়ো ২ চা-চামচ, নুন ও চিনি স্বাদমতো।
প্রণালী: সব উপকরণ দিয়ে মাছ ম্যারিনেট করে, সারারাত রাখুন। না পারলে, অন্তত ৬ ঘণ্টা রাখতেই হবে। এতে রেড ওয়াইন মাছের ভিতর ঢুকে যাবে। তারপর মাইক্রোআভেনে ১৫ মিনিট গ্রিল করলেই ইরানি মাহি টিক্কা তৈরি হয়ে যাবে। পরিবেশনের আগে চাইলে কাবাবের উপর একটু রেড ওয়াইন ছড়িয়ে দিতে পারেন।
هذه القصة مأخوذة من طبعة April 15, 2024 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة April 15, 2024 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।