ত্বকের যত্নে অ্যাসিড! শুনেই আঁতকে উঠবেন না। স্কিন কেয়ারে যে ক্রিম বা সেরাম আপনি ব্যবহার করেন, তাতেও কিন্তু উপকারী এই অ্যাসিডগুলি থাকে। হাল আমলে নয়, এর ব্যবহার বেশ সুপ্রচীন। শোনা যায়, ক্লিয়োপেট্রা নাকি ত্বকের পরিচর্যায় ব্যবহার করতেন দুধ। এই দুধে থাকে ল্যাকটিক অ্যাসিড, যা ত্বক এক্সফোলিয়েট করতে সাহায্য করে। ইউরোপীয় মহিলারাও নাকি বাসি ওয়াইন (যাতে রয়েছে টাটিক এবং ম্যালিক অ্যাসিড) দিয়ে মুখ ধুতেন। ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত মাইল্ড ও ব্যালান্সড অ্যাসিডগুলি ত্বক উজ্জ্বল রাখে ও এক্সফোলিয়েট করে, পাশাপাশি করে তোলে সতেজ। এই অ্যাসিডগুলির বেশির ভাগই পাওয়া যায় প্রাকৃতিক উপাদান থেকে। ব্রণ, পিগমেন্টেশন, বলিরেখা ইত্যাদি ত্বকের আলাদা আলাদা সমস্যার সমাধানে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন অ্যাসিড। তবে ব্যবহারের আগে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে আপনার ত্বকের ধরন। নিজে যদি এই ব্যাপারে নিশ্চিত না হন, তা হলে প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক, বিভিন্ন অ্যাসিডের ধরন, কাজ ও সতর্কতার খুঁটিনাটি বিষয়গুলি।
গ্লাইকোলিক অ্যাসিড ব্ল্যাকহেডস এবং ব্রণর সমস্যায় গ্লাইকোলিক অ্যাসিড অনন্য। এটি ত্বক উজ্জ্বল রাখে এবং পোরস কমাতে সাহায্য করে। ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ কমাতেও এর জুড়ি নেই। এই অ্যসিড রাতে ব্যবহার করারই পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। সানস্ক্রিন থেকে শুরু করে ক্লেনজ়ার, ময়শ্চারাইজ়ার থেকে শুরু করে ফেশিয়াল মাস্ক, সবেতেই গ্লাইকোলিড অ্যাসিড ব্যবহৃত হয়।
রেটিনল স্কিন কেয়ারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয় উপাদান হল রেটিনল। এটি ভিটামিন এ-এরই একটি প্রকার। বলিরেখা দূর করতে, ত্বকের টেক্সচার ঠিক করতে, দাগ কমাতে এবং সর্বোপরি ত্বক পরিষ্কার করতে সাহায্য করে রেটিনল সমৃদ্ধ অ্যান্টি এজিং ক্রিম বা ফেস ও বডি লোশন। তবে এটি রেটিনয়েড, ভিটামিন সি, ডিরেক্ট অ্যাসিড, কপার পেপ্টাইডসের সঙ্গে এক রুটিনে কিংবা লেয়ার করে ব্যবহার করা যায় না, বদলে বদলে বाবতা করতে হয়।
هذه القصة مأخوذة من طبعة July 30, 2024 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة July 30, 2024 من SANANDA.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।