In dieser Angelegenheit

রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের সপ্তদশ অধ্যক্ষ পূজনীয় শ্রীমৎ স্বামী গৌতমানন্দজী মহারাজ, দিব্যবাণী— অন্তহীন সাধনা, প্রচ্ছদ-ভাবনা— ভারত-ভারতীর তীর্থ, কথাপ্রসঙ্গে— অন্বেষণ, শ্রীরামকৃষ্ণ-দর্শন ও শুদ্ধাভক্তি— স্বামী সর্বপ্রিয়ানন্দ, তক্ষশিলা বিশ্ববিদ্যালয়: সারস্বত উৎকর্ষের সূচনাকেন্দ্র— অরুণাংশ মাইতি, বেদান্তচর্চা ও নব্যন্যায় দর্শনের পীঠস্থান মিথিলা— গৌরব সিংহ, বৌদ্ধ মহাবিহার ও শিক্ষাব্যবস্থা— শুভম আমিন, শ্রীচৈতন্যের সমকালে নবদ্বীপে বিদ্যাচর্চা- শান্তনু ভট্টাচার্য, বাংলার টোল ও চতুষ্পাঠী— মানব মণ্ডল, কাশ্মীর : প্রাচীন ভারতের শিক্ষার পাদপীঠ— অঙ্কন পুরকাইত, দক্ষিণভারতে শিক্ষাব্যবস্থা : আদি সঙ্গম থেকে চোল— গৌতম মুখোপাধ্যায়, কবিতাগাছ— শুভঙ্কর দাস, ধরেই নিলাম— তুহিন কুমার চন্দ, শ্রীমা আর খোকা মহারাজের দিব্যস্মৃতি— বিভূতিভূষণ সেনগুপ্ত, রামকৃষ্ণময় জগতের কথা, শ্রীহট্টে প্রবাহিত রামকৃষ্ণ-সারদা ভাবগঙ্গা— অরুণাভ দত্ত, নরেন্দ্রপুর আশ্রমের ইতিহাস, স্মরণে মননে, রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন সংবাদ, শ্রীশ্রীমায়ের বাড়ীর সংবাদ, বিবিধ সংবাদ

Udbodhan Magazine Description:

দীর্ঘ ১২৬ বছর ধরে রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের একমাত্র বাংলা মুখপত্র হিসাবে উদ্বোধন পত্রিকা পাঠকমহলে সমাদৃত হয়ে আসছে। শুধু রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের মুখপত্র হিসাবেই স্বামীজী ‘উদ্বোধন’ এর প্রবর্তন করেননি, বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের নতুন শক্তি, মাত্রা ও গতিবেগ সঞ্চার করাও তাঁর উদ্দেশ্য ছিল। বাঙালীর মানসলোককে ইতিবাচক ও শক্তিশালী চিন্তা, ভাব ও আদর্শের দ্বারা প্রদীপ্ত করার এবং অসাম্প্রদায়িক ও সর্বজনীন মূল্যবোধে উদ্দীপ্ত করার প্রয়োজনে এই পত্রিকার জয়যাত্রা শুরু। এই পত্রিকা কেবল ধর্মীয় পত্রিকা নয়, এখানে ধর্ম, সাহিত্য, ইতিহাস, সমাজতত্ত্ব, বিজ্ঞান, শিল্প, লোকসংস্কৃতি প্রভৃতি জ্ঞান ও কৃষ্টির নানা বিষয়ে গবেষণামূলক ও ইতিবাচক আলোচনা প্রকাশিত হয়ে থাকে।