বেহালার জেমস লং সরণি ধরে হাঁটলে বে চোখে পড়বে একটি ঝকঝকে স্কুল। গেটে বড় বড় করে লেখা, এমপি বিড়লা ফাউন্ডেশন হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল। শিল্পপতি মাধবপ্রসাদ বিড়লা এবং প্রিয়ংবদা বিড়লার তত্ত্বাবধানে ১৯৮৮ সালের ১১ এপ্রিল এই স্কুলের পথ চলা শুরু। এখন জেলার ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলোর মধ্যে এটি প্রথম সারিতে। শুরুর দিকে প্রায় পনেরোশো পড়ুয়া নিয়ে এই স্কুল সিবিএসই বোর্ডের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৯৩ সালে প্রথম বার স্কুলের পঁয়ষট্টি জন পড়ুয়া দশম শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা দেয়। সকলেই প্রথম বিভাগে পাশ করে। ১৯৯৫ সালে স্কুলটি সিআইএসসিই বোর্ডের আওতায় আসে।
তারপরই ১৯৯৬ সালে স্কুলে চালু হয় উচ্চ মাধ্যমিক। একই সঙ্গে বিজ্ঞান ও বাণিজ্য বিভাগ পড়ানো শুরু হয়। প্রথম ব্যাচের পড়ুয়ারা ১৯৯৮ সালে আইএসসি পরীক্ষায় বসে। তখন থেকেই, শুধু বোর্ড পরীক্ষায় ভাল ফল করে সন্তুষ্ট থাকেনি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। সর্বভারতীয় পরীক্ষাগুলোয়ও একই ভাবে ভাল রেজাল্ট করে চলেছে। ১৯৯০ থেকে | ২০২০ সাল পর্যন্ত আমৃত্যু স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব সামলেছেন, হার্বার্ট জর্জ। বর্তমানে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা পূর্ণিমা চট্টোপাধ্যায়। সহকারী প্রধান শিক্ষিকা শ্রাবণী রায়চৌধুরী। স্কুলে এখন ছাত্রছাত্রী সংখ্যা ৩ হাজারের কাছাকাছি। শিক্ষাব্যবস্থায় ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশেছে আধুনিকতা।
Diese Geschichte stammt aus der 5 Sep, 2024-Ausgabe von ANANDAMELA.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der 5 Sep, 2024-Ausgabe von ANANDAMELA.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
মায়াবী মরু
মরুভূমির বালির গভীরে কত যে রহস্য! বিশ্বের প্রথম মাকড়সার ভাস্কর্য থেকে প্রাচীনতম ধারালো অস্ত্র! লিখেছেন সুদেষ্ণা ঘোষ
টাকার গাছ
সে প্রথমে ভাবল, মাকে ডেকে দেখাবে। কিন্তু মা বড্ড সরল। কথা চেপে রাখতে পারে না। বাবা অনেক গোপন কথা মাকে বলতে বারণ করার পরেও মা মনের ভুলে সবাইকে বলে দিয়েছে। তাই এই খবরটা মাকে না বলাই শ্রেয়।
ঠোঙ্গা
প্রায় জমে যাওয়া ঠান্ডায়, ভিজে যাওয়া জামার তলায় হাপরের মতো ওঠা-নামা করছিল বুক। অনেকের জীবন এখানেই শেষ হয়েছে। আমরা ভাগ্যবান ছিলাম।
এক শালিক
বিল্টু বুঝে গেছে, শালুক খুব সাধারণ শালিক নয়৷ সে মাথা নাড়িয়ে বলল, “শালুক, তোমার যখন এত জ্ঞান, তখন আমাকে একটা বুদ্ধি দাও। যাতে বিকেলের এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাই । তিন মাস বাদে, বাৎসরিক অতুলকৃষ্ণ স্মৃতি চ্যালেঞ্জ শিল্ডের ফুটবল ফাইনাল খেলা। ব্যাঁটরা বয়েজ স্কুলের সঙ্গে আমাদের চন্দনপুর বয়েজ স্কুলের খেলা।”
তাইল্যান্ডের তাকলাগানো দ্বীপ
দ্বীপ নয়, দ্বীপপুঞ্জ। ফুকেট ও ক্রাবির মনোরম, নির্জন সব দ্বীপ ঘুরে এসে লিখেছেন রামেশ্বর দত্ত
এক বল তিন ছক্কা
গোবিন্দবাবু যে ঘরে খুন হয়েছেন, ঘনশ্যাম সেখানে তাদের নিয়ে গেল। বিছানার চাদরে তখনও চাপ চাপ জমাট বাধা রক্ত। কর্নেল বলল, “গোবিন্দবাবুর দেহ যখন পাওয়া যায়নি, তখন তিনি খুন না-ও হতে পারেন।” সত্যরঞ্জন বলল, “কিন্তু বিছানায় যে জমাট বাধা রক্ত!”
ছায়াগ্রামে পুষ্পবৃষ্টি
আমাদের ভাগ্য ভাল, ব্রজবাবু আজও পাগল হননি। যদিও রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে উনি... যাক সে সব কথা।”
আশ্চর্য লাঠি
মস্তানদের পিটিয়ে সিধে করে পচা বাজারে শান্তি ফিরিয়ে এনেছে। সে আমাদের গর্ব। আমরা তাকে নাগরিক সংবর্ধনা দেব।”
সাধনবাবুর সাধের বাস
মা বেঁচে থাকতে অনেক সাহায্য করেছেন। তখন ঘন ঘন আসতেন। এখন উৎসব-অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ করলে আসেন। মালতীজেঠি এলে সুষুনি শাক নিয়ে আসতেন।
সায়েন্স সঙ্গী
বিশ্ব জুড়ে বিজ্ঞানের নানা শাখায় নিরন্তর ঘটে চলেছে নানা ঘটনা। তারই কিছু খবর রইল এই পাতায়।