১৯৮৯-৯০ মরশুমে শেষ বার রনজি ট্রফি জিতেছিল বাংলা! তারপর গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে। কিন্তু তারপর আর ট্রফি আসেনি। গত ৩৫ বছরে প্রাপ্তি শুধুই হতাশা। কোচ পরিবর্তন, ভিন রাজ্যের প্রশিক্ষক আনা, এমনকী বিদেশি মেন্টর রেখেও লাভের লাভ কিছুই হয়নি। গত মরশুমেই ফাইনালে উঠেছিল লক্ষ্মীরতন শুক্লার ছেলেরা। তৃতীয়বার রনজি ট্রফি জয়ের প্রত্যাশা নিয়ে অনেকেই মাঠে গিয়েছিলেন। কিন্তু মুখের গ্রাস ছিনিয়ে নিয়েছিল মধ্যপ্রদেশ। তবে চলতি মরশুমে বাংলার পারফরম্যান্স একেবারেই পাতে দেওয়ার মতো নয়। রনজি ট্রফির গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে গিয়েছে বঙ্গ-ব্রিগেড। বিশেষজ্ঞদের মত, বেঞ্চ স্ট্রেংথের অভাবেই ভুগছে বঙ্গ ব্রিগেড।
Diese Geschichte stammt aus der 24 February 2024-Ausgabe von Saptahik Bartaman.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der 24 February 2024-Ausgabe von Saptahik Bartaman.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।