আ -গে কারও হার্ট অ্যাটাক | হয়েছে শুনলেই মানুষ ধরেই নিত নির্ঘাত রোগীর বয়স ৫০-৬০ বছরের মধ্যে! আর এখন কারও হার্টের ব্যামো হয়েছে শুনলেই লোকে প্রথমেই প্রশ্ন করে, বয়স কত? কারণ এখন আর হার্ট অ্যাটাক কোনও নির্দিষ্ট বয়ঃসীমায় আটকে নেই। কয়েক বছর আগে ৪০ বছরকে ধরা হচ্ছিল বিপদসীমা। এখন তা আরও নেমে এসে ঠেকেছে ২৫-৩০ বছর বয়স। আসলে কোভিড পরিস্থিতিতে বহু মানুষকেই সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন থাকতে বাধ্য করেছিল। এই ঘটনার প্রভাব অনেকের মনে যথেষ্ট মাত্রায় পড়েছিল। এছাড়া ওই সময়ে অনেকেরই অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও টালমাটাল হয়েছিল। ওই ২ বছরের নেতিবাচক প্রভাব বহু লোককেই পরবর্তী বছরগুলিতে টেনে নিয়ে যেতে হয়েছে। অনেকে এখনও সেই পরিস্থিতি থেকে বেরতে পারেননি। অর্থনৈতিক দুর্বলতার সঙ্গে যোগ হয়েছে বাড়তি শারীরিক শ্রম দেওয়ার বিষয়টিও। শারীরিক শ্রমের বিষয়টিও কোনও না কোনওভাবে মানসিক চাপের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে কারও কারও ক্ষেত্রে।
তাছাড়া কোভিডকালে শরীরচর্চার বালাই ছিল না। সেই সময়ে অনেকেরই ওজন বাড়তে শুরু করেছিল। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা। কোলেস্টেরল বৃদ্ধির সঙ্গে বেড়েছে ডায়াবেটিস।
আমরা সকলেই জানি বিষয়গুলি হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে কতখানি ভূমিকা নেয়। অন্যদিকে কোভিডের সরাসরি প্রভাবও পড়তে দেখা গিয়েছে কারও কারও মধ্যে। কিছু কোভিড আক্রান্তদের মধ্যে, অসুখ সেরে যাওয়ার পরেও হার্ট রেট বেড়ে যাওয়া, বুকে ব্যথা, বুক ধড়ফড় করার মতো উপসর্গও দেখা দিয়েছে। কোভিড থেকে সেরে ওঠার বছর দু'য়েক পরেও তাঁরা এমন ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হয়েছেন বলে দেখা গিয়েছে।
Diese Geschichte stammt aus der 26 October 2024-Ausgabe von Saptahik Bartaman.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der 26 October 2024-Ausgabe von Saptahik Bartaman.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden
ম্যাচ ফিক্সিং ও ক্রিকেট!
শয়তানের মা (১ম ও ২য় পর্ব) ৷৷ কৌশিক দাশ ৷৷ শপিজেন বাংলা ৷ দাম যথাক্রমে ৩০০ ও ৩২০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
শব্দের চাবুক পাঠকের জন্য
স্বপ্নময় চক্রবর্তীর গল্পে ধরা পড়ে মানুষের জীবনযন্ত্রণা, প্রতিবাদ, আর সমাজের তীক্ষ্ণ বাস্তবতা। তাঁর কলমে কুসংস্কার থেকে বিজ্ঞান চেতনা, জমি থেকে রাজনীতি—সব কিছুই যেন রূপকথার মতো বোনা। ‘গল্প সমগ্র’ সংকলনের প্রতিটি গল্প আমাদের ভাবায়, নতুন দুনিয়া দেখায়।
মহাবিশ্বের অজানা তথ্যভাণ্ডার
মহাবিশ্বের জানা অজানা কথা\" বইয়ে লেখক কৌশিক রায় আমাদের মহাবিশ্বের অসংখ্য রহস্যময় তথ্য তুলে ধরেছেন। নিরাপদ শহর, ক্যাপ্টেন জেমস কুকের দুঃসাহসী অভিযাত্রা থেকে শুরু করে ভারতীয় সেনাবাহিনীর উন্নত প্রযুক্তি—বইটির প্রতিটি রচনা আমাদের অজানা বিষয় সম্পর্কে জানায়। বিজ্ঞান ও মহাবিশ্বেও সিসিটিভি প্রযুক্তি থেকে মহাকাশের প্লুটো পর্যন্ত বিজ্ঞান বিষয়ক আকর্ষণীয় আলোচনা রয়েছে।
যিনি কবি তিনিই শিক্ষক
অক্টোবরের শেষ সপ্তাহটা বাঙালির মনে বেদনার স্মৃতি বয়ে আনে। উৎসবের আবহে দু'দিনের ব্যবধানে আমরা হারিয়েছিলাম দু'জন প্রিয় কবিকে—২৩ অক্টোবর ২০১২ সালে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এবং ২২ অক্টোবর ১৯৫৪ সালে জীবনানন্দ দাশ। বিশেষ করে এই বছর, ১২৫ বছর পূর্তিতে বিষাদময় কবি জীবনানন্দকে গভীরভাবে স্মরণ করা হয়। শিক্ষকরূপে তিনি যেমন সমৃদ্ধ করেছেন শিক্ষা জগতকে, তেমনই তাঁর কবিতা আজও আমাদের অনুভূতিকে নাড়া দেয়।
প্রভুর লীলা
জগন্নাথদেবের দর্শনে ছুটে যাওয়ার গল্প অনেকের জীবনেই রয়েছে। আমার বাবাও ছিলেন জগন্নাথদেবের একান্ত ভক্ত। ১৯৮২ সালে তাঁর সঙ্গে ঘটেছিল এক অদ্ভুত ঘটনা। পুরীতে একটি হলিডে হোম তৈরির কাজ দেখতে গিয়ে জগন্নাথদেবের দর্শনে গিয়ে তিনি বিগ্রহের মুখ দেখতে পাননি।
নিঃশব্দ পাথরের কথা ভাসাই ফোর্ট
তখন এই দুর্গ বরং সবুজের রঙে আরও উজ্জীবিত হয়ে উঠবে। যেমন ভাবা তেমনই চলা। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গাড়িতে শরীরটাকে এলিয়ে দিলাম।
হিটম্যানের আতঙ্ক
লরেন্স বিষ্ণোই, পাঞ্জাবের এক সাধারণ ছাত্র নেতা থেকে উঠে আসা এক কুখ্যাত গ্যাংস্টার। তার নেতৃত্বে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের অপরাধ কর্মকাণ্ড ছড়িয়ে পড়েছে দেশ-বিদেশে। সিধু মুসেওয়ালা হত্যাকাণ্ড থেকে শুরু করে বলিউড তারকা সলমন খানকে হত্যার হুমকি— প্রতিনিয়ত নতুন নতুন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে গ্যাংটি। মুম্বইয়ের সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ডের পর, কানাডা পুলিসও তাদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছে। ভারতের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ চক্র গড়ে তুলতে এই গ্যাংয়ের ক্ষমতা ও প্রভাব দিন দিন বাড়ছে।
কম বয়সে হার্ট অ্যাটাক বাড়ছে কেন?
পরামর্শে মণিপাল হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ সৌম্য পাত্র
বিদায়ের বাজনা বাজালেন না দা ল
রাফায়েল নাদাল তাঁর কেরিয়ারের গোধূলিতে পৌঁছেছেন, আর নভেম্বরেই শেষবারের মতো টেনিস কোর্টে নামবেন। ২২টি গ্র্যান্ড স্ল্যামের মালিক, বিশেষ করে ফরাসি ওপেনে অপরাজিত সাম্রাজ্য গড়ে তোলা এই ক্লে কোর্টের সম্রাট চোট-আঘাতে জর্জরিত হয়েও অবিচল ছিলেন। প্রতিদ্বন্দ্বীদের সাথে তাঁর মহাকাব্যিক লড়াই টেনিস ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে।
সামি রহস্য ক্রমশ দুর্বোধ্য
চোট সংক্রান্ত যাবতীয় জল্পনাকে নিখুঁত ইয়র্কারে বোল্ডই করেছিলেন যেন!