
রণ উৎসব ১১ নভেম্বর-১৫ মার্চ প্রতি বছর গুজরাত পর্যটন বিভাগ আয়োজন করে রণ উৎসব, যার আর এক নাম হোয়াইট ডেজার্ট ফেস্টিভ্যাল। কচ্ছ জেলার ধরদো গ্রামে এই উৎসবের আয়োজন হয়। বিশেষ করে পূর্ণিমায় ভিড় বাড়ে পর্যটকের। চাঁদের আলোয় সাদা মরুভূমির অপরূপ রূপ দেখতে আসেন তাঁরা। পর্যটকদের জন্য ব্যবস্থা করা হয় বিলাসবহুল তাঁবুর। আয়োজন করা হয় নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। তার মধ্যে থাকে গুজরাতি লোকনৃত্য, লোকসংগীত। গুজরাতের চিত্রকলা, শিল্প প্রদর্শিত হয় এই সময়। থাকে গুজরাতি ও অন্যান্য প্রদেশের খাবারের এলাহি আয়োজন।
Diese Geschichte stammt aus der December 2024-Ausgabe von Bhraman.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der December 2024-Ausgabe von Bhraman.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden

পাসিঘাট থেকে আলো হয়ে মেচুকা-দোর্জেলিং
অরুণাচলের সিয়াং নদীর তীরের পাসিঘাট থেকে ইয়োমগো চু-র তীরের আলো। আলোতে দুটি রাত কাটিয়ে ইয়ারগাপ চু-র তীরের মেচুকা। ৪০০ বছরের পুরনো গুম্ফা থেকে দেখা বিস্তীর্ণ মেচুকার রূপটি মনে রয়ে যাবে। চোখে পড়ে যেতে পারে ইয়ারগাপ চু-র তীরে ঘোড়ার পালের হঠাৎ ছুটে চলাও । যাওয়া চলে বর্ষা বাদে সারা বছর।

উপকূল পথে কোনারক থেকে প্ৰয়াগি লাইট হাউস
কোনারক থেকে বঙ্গোপসাগরের উপকূল ধরে প্রয়াগি সৈকত। পথের বেশিটাই পদযাত্রা। তবে, যে নদীগুলি বঙ্গোসাগরে এসে পড়েছে, নৌকো করে সে সব নদীর মোহানা পেরিয়ে আবার সমুদ্রতীর ধরে চলা । এই ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহের এই উপকূল যাত্রায় কোথাও পথশ্রম লাঘব করেছে অটোও। শীতকালই উপকূলযাত্রার উপযুক্ত সময়।

সবচেয়ে বড় প্রজাপতি
বিশ্বে প্রায় ১৭,৫০০ প্রজাতির প্রজাপতি রয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে বড় কুইন আলেকজান্দ্রাস বার্ডউইং। এটি ১৯০৬ সালে আবিষ্কৃত হয় এবং মূলত পাপুয়া নিউ গিনির রেন ফরেস্টে পাওয়া যায়। স্ত্রী প্রজাপতিদের ডানার বিস্তার ২৮ সেমি-এর বেশি, আর পুরুষদের প্রায় ২৭ সেমি। তবে আবাসস্থল সংকোচনের কারণে এরা এখন বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে।

নীলনদের তীরে
পিরামিডের শহর গিজা থেকে শুরু হল ট্যুরিস্ট ট্রেনে সফর। নীলনদের তীর ধরে ট্রেন চলল। পরদিন সকালে পৌঁছল আসওয়ান। ফিলেই ফেরিঘাট থেকে মোটরবোট ছুটল আজিলকিয়া দ্বীপে। সেখানে প্রাচীন ফিলেই মন্দির দেখে ওবেলা নীলনদের ধারের বর্ণময় নুবিয়ান গ্রাম ঘার্ব সোহিল ভ্রমণ ।

লুকোনো হ্রদেদের গ্রাম মাওফানলুর
হ্রদেদের রাজ্য মাওফানলুরের কাছেপিঠেই ঢেউ খেলানো ঘাসের উপত্যকা মারখাম, কিনসি নদীর ওয়েনিয়া ঝরনা হয়ে ঝরে পড়া, কিনসির নদী-দ্বীপ নংখনম। শিলং থেকে মাওফানলুর যেতে ঘন্টাতিনেক সময় লাগে।

ঘুমপাড়ানি পাহাড়ি গাঁ মানেদাঁড়া
রুংডুং নদীর ধারে অচিন গাঁ মানেদাঁড়া। রুংডুং আর পাখপাখালির কলতান যেন মানেদাঁড়ার আবহসংগীত।

কাশ্মীর সীমান্তে করনা উপত্যকার টিটওয়াল
এপারে ভারত, ওপারে পাক অধিকৃত কাশ্মীর। মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেছে কিষেণগঙ্গা নদী। করনা উপত্যকার টিটওয়াল গ্রাম ভ্রমণ এই জুনে।

লালগঞ্জের নিরালা সৈকতে
সপ্তাশেষের ছোট্ট ছুটিতে চিরচেনা বকখালি ফ্রেজারগঞ্জের সঙ্গে ঘুরে আসতে পারেন অচেনা লালগঞ্জ সৈকত।

লুকনো এক দানব আগ্নেয়গিরি
পুহাহোনু, বিশ্বের সবচেয়ে বড় আগ্নেয়গিরি, প্রশান্ত মহাসাগরের নিচে লুকিয়ে রয়েছে। এটি মৌনা লোয়ার দ্বিগুণ আকারের হলেও বহু বছর ধরে নিষ্ক্রিয়। সাগরের ওপরে এর ছোট দুটি শিলা ‘গার্ডনার পিনাকলস’ মাত্র ১৭০ ফুট উঁচু, কিন্তু নিচে বিশাল এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। একসময় এটি পৃথিবীর উষ্ণতম অগ্ন্যুৎপাত সৃষ্টি করেছিল, যার তাপমাত্রা ছিল ৩,০৯২°F!

বছর চল্লিশ আগে স্কুল থেকে একবার বন্ধুরা মিলে বাঁকুড়ার মুকুটমণিপুর ও শুশুনিয়ায় শিক্ষামূলক ভ্রমণে গিয়েছিলাম। সেই সুখস্মৃতি আজও অমলিন। বহু বছর পর সামাজিক মাধ্যমের দৌলতে স্কুলজীবনের পাঁচ বান্ধবী আবার একত্রিত হয়েছি। স্থির করেছি সংসার থেকে দিন তিনেকের ছুটি নিয়ে আমরা পাঁচজন আবার বাঁকুড়ার মুকুটমণিপুর, শুশুনিয়া বেড়াতে যাব। এই দুই জায়গায় কি রাজ্য পর্যটনের থাকার কোনও ব্যবস্থা আছে?
গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী, কেদারনাথ, বদ্রীনাথ, হেমকুণ্ড-র যাত্রীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করা এখন বাধ্যতামূলক। অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের জন্য দেখুন এই ওয়েবসাইট: https://registrationandtouristcare.uk.gov.in এই লেখাটি যখন প্রস্তুত হচ্ছে, তখন বদ্রীনাথে জি এম ভি এন-এর হোটেল দেবলোক এবং বদ্রীনাথ যাত্রী নিবাস এই দু'টি অতিথিনিবাসের বুকিং বন্ধ রয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারি থেকে বুকিং চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে গাড়োয়াল মন্ডল বিকাশ নিগমের তরফ থেকে ‘ভ্রমণ’কে জানানো হয়েছে