শে ষ হল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। ফ্রান্স-ব্রিটেন মিত্রশক্তির হাতে সামরিক ভাবে পর্যুদস্ত হলেন জার্মানরা। পরাজিত জার্মানরা স্বাক্ষর করলেন ভার্সাই চুক্তিতে। জার্মান জাত্যভিমানীদের কাছে সেটা ছিল এক অপমানজনক চুক্তি। অপমানজনক হবে নাই-বা কেন? জ্ঞান-বিজ্ঞানের এমন কোনও শাখা নেই যেখানে তাঁদের অবদান নেই। তখনও বিজ্ঞানের মহাকাশে স্বমহিমায় বিরাজ করছেন স্বয়ং আইনস্টাইন। আছেন ডেভিড হিলবার্ট, ভিলহেলম রন্টজেন, ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক সমেত একাধিক পণ্ডিত যাঁরা বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে যাচ্ছেন। এ হেন জার্মানদের কাছে ভার্সাই চুক্তি তো অপমানজনক বলে মনে হবেই।
B যুদ্ধে জয়লাভ করেও ফ্রান্সের প্রতিচ্ছবিটা কিন্তু সেই তুলনায় বেশ মলিন। উদীয়মান ফরাসি তরুণদের একটা বড় অংশকে যেতে হয়েছিল যুদ্ধে। যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সেই সমস্ত তরুণদের অর্ধেকই আজ মৃত। প্যারিসের বিখ্যাত ‘একোল নরমাল সুপেরিয়া’ (École Normale Supérieure, ইএনএস) বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হিসাব অনুযায়ী, তাঁদের মোট ছাত্র সংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশই মারা গেছেন এই যুদ্ধে। ইএনএস-এর মতো একই চিত্র দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোরও। ফলে যুদ্ধোত্তর ফ্রান্সের শিক্ষাজগতে নেমে এসেছিল এক শূন্যতা। '২০-র দশকের শুরুতে ইএনএস-এর গণিত বিভাগে পড়তে আসা এক ঝাঁক তরুণের
Esta historia es de la edición April 02, 2023 de Desh.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición April 02, 2023 de Desh.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
দূর বিনীত রাজনীতি
সমস্ত বয়সি মানুষের একই সঙ্গে এই ভাবে কোনও একটি ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানানো— এ এক কথায় অভূতপূর্ব।
হুমকি সংস্কৃতির অনুপ্রেরণায়
এই জনজাগরণের সময়েও শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্র কেন ধরেই নেয় যে, নাগরিক মাথা নত করে মেনে নেবে এই থ্রেট কালচার?
স্বতন্ত্র একজন রাজনীতিবিদ
১৯৭৭ সালের পাঁচই সেপ্টেম্বর। জেএনইউ-র ছাত্রনেতা সীতারাম একেবারে ইন্দিরা গান্ধীর সামনে দাঁড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য পদ থেকে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেন। সেই সময়ের চরম আধিপত্যবাদী, জরুরি অবস্থা জারি করা প্রধানমন্ত্রী আচার্য থাকেননি, পদত্যাগ করেছিলেন।
পথের শেষ কোথায়?
বিলের নামের পুরো ভাগে ‘অপরাজিতা' কথাটি বসানো যে এক নির্মম কৌতুক, এটা সরকারের মনে হয়নি! নারীর বিরুদ্ধে অপরাধ সারা পৃথিবীতে হয়, কিন্তু আমাদের সমাজ যে ভাবে আক্রান্ত হওয়ার লজ্জা নারীর উপর চাপিয়ে তাকে আমরণ হেনস্থা করে তার কোনও তুলনা নেই।
গরিব বলে ফাঁসির দড়ি পরবে
বিভিন্ন আইন সত্ত্বেও অপরাধ কমেনি, তা হলে কি বিচার ব্যবস্থা তুলে দেওয়া হবে? বরং আমাদের দেশ যেহেতু প্রাণদণ্ড বজায় রেখেছে, প্রাণদণ্ডে দণ্ডিতরা ন্যায্য বিচার পাচ্ছেন কি না সেটা দেখা যাক।
জাইজিসের জাদু-আংটি এবং শাস্তির প্রতীক্ষা
সমান হতে হবে শুধু অপমানে নয়, সমস্ত যন্ত্রণায়, সমস্ত অসহায়তায়, সমস্ত ক্রোধে। তখনই সুনিশ্চিত হবে অপরাধের শাস্তি। অন্যথায় রয়ে যাবে নীতিভ্রষ্ট পৃথিবীতে শাস্তির অনন্ত প্রতীক্ষা।
ঋজু দৃঢ় সঙ্গীতব্যক্তিত্ব
সুচিত্রা মিত্র (১৯২৪২০১১) কেবল গায়কের পরিচয়ে বাঁধা পড়েননি, পৌঁছে গিয়েছিলেন ‘শিল্পী’র আসনে।
স্মৃতিজড়ানো বকুল
তাঁর বাল্য, কৈশোর সব ধরা আছে এই গন্ধের মধ্যে। এত দিন এই গন্ধ তিনি মনে মনে কল্পনা করেছেন। কিন্তু আজ তিনি সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁর হারানো বাল্য আর কৈশোরকে।
বার্লিনের ডায়েরি
বার্লিন শহরের মজ্জায় রয়েছে প্রতিবাদ। তার শৈল্পিক বহিঃপ্রকাশ দেওয়ালে ছড়ানো গ্রাফিতিতে—ব্রিজের নীচে, কাফের গায়ে, এমনকি ইউ-বান ট্রেনের দেওয়ালেও।
মিথ ও অপর বাস্তবের চিত্র
প্রকট না হয়েও অন্যরকম একটা পাঠ মিশে থাকে শুভাপ্রসন্ন-র রামায়ণ-বিষয়ক চিত্রাবলীর এই প্রদর্শনীতে।