হাঁটু ও কোমরের ব্যথার সমস্যা ২৫ থেকে ৮০ বছর বয়সি প্রায় সকলের মধ্যে লক্ষ করছি। প্রথমেই বলি, রিহ্যাবিলিটেটিভ অ্যাপ্রোচ একটি দলগত চিকিৎসা। এই দলে ফিজিওথেরাপিস্ট, অস্থি বিশেষজ্ঞ, রিউম্যাটোলজিস্ট, পুষ্টিবিদ সকলেরই অবদান থাকে। আজকের দিনে তরুণ প্রজন্ম ভীষণভাবে হাঁটু ও কোমরের যন্ত্রণার শিকার। হয় এঁরা অতিরিক্ত সময় কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করেন, নয়তো অতিরিক্ত জিম, অত্যধিক হাঁটা এবং ম্যারাথন দৌড় জাতীয় কিছু অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসে অংশ নেন। ফলে হাঁটু ও কোমরের সমস্যা বাড়িয়ে ফেলেন। আমরা ফিজিওথেরাপিস্টরা প্রথমেই ব্যথার রোগীদের সঠিকভাবে তিনটি জিনিসের উপরে আলোকপাত করি – ‘প্রিভেনশন, এডুকেশন এবং কিওর'।
প্রিভেনশন: বয়স পঁয়ত্রিশ পেরলেই বিধিসম্মত সতর্কীকরণ— ১. বাবু হয়ে মাটিতে বসা যাবে না। ২. দৈনিক একশোর বেশি সিঁড়ি ভাঙা নয়। ৩. একটানা আধঘণ্টার বেশি দাঁড়িয়ে থাকা চলবে না। ৪. একটানা ৩০ মিনিটের বেশি হাঁটাও উচিত হবে না। যদি কারও সুগার বা শারীরিক সমস্যা থাকে, তাহলে তাঁদের ৩০ মিনিট করে দিনে দু’বার হাঁটা উপকারী। এতে হাঁটুর ক্ষয় প্রতিরোধ করা যায়।
Esta historia es de la edición November 2022 de Sarir O Sasthya.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición November 2022 de Sarir O Sasthya.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়