কয়েক বছর আগে পর্যন্ত দেশের মাটিতে ক্রিকেট ম্যাচে ক ক গ্যালারি থেকে ভেসে আসত শচীন, শচীন চিৎকার। হালফিলে আরও কোনও ক্রীড়াবিদকে নিয়ে এমন উন্মাদনা আর হয়নি। তবে এএফসি এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বে সুনীল ছেত্রীকে নিয়ে কলকাতাবাসীর মধ্যে দেখা গেল সেই আবেগ। প্রতিটি ম্যাচে যুবভারতী হয়ে উঠল সুনীলময়। পারফরম্যান্সেও ভারত অধিনায়ক প্রমাণ করলেন, তিনি এখনও ফুরিয়ে যাননি। বাছাই পর্বের তিন ম্যাচে চার গোলে দলকে ভরসা জোগালেন ৩৭ বছরের সুনীল। তাঁর সৌজন্যে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে পরপর দু’বার এএফসি এশিয়ান কাপের মূলপর্বে যোগ্যতা অর্জন করল ভারত। দলের এই সাফল্যে অবশ্য কোনওভাবেই নিজেকে সামনের সারিতে রাখতে নারাজ ভারত অধিনায়ক। তাঁর সাফ কথা, ‘দলের আর বাকি পাঁচজনের মতো শুধু নিজের দায়িত্ব যথাযথ পালনের চেষ্টা করেছি। প্রতিটি বিভাগে আমরা সেরাটা মেলে ধরতে সফল। তরুণদের উপর ভরসা রেখেছেন কোচ। আকাশ, সুরেশরা সেই আস্থার মর্যাদা রাখতে সফল।'
Esta historia es de la edición 25 June 2022 de Saptahik Bartaman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición 25 June 2022 de Saptahik Bartaman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।