• ‘সিটাডেল’-এ আপনাকে রিচার্ড ম্যাডেনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দুরন্ত অ্যাকশন করতে দেখা যাচ্ছে। কতটা কঠিন ছিল এই স্টান্ট? খুবই কঠিন ছিল। যদিও কঠিন জিনিসই বেশি উপভোগ করি আমি। একটা ছবি করতে সাধারণত এক থেকে তিন মাস সময় লাগে। আমরা দেড় বছর ধরে ‘সিটাডেল’এর শ্যুটিং করেছিলাম। এই গোটা সময়টা নিজেকে পুরোপুরি ফিট রাখতে হয়েছিল। দিনে প্রায় ১২ ঘণ্টা শ্যুটিং করতে হতো। অ্যাকশন দৃশ্য করার সময় নিজের শরীর কীভাবে গরম রাখতে হয়, সুরক্ষিত রাখতে হয়, আর প্রতিটা কোরিওগ্রাফ কীভাবে মাথায় রাখতে হবে, তা জানা খুব জরুরি ছিল। আমার অ্যাকশনের কোনও প্রথাগত ট্রেনিং নেই। কাজের মাধ্যমে সবকিছু শিখেছি। তবে এর আগে হিন্দি ছবি আর ‘কোয়ান্টিকো’য় অ্যাকশন করেছিলাম। তাই নিজের প্রতি বিশ্বাস ছিল। সেটে যখন যেতাম মোটেও ভয় পেতাম না। মনের জোরটা ছিল।
Esta historia es de la edición 29 April 2023 de Saptahik Bartaman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición 29 April 2023 de Saptahik Bartaman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।