কেন তোমরা আমায় ডাক টি মানেই প্রকৃতির হাতছানি। তার ডাকে হাজির হই আগাত্তি দ্বীপে। ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তের সুদূরতম প্রবাল দ্বীপপুঞ্জের দোরগোড়ায়। বিমানের চাকা মাটি ছুঁতেই দেখি হাত নেড়ে ডাকছে ফিরোজা নীল সমুদ্র। ভারী মায়া জড়ানো ছোট্ট বিমানবন্দরটি। সমুদ্রঘেরা এমন সুন্দর পরিবেশে যেন নিজেকে খাপ খাইয়ে নিয়েছে অনায়াস প্রচেষ্টায়। প্রথম দর্শনেই মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে দেখি তার শান্ত সমুজ্জ্বল রূপের বিভা, হাত চলে যায় মোবাইল ক্যামেরায়। ড্রাইভার এসে তাড়া লাগালেন। অপেক্ষমাণ গাড়ি নিয়ে চলে মাত্র ৩ কিমি দূরের জেটিঘাটে। সেখানে কাভারাত্তির জাহাজ অপেক্ষা করছে। আমরা কাভারাত্তি যাব।
কাভারাত্তি হল লাক্ষা দ্বীপপুঞ্জের রাজধানী। লাক্ষাদ্বীপ (মালয়ালম ভাষায় ‘লক্ষদ্বীপ’) ভারতের একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, যা মূল ভূখণ্ড থেকে প্রায় ৪৪০ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে লাক্ষাদ্বীপ সাগরের মালাবার উপকূলের একটি দ্বীপপুঞ্জ। এটি আরব সাগরের একটি অংশ। ৩৬টি দ্বীপের সমাহার, মাত্র ১১টি দ্বীপে জনবসতি দেখা যায়। খ্রিস্টীয় বারো শতক থেকেই এই দ্বীপগুলি মুসলিম অধ্যুষিত।
Esta historia es de la edición 22 June 2024 de Saptahik Bartaman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición 22 June 2024 de Saptahik Bartaman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।