ডায়াবেটিস রুখতে প্রাণায়ামের গুরুত্ব
Saptahik Bartaman|2 November 2024
সা -ধারণত দু'ধরনের ডায়াবেটিসের সঙ্গে আমরা পরিচিত— টাইপ-১ এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস। তাহলে জুভেনাইল ডায়াবেটিস আদতে কী? আসলে টাইপ-১ ডায়াবেটিসই জুভেনাইল ডায়াবেটিস নামে পরিচিত। অর্থাৎ এই ধরনের ডায়াবেটিস হামেশাই দেখা যায় শিশুদের মধ্যে। এই শারীরিক অবস্থার ফলে অগ্ন্যাশয় খুবই অল্প পরিমাণে ইনসুলিন উৎপাদন করে, আবার কখনও কখনও তা উৎপাদন করতে পারে না। প্রসঙ্গত, ইনসুলিন হল এক প্রকার হরমোন, যা শর্করাকে ভেঙে রক্তপ্রবাহ থেকে কোষে প্রবেশ করাতে সাহায্য করে। আর এভাবেই তৈরি হয় এনার্জি। জুভেনাইল ডায়াবেটিসের উপসর্গ: বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, শিশু জন্মের পর থেকে যেকোনও সময় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় শিশুদের মধ্যে হঠাৎ ডায়াবেটিসের লক্ষণ দেখা দেয়। অত্যধিক তৃষ্ণা, ঘন ঘন প্রস্রাব, অতিরিক্ত ক্ষুধামান্দ্য, দ্রুত ওজন হ্রাস, পেটে ব্যথা, বমি, মেজাজের পরিবর্তন এবং শিশুর দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হওয়ার মতো লক্ষণগুলি দেখা যায়। যে কোনও ধরনের ডায়াবেটিস রুখতে প্রাণায়াম: ডায়াবেটিসের সমস্যা আজ ঘরে ঘরে। এই রোগের হাত ধরেই উচ্চ রক্তচাপ, খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি, মেদবাহুল্য রোগের রমরমা। এক রোগের হাত ধরে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক জটিল রোগ। ডায়াবেটিসের কারণ হল শরীরে ইনসুলিন হরমোনের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ অভাব। জুভেনাইল ডায়াবেটিস যেহেতু বাচ্চাদের দেখা যায়, সেই কারণে তাদের খুব পরিশ্রম হয় এমন আসন করানো উচিত নয়। খুব হালকা কিছু আসন নিয়মিত অভ্যাস করলেই ভালো ফল পাওয়া যায়। আর টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও এই আসনগুলি করতে পারেন। অনুলোম-বিলোম: অন্যতম কার্যকরী প্রাণায়াম। এই প্রাণায়ামটি হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসকে ভালো রাখে। এ ক্ষেত্রে একটি আঙুল দিয়ে এক দিকের নাক বন্ধ রেখে অন্য নাক দিয়ে শ্বাস নিন। তারপর সেই নাকটি বন্ধ করে অন্য নাকটি খুলে শ্বাস ছাড়ুন। (এক্ষেত্রে নিয়ম হল বাম নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে ডান নাক দিয়ে ছাড়া। আবার ডান নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে বাম নাক দিয়ে ছাড়ুন। শেষ পর্যায়ের নিঃশ্বাস বাঁদিকেই ছাড়তে হবে।) যোগশাস্ত্রে বলা হয়, এই প্রাণায়াম নিয়মিত অভ্যাস করলেই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। জানুশিরাসন: সামনের দিকে পা ছড়িয়ে সোজা হয়ে বসুন। ডান পায়ের হাঁটু ভেঙে গোড়ালি বাঁ পায়ে রাখুন। ডান পায়ের পাতার নীচের দিকটা বাঁ ঊরুর সঙ্গে লেগে থাকবে। বাঁ পা পূর্বাবস্থায় সামনের দিকে ছড়িয়ে থাকবে এবং হাঁটুর নীচের দিকটা মেঝের সঙ্গে লেগে থাকবে। এবার দু'হাত দিয়ে বাঁ পায়ের বুড়ো আঙুল ধরুন। এখন কোমর থেকে শরীরের উপরাংশ নিচু করে কপাল বাঁ পায়ের হাঁটুতে এবং দুই কনুই বাঁ পায়ের দু'পাশে মেঝেতে রাখুন। বাঁ হাঁটু যেন না ভাঙে। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে ২০ সেকেন্ড থেকে ৩০ সেকেন্ড এই অবস্থায় থাকুন। এবার হাত আলগা করে আস্তে আস্তে সোজা হয়ে বসুন। ডান পা সামনের দিকে ছড়িয়ে দিন। এবার বাঁ পায়ের হাঁটু ভেঙে গোড়ালি দু'পায়ের সংযোগস্থলে রেখে দু'হাত দিয়ে ডান পায়ের বুড়ো আঙুল ধরে কোমর থেকে শরীরের উপরাংশ নিচু করে কপাল ডান পায়ের হাঁটুতে এবং দু' কনুই ডান পায়ের দু'পাশে মেঝেতে রাখুন। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে পূর্বের মতো ২০ সেকেন্ড থেকে ৩০ সেকেন্ড এই অবস্থায় থাকুন। এভাবে পা বদল করে করে আসনটি ৮ থেকে ১০ বার করুন এবং প্রয়োজনমতো শবাসনে বিশ্রাম নিন। ভুজঙ্গাসন: উপুড় হয়ে মাটির উপর শুয়ে পড়ুন। পা সোজা করে রাখুন। শ্বাসপ্রশ্বাস যেন স্বাভাবিক থাকে। দুই হাতের তালু কাঁধের পাশে মাটিতে রাখুন, কনুই থাকবে শরীর ঘেঁষে। আগুপিছু করে আরামদায়ক ভাবে নিজের অবস্থান ঠিক করে নিন। কপাল মাটিতে স্পর্শ চোখ বন্ধ করুন। এ বার ধীরে ধীরে শ্বাস নিতে নিতে মাথা ও বুক উপরের দিকে তুলুন। ভাঁজ করা হাত পাশে থাকবে। কিন্তু চেষ্টা করবেন হাতে ভর না দিয়ে পেটসহ শরীরের নীচের অংশে ভর দিয়ে মাথা ও বুক উপরের দিকে তোলার। খেয়াল রাখবেন, নাভি যেন মাটি থেকে ৩ ইঞ্চি উপরে ওঠে। এ বার দুই হাতে ভর দিয়ে শরীর যতটা সম্ভব উপরের দিকে তোলার চেষ্টা করুন। মাথা পিছন দিকে হেলিয়ে রাখুন। এর ফলে ঘাড়ে একটু টান পড়বে। এই ভঙ্গিতে ৩০ সেকেন্ড থাকতে পারেন। এই আসন করার ফলে বাচ্চার শরীরে বৃদ্ধি ভালো হবে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য, অম্বলের মতো রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। উত্থান পদাসন: চিৎ হয়ে শুয়ে দু'হাত শরীরের দু'পাশে রাখুন। দু’পা জোড়া ও সোজা রেখে মাটি থেকে এক হাত উঁচুতে তুলে রাখুন। পা মাটিতে নামিয়ে শবাসনে বিশ্রাম নিন। এই রূপ ৮-১০ বার অভ্যাস করুন। এই আসনটি কোষ্ঠকাঠিন্য, আমাশয়ের কষ্ট, লো ব্লাডপ্রেশার সারাতে, পেটের চর্বি কমাতে পেটের পেশি মজবুত করতে যথেষ্ট সাহায্য করে। ধনুরাসন: সটান উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। পা দুটো হাঁটুর কাছ থেকে ভেঙে পায়ের পাতা যতদূর সম্ভব পিঠের উপর নিয়ে আসুন। এবার হাত দুটো পেছনদিকে ঘুরিয়ে নিয়ে দু'হাত দিয়ে দু'পায়ের ঠিক গোড়ালির উপরে শক্ত করে ধরুন এবং পা দুটো যতদূর সম্ভব মাথার দিকে টেনে আনুন। বুক, হাঁটু ও ঊরু মেঝে থেকে উঠে আসবে। শুধু পেট ও তলপেট মেঝেতে থাকবে। এবার উপরদিকে তাকান। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক থাকবে এবং ২০ সেকেন্ড থেকে ৩০ সেকেন্ড এই অবস্থায় থাকুন। এরপর হাত-পা আলগা করে আস্তে আস্তে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। একটু বিশ্রাম নিয়ে আসনটি ২-৩ বার করুন। প্রয়োজনমতো শবাসনে বিশ্রাম নিন। কপালভাতি: একটি ফাঁকা জায়গায় শান্ত হয়ে পদ্মাসনের ভঙ্গিতে বসুন। প্রথমে স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নিন। শ্বাসপ্রশ্বাসের প্রক্রিয়া স্বাভাবিক হলে মুখ দিয়ে শ্বাস নিয়ে কিছু ক্ষণ ধরে রাখুন। এ বার ধীরে ধীরে নাক দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। শ্বাস ছাড়ার সময়ে পেট যেন ভিতরের দিকে ঢুকে আসে, সে দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। এই পদ্ধতি মেনে ২০ বার শ্বাস নিন ও ছাড়ুন। মিনিট খানেকের বিরতির পর ২০ বার এইভাবে শ্বাস নেওয়া ও ছাড়া অভ্যাস করুন। প্রথম দিকে মিনিট দুয়েক এই আসন করুন, ধীরে ধীরে সময় বাড়াতে পারেন। কিডনির সমস্যায় প্রাণায়াম: দীর্ঘদিন যদি কোনও ব্যক্তি সুগারে ভোগেন, তাহলে পরবর্তীকালে তাঁর কিডনির বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলি এত মৃদু হয় যে, সব সময় বোঝা যায় না। তাই আগে থেকেই কিডনির খেয়াল রাখতে হবে। তার জন্য খাওয়াদাওয়া নিয়ম মেনে করতে হবে তো বটেই। সেই সঙ্গে ভরসা রাখতে হবে কিছু যোগাসনেও। শরীরচর্চা শুধু ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে তা নয়। কিছু যোগাসন কিডনিরও খেয়াল রাখে। যার মধ্যে রয়েছে অনুলোম-বিলোম, ভুজঙ্গাসন। এর পাশাপাশি আরও বেশ কিছু আসন কিডনির জন্য ভালো। অর্ধপদসেতুবন্ধনাসন: প্রথমে কোনও সমতল স্থানে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার পা দুটো হাঁটুর কাছে ভাঁজ করে, উলম্ব অবস্থায় এবার কোমর উঁচু করে নীচে হাত দিয়ে এই অবস্থায় ১০ সেকেন্ড স্থির থাকুন। এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিন। তারপর আসন ত্যাগ করে, ১০ সেকেন্ড শবাসনে বিশ্রাম নিন। চেয়ার সিটিং ওয়াকিং: হাতল ছাড়া চেয়ারে বসে প্রথমে ডান হাঁটু তুলে পেটের কাছে নিয়ে আসবেন, তারপর পা নামিয়ে দেবেন। আবার বাঁ হাঁটু তুলে পেটের কাছে নিয়ে আসবেন। পাশাপাশি দুটো হাতও ঘোরাবেন। এইভাবে ৮ থেকে ১০ বার অভ্যাস করুন। এই আসন করার ফলে ইনসুলিনের ক্ষরণ ভালো হয়। চেয়ার সিটিং লেগ রাইজিং: প্রথমে চেয়ারটিকে দেওয়ালের সঙ্গে সংযুক্ত করুন। এরপর দু'টি পা সমতলে রেখে ধীরে ধীরে অনেকটা ওঠানোর চেষ্টা করুন। এইভাবে দুটি পা-কে শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে নামান। এইভাবে ৮ থেকে ১০ বার করুন। শলভাসন: চিবুক মাটিতে লাগিয়ে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। দু' হাত সোজা করে পেট ও ঊরুর নীচে পাশাপাশি এমনভাবে রাখুন যেন হাতের তালু দু'টি মাটির ওপর পাতা থাকে। হাতের তালুর ওপর চাপ দিয়ে পা দু'টিকে জোড়া অবস্থায় আস্তে আস্তে সোজা করে ওপরের দিকে যতটা সম্ভব তুলুন। পা দু'টি যেন হাঁটুর কাছে বেঁকে না যায়। দশ থেকে পনেরো সেকেন্ড এই অবস্থায় থেকে উপুড় হয়ে শবাসনে বিশ্রাম নিন। স্বাভাবিক শ্বাস প্রশ্বাসে তিন বার অভ্যাস করুন এই আসন। কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্ষুধামান্দ্য, কোমরের ব্যথা, সায়াটিকা, স্পন্ডিলোসিস, স্নায়বিক দুর্বলতায় ফলদায়ক। লেখক: রাজ্য যোগা কাউন্সিলের সভাপতি সাক্ষাৎকার: অনির্বাণ রক্ষিত চেয়ার সিটিং ওয়াকিং: হাতল ছাড়া চেয়ারে বসে প্রথমে ডান হাঁটু তুলে পেটের কাছে নিয়ে আসবেন, তারপর পা নামিয়ে দেবেন। আবার বাঁ হাঁটু তুলে পেটের কাছে নিয়ে আসবেন। পাশাপাশি দুটো হাতও ঘোরাবেন। এইভাবে ৮ থেকে ১০ বার অভ্যাস করুন। এই আসন করার ফলে ইনসুলিনের ক্ষরণ ভালো হয়।
তুষার শীল
ডায়াবেটিস রুখতে প্রাণায়ামের গুরুত্ব

সা -ধারণত দু'ধরনের ডায়াবেটিসের সঙ্গে আমরা পরিচিত— টাইপ-১ এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস। তাহলে জুভেনাইল ডায়াবেটিস আদতে কী? আসলে টাইপ-১ ডায়াবেটিসই জুভেনাইল ডায়াবেটিস নামে পরিচিত। অর্থাৎ এই ধরনের ডায়াবেটিস হামেশাই দেখা যায় শিশুদের মধ্যে। এই শারীরিক অবস্থার ফলে অগ্ন্যাশয় খুবই অল্প পরিমাণে ইনসুলিন উৎপাদন করে, আবার কখনও কখনও তা উৎপাদন করতে পারে না। প্রসঙ্গত, ইনসুলিন হল এক প্রকার হরমোন, যা শর্করাকে ভেঙে রক্তপ্রবাহ থেকে কোষে প্রবেশ করাতে সাহায্য করে। আর এভাবেই তৈরি হয় এনার্জি।

জুভেনাইল ডায়াবেটিসের উপসর্গ: বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, শিশু জন্মের পর থেকে যেকোনও সময় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় শিশুদের মধ্যে হঠাৎ ডায়াবেটিসের লক্ষণ দেখা দেয়। অত্যধিক তৃষ্ণা, ঘন ঘন প্রস্রাব, অতিরিক্ত ক্ষুধামান্দ্য, দ্রুত ওজন হ্রাস, পেটে ব্যথা, বমি, মেজাজের পরিবর্তন এবং শিশুর দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হওয়ার মতো লক্ষণগুলি দেখা যায়।

যে কোনও ধরনের ডায়াবেটিস রুখতে প্রাণায়াম: ডায়াবেটিসের সমস্যা আজ ঘরে ঘরে। এই রোগের হাত ধরেই উচ্চ রক্তচাপ, খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধি, মেদবাহুল্য রোগের রমরমা। এক রোগের হাত ধরে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক জটিল রোগ। ডায়াবেটিসের কারণ হল শরীরে ইনসুলিন হরমোনের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ অভাব। জুভেনাইল ডায়াবেটিস যেহেতু বাচ্চাদের দেখা যায়, সেই কারণে তাদের খুব পরিশ্রম হয় এমন আসন করানো উচিত নয়। খুব হালকা কিছু আসন নিয়মিত অভ্যাস করলেই ভালো ফল পাওয়া যায়। আর টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও এই আসনগুলি করতে পারেন।

অনুলোম-বিলোম: অন্যতম কার্যকরী প্রাণায়াম। এই প্রাণায়ামটি হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসকে ভালো রাখে। এ ক্ষেত্রে একটি আঙুল দিয়ে এক দিকের নাক বন্ধ রেখে অন্য নাক দিয়ে শ্বাস নিন। তারপর সেই নাকটি বন্ধ করে অন্য নাকটি খুলে শ্বাস ছাড়ুন। (এক্ষেত্রে নিয়ম হল বাম নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে ডান নাক দিয়ে ছাড়া। আবার ডান নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে বাম নাক দিয়ে ছাড়ুন। শেষ পর্যায়ের নিঃশ্বাস বাঁদিকেই ছাড়তে হবে।) যোগশাস্ত্রে বলা হয়, এই প্রাণায়াম নিয়মিত অভ্যাস করলেই রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

Esta historia es de la edición 2 November 2024 de Saptahik Bartaman.

Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.

Esta historia es de la edición 2 November 2024 de Saptahik Bartaman.

Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.

MÁS HISTORIAS DE SAPTAHIK BARTAMANVer todo
সম্পর্কের পবিত্রতার খোঁজে
Saptahik Bartaman

সম্পর্কের পবিত্রতার খোঁজে

চিরসখা’ ধারাবাহিকে লীনা গঙ্গোপাধ্যায় তুলে ধরছেন এক অদ্বিতীয়, শর্তহীন বন্ধুত্বের গল্প, যেখানে শ্রদ্ধা, বিশ্বাস ও ভালোবাসার মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সমাজের চোখে এক অনন্য পরীক্ষা!

time-read
2 minutos  |
08 February 2025
ডেব্যু ছবির জন্য বাবার ব্যানার বেছে নেওয়া ঠিক কাজ হতো না
Saptahik Bartaman

ডেব্যু ছবির জন্য বাবার ব্যানার বেছে নেওয়া ঠিক কাজ হতো না

বড়পর্দায় ডেব্যু করলেন শ্রীদেবী-কন্যা খুশি কাপুর। অদ্বৈত চন্দন পরিচালিত 'লাভইয়াপা' ছবির মাধ্যমে অভিষেক হল তাঁর। একইসঙ্গে ডেব্যু করলেন আমির খান-পুত্র জুনেইদ। মিস্টার পারফেকশনিস্টের অফিসে বসে খুশির সঙ্গে আড্ডা জমে উঠল।

time-read
2 minutos  |
08 February 2025
যেন শ্রীকে আবার পর্দায় দেখছি: আমির
Saptahik Bartaman

যেন শ্রীকে আবার পর্দায় দেখছি: আমির

আমির খানের ছেলে জুনেইদের বড়পর্দায় অভিষেক এবং শ্রীদেবীর কন্যা খুশি কাপুরের ডেব্যু 'লাভইয়াপা' ছবিতে। আমির আবেগপ্রবণ হয়ে বলেন, \"আমি গর্বিত, জুনেইদ নিজেই তার কেরিয়ার শুরু করেছে।\"

time-read
2 minutos  |
08 February 2025
কৈ কেয়ী র তিন বর
Saptahik Bartaman

কৈ কেয়ী র তিন বর

স্বর্গ ও মর্ত্যের মহাযুদ্ধ থামাতে রাজা দশরথ দেবতাদের পক্ষে যুদ্ধে যোগ দেন, কৈকেয়ীর ত্যাগেই জয় নিশ্চিত হয়। এই ঘটনাই রামায়ণের সূচনা।

time-read
2 minutos  |
01 February 2025
ফিরে দেখা জীবন ও সাহিত্য
Saptahik Bartaman

ফিরে দেখা জীবন ও সাহিত্য

সমরেশ বসু বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, যাঁর রচনায় উঠে এসেছে মানুষের জীবনসংগ্রাম ও সমাজের নানা চিত্র। তাঁর উপন্যাস, গল্প ও ছদ্মনামে লেখা রচনাগুলি বাংলা সাহিত্যকে করেছে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময়।

time-read
7 minutos  |
01 February 2025
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের আত্ম-অন্বেষণ
Saptahik Bartaman

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের আত্ম-অন্বেষণ

বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তি তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু অদ্ভুত ও রহস্যময় ঘটনা, যা যুক্তিবাদী মনকেও প্রশ্নের মুখে ফেলে। বাস্তব ও অলৌকিকের সংযোগ কীভাবে তাঁর চিন্তা ও সাহিত্যকে প্রভাবিত করেছিল?

time-read
10 minutos  |
01 February 2025
জীবনানন্দ দাশ এক শত পঁচিশ
Saptahik Bartaman

জীবনানন্দ দাশ এক শত পঁচিশ

জীবনানন্দ দাশ বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য কবি ও ঔপন্যাসিক। তাঁর কবিতা ও গদ্যে প্রকৃতি, দেশভাগ ও মানবজীবনের গভীর বোধ ফুটে উঠেছে। তিনি বরিশালের স্মৃতি ও কলকাতার জীবনযাপনকে তাঁর লেখায় অমর করে রেখেছেন।

time-read
10+ minutos  |
01 February 2025
তিনি বিদ্ৰোহী, তিনিই প্রেমিক
Saptahik Bartaman

তিনি বিদ্ৰোহী, তিনিই প্রেমিক

কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যের ‘বিদ্রোহী কবি’ হিসেবে খ্যাত। তাঁর কবিতায় মানবতা, সাম্যবাদ ও বিপ্লবী চেতনা ফুটে উঠেছে, যা তাঁকে চিরস্মরণীয় করে রেখেছে।

time-read
5 minutos  |
01 February 2025
ইতিহাসের সাক্ষী সারনাথ
Saptahik Bartaman

ইতিহাসের সাক্ষী সারনাথ

কাশী বিশ্বনাথ দর্শনের পর সারনাথ ঘুরে এলাম, যেখানে বুদ্ধদেব প্রথম ধর্মচক্র প্রবর্তন করেন। ইতিহাস, সংস্কৃতি ও শান্তির অনুভূতিতে ভরা এই স্থান সত্যিই অনন্য।

time-read
4 minutos  |
01 February 2025
হরগৌরী পাইস হোটেল শেষ লগ্নে মনখারাপের মন্তাজ
Saptahik Bartaman

হরগৌরী পাইস হোটেল শেষ লগ্নে মনখারাপের মন্তাজ

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'হরগৌরী পাইস হোটেল' শেষ হল ৭৬৭ পর্বে। বিদায়ের আবেগে ভাসলেন অভিনেতা-টেকনিশিয়ান থেকে প্রযোজক নীলাঞ্জনা শর্মা।

time-read
2 minutos  |
01 February 2025