কাজের থেকে অকাজেই এখন বেশি ব্যবহৃৎ হচ্ছে মুঠোফোন। কারণ, মুঠোফোনকে মাধ্যম করে বেশিরভাগ সময় এখন ব্যয় হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর এই সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে আজকাল কিছু সংখ্যক নারী-পুরুষের ধ্যান-ধারণা বদলে গেছে। এরা সকলেই এখন মনে করেন যে, সোশ্যাল মিডিয়ার স্ক্রিন-এ যা দেখা যাচ্ছে, তা-ই ধ্রুবসত্যি, তা-ই দৈববাণী, তা-ই ধর্মাদেশ। আর যারা এই বিশ্বাসে অটল, তাদের বোঝানোর ক্ষমতা কারওর হয়নি। কে এদের বোঝাবে যে, সোশ্যাল মিডিয়ায় যা তুলে ধরা হচ্ছে, তার বেশিরভাগটাই ক্রিয়েটেড এবং মানুষকে বোকা বানিয়ে মুনাফালাভের চেষ্টা চলছে। অর্থাৎ, পরিকল্পনামাফিক চিত্রনাট্য তৈরি করে ভিডিয়ো বানিয়ে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করা হচ্ছে কিংবা সাজানো বক্তব্য তুলে ধরা হচ্ছে।
আসলে সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনও কন্ট্রোল নেই। বলা যায়
Esta historia es de la edición September 2024 de Grihshobha - Bangla.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición September 2024 de Grihshobha - Bangla.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
জাতপাতের বিভাজন বিপজ্জনক
ভাগ করলেই ভুগতে হবে\" স্লোগানটি আজকাল বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে, কিন্তু এটি কাদের বিভক্ত করছে এবং কাকে ভুগতে হবে, তা স্পষ্ট নয়। জাতপাতের ভিত্তিতে বিভাজন আজও সমাজে চলমান। এমনকি শিশু জন্মের পর থেকেই জাতির ভিত্তিতে চিহ্নিত করা হয়, যা দেশের জন্য বিপদজনক। ব্রাহ্মণদের তৈরি পরিকল্পনার ফলস্বরূপ, জাতপাতের বিভাজন এখনও সমাজের সব স্তরে বিরাজমান। যদিও সংবিধান সকলের সমান অধিকার দেয়, তথাপি আজও জাতপাতের ভেদাভেদ চলছে। এই বিভাজন শুধু সামাজিক শান্তিকে নষ্ট করে না, বরং সাধারণ মানুষের জীবনকে আরও কঠিন করে তোলে।
বিবাহিত জীবনকে সফল করে তোলার উপায়
সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য এমন মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করা উচিত, যার সঙ্গে মনের মিল আছে এবং পছন্দ-অপছন্দগুলো মিলবে। শুধু কি তাই? আছে আরও অনেক বিষয়। আর সেই খুঁটিনাটি বিষয়গুলি তুলে ধরছেন সুরঞ্জন দে।
সন্তানকে শৈশবেই শেখান সামাজিকতা
ছোটো থেকেই যদি বাচ্চাকে সামাজিক হয়ে ওঠার শিক্ষা দেওয়া হয়, তাহলে সে ভবিষ্যতে সুফল পাবে। এই বিষয়ে মনোবিদদের বক্তব্য এবং পরামর্শ তুলে ধরছেন সুরঞ্জন দে।
একচ্ছত্র সাহিত্য আকাদেমি
আপনার গল্পটি চমৎকার এবং সৃজনশীল! এটি নিধিরাম বাঁড়ুজ্যের জীবনযাপন, তাঁর রসবোধ, এবং তাঁর লিটল ম্যাগাজিনের পেছনের হাস্যরসাত্মক চালচিত্র তুলে ধরেছে। ছোট্ট করে এই গল্পের সারমর্ম দেওয়া যেতে পারে এভাবে: নিধিরাম বাঁড়ুজ্যে একজন ছাপোষা বাঙালি কবি এবং লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদক। তাঁর জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে মিশে আছে ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ, রসবোধ আর কিছুটা ভণ্ডামি। যজমানি পেশা ছেড়ে কবিতা ও সাহিত্যকেই জীবনের পথ হিসেবে বেছে নেওয়া নিধিরামের চরিত্রে ফুটে ওঠে মধ্যবিত্ত বাঙালির সংস্কৃতিপ্রেম ও দৈনন্দিন হাস্যকর অভ্যাস। তাঁর লিটল ম্যাগাজিনের পিছনে যেমন সৃষ্টিশীলতা, তেমনই জড়িয়ে থাকে পেট চালানোর কৌশল। নিধিরাম এবং তাঁর সঙ্গী বিল্টুর মজার কথোপকথন যেন প্রতিটি বাঙালির জীবনের এক টুকরো ছবি। আপনার এ লেখা হাস্যরস ও রম্যগদ্যের এক অনন্য উদাহরণ। 😊
বিয়ের আগে beauty routine
বিয়ের আগে সুন্দর ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক পেতে চান সব্বাই। তাই, বিয়ের দিন ঠিক হওয়ামাত্র একটা বিউটি রুটিন তৈরি করে নিন। রইল পরামর্শ।
স্মরণীয় হয়ে থাক বিয়ের অনুষ্ঠান পর্ব
সামাজিক ভাবে বিয়ের অনুষ্ঠান করতে গেলে, কিছু দায়দায়িত্ব ভালো ভাবে বহন করতেই হবে। সেই দায়িত্ব যতটা সুষ্ঠুভাবে পালন করবেন, অনুষ্ঠান ততই সফল হবে। বিয়ের অনুষ্ঠান পর্বকে কীভাবে স্মরণীয় করে রাখবেন, সেই বিষয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন সুরঞ্জন দে।
ঘোরানো সিঁড়ি
মাধবীলতার একাকী জীবনে সেলিব্রেটি ঔপন্যাসিক পরাগ অধিকারীর আগমন যেন এক নতুন রঙ এনে দিল। ৩৬ বছর বয়সে স্বামীকে হারানোর পর থেকে ৫৮ বছরের মাধবীলতা একাকীত্বে ডুবে থাকলেও পরাগের প্রতি তার আকর্ষণ অদ্ভুতভাবে প্রাণবন্ত। প্রথম দেখা হওয়ার পর থেকেই তার লেখার প্রতি ভক্তি যেন মানুষটার প্রতি এক নতুন কৌতূহল সৃষ্টি করল। রবিবার সন্ধ্যায় নিজেকে সাজিয়ে-গুজিয়ে অপেক্ষা করার মুহূর্তগুলো তার বহুদিনের নিস্তব্ধ জীবনে নতুন উত্তেজনা জাগিয়ে তুলল। পরাগের সঙ্গে এক সন্ধ্যার আড্ডা কি তার জীবনে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে?
প্রি-ম্যারেজ কাউন্সেলিং
শুধু বিয়ের দিনটাই নয়, তার পরের বিবাহিত জীবনটা নিয়েও থাকে বহু জল্পনাকল্পনা ও উদ্বেগ। তাই, কীভাবে এই টেনশন কাটিয়ে উঠবেন কিংবা সমস্যা এলে কীভাবে সমাধান করবেন, সেই বিষয়ে কাউন্সেলিং সাইকোলজিস্ট শ্রীতমা ঘোষ-এর বক্তব্য এবং পরামর্শ তুলে ধরছেন সুরঞ্জন দে।
ধোয়াশা
সমরবাবুর জীবন ছিল এক নিরন্তর সংগ্রাম। পরিবারের দায়িত্ব, মায়ের সেবা, ভাই-বোনের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা—সবকিছুর ভার নিজের কাঁধে নিয়েছিলেন। কিন্তু জীবনের শেষবেলায় সেই পরিবার থেকেই পেয়েছেন অপমান ও অবহেলা। সংসারের বন্ধন ছিন্ন করে সমরবাবু বেরিয়ে পড়লেন নিরুদ্দেশের পথে। পায়ে পায়ে পৌঁছালেন এক অজানা আলোর গহ্বরে, যেখানে অপেক্ষা করছিলেন তাঁর পূর্বপুরুষেরা। জীবনসংগ্রামের শেষে অবশেষে পেলেন শান্তি, মুক্তি। সমরবাবুর জীবন যেন এক রূপকথার গল্প—সংসার যুদ্ধের সার্থক সৈনিক, যিনি সব হারিয়ে মৃত্যুর আলিঙ্গনে শান্তি খুঁজে পেলেন।
সুন্দরবনে সাসপেন্স
সুন্দরবন, বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্থানগুলির একটি, তার চিরসবুজ জঙ্গল আর বন্যপ্রাণীর বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ। কিন্তু এই অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝেই লুকিয়ে আছে এক ভয়ানক বিপদ, কারণ সুন্দরবন বাঘের রাজত্ব। ডরোথি, পাথরপ্রতিমার মেয়ে, ছোটবেলা থেকেই এই জল-জঙ্গল আর প্রকৃতির কঠোর বাস্তবতার সঙ্গে পরিচিত। পশ্চিমবঙ্গ ফরেস্ট সার্ভিসের একজন রেঞ্জার হিসেবে, সে সুন্দরবনের এই রহস্যময় জীবনকে রক্ষার এবং এর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়ার কঠিন দায়িত্ব পালন করছে। বনবিবির মায়াবী আখ্যান আর দক্ষিণরায়ের শাসনের গল্প এখানে প্রতিটি শ্বাসে বেঁচে থাকে। প্রকৃতির এই অপরূপ আর বিপজ্জনক মিলনস্থলে মানুষের জীবন যেন এক অনিশ্চিত যাত্রা, যেখানে প্রতি মুহূর্তে টিকে থাকার সংগ্রাম প্রকৃতির অমোঘ নিয়ম।