আইল নতুন বছর লইয়া নব সাজ, কুঞ্জে ডাকে কোকিল-কেকা বনে গন্ধরাজ’ নববর্ষকে আহ্বান করার প্রসঙ্গ এসেছিল সেই ‘ময়মনসিংহ গীতিকা' তেও। যুগের পর যুগ পেরিয়ে বাংলায় আগত আরও এক নববর্ষ। বাংলার দোকান সেজে উঠছে ১৪৩০-কে সাদরে অভ্যর্থনা জানানোর উদ্দেশ্যে। সন্ধে নামলেই দেখা যাবে নতুন জামাকাপড় গলিয়ে দোকানে-দোকানে হালখাতার নিমন্ত্রণ রক্ষার ভিড়। নববর্ষের প্যাকেট মানেই হালখাতার মিষ্টি ও বাংলা ক্যালেন্ডারের যুগলবন্দি। কিন্তু বছরের পর বছর বাড়িতে নিয়ে আসা এই বাংলা ক্যালেন্ডারের ইতিকথা জানেন কি? আচ্ছা যদি বলি এই পয়লা বৈশাখ প্রথম থেকেই পয়লা ছিল না। ক্যালেন্ডারের শেষ মাস চৈত্রই ছিল বছরের প্রথম মাস। চমকে গেলেন তো? এর জন্য প্রথমেই চলুন পিছিয়ে যাই কয়েক সহস্র বছর পূর্বে, বৈদিক যুগে।
বৈদিক যুগ ঋগ্বেদের বর্ণনা থেকে জানা যায়, তাঁরা সৌরবছর গণনা করলেও সম্ভবত মাস গুণতেন চাঁদের হিসাবে। চান্দ্রবছর ও সৌরবছরের মধ্যে পার্থক্য হত প্রায় ৬০ দিনের। অনেক সময় অতিরিক্ত মাস জুড়ে দিয়ে হিসেবের এই গরমিল ঠিক করা হত। যে কারণে বেদে ত্রয়োদশ মাসেরও উল্লেখ আছে। তবে ঋগ্বেদের পরবর্তী কালের লেখা অধ্যায় থেকে জানা যায়, সেখানে তাঁরা বারোটা সৌরমাসকেই মান্যতা দিয়েছিলেন। প্রতি মাসে ছিল তিরিশ দিন। ঋতু-বিভাগ ছিল তিনটে। জুড়ে দেওয়া মাসের হিসেবও কোনওভাবে এর মধ্যেই ছিল। যজুর্বেদের তৈত্তিরীয় সংহিতায় বারোটা সৌরমাসের নামের খোঁজ মেলে—মধু, মাধব, শুক্র, শুচি, নভস্, নভস্য, ইষ, উর্জ, সহস্, সহস্য, তপস্ ও তপস্য। এরপর যুগের পর যুগ ধরে বদলেছে এই হিসেব নিকেশের ধারা। ভারতবর্ষ প্রথম বৈজ্ঞানিক ভাবে তার সঠিক ক্যালেন্ডার পেল শক যুগে।
Esta historia es de la edición April 15, 2023 de SANANDA.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición April 15, 2023 de SANANDA.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।