ঘ "ড়ির কাঁটার সঙ্গে চব্বিশ ঘণ্টাই ছুটছেন তাঁরা। এক দিকে টেবল টেনিস, চেম্বার, অফিসের ফাইলপত্তর, অন্য দিকে বাচ্চাকে ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জার্নি! চ্যালেঞ্জিং নিঃসন্দেহে, কিন্তু চিত্তাকর্ষকও কম নয়! এমনই কয়েকজন মা শোনালেন নিজেদের জার্নির গল্প।
মৌমা দাস, আন্তর্জাতিক টেবল টেনিস খেলোয়াড় দু'দশকের টেবল টেনিস কেরিয়ারে এশিয়ান গেমস, কমনওয়েলথ গেমস সহ একাধিক আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন মৌমা দাস। সুযোগ পান ২০১৬-র রিও অলিম্পিকেও। দেশ-বিদেশে পেয়েছেন নানা সম্মান। খেলাধুলোর মতো ‘ডিম্যান্ডিং’ পেশায় থেকেও কীভাবে সময় দেন সন্তানকে? ‘‘২০১৯-এর ডিসেম্বরে আমার মেয়ের জন্ম। আমার মা, কাকিমারাই বেশিটা দেখেছেন। স্বামীও ভীষণ সাপোর্টিভ। আমার যেদিন ট্রেনিং থাকে, বা যখন টুর্নামেন্ট খেলতে যাই, তখন মেয়ের বাবাই সবটা ম্যানেজ করে নেন। আর আমার মেয়েও তার মায়ের ব্যাপারটা বোঝে। ও জেগে থাকাকালীন যদি আমি বেরোই, তাহলে একটু কান্নাকাটি করে বটে! আসলে এখনও বড্ড ছোট ও। মেয়ে হওয়ার পরপরই লকডাউন শুরু হয়ে যায়। তখন টুর্নামেন্ট সব বন্ধ। ছোটবেলাটায় ওর সঙ্গে পুরো সময়ই আমি কাটাতে পেরেছি। ফলে ব্রেস্ট ফিডিং জনিত সমস্যায় পড়তে হয়নি আমায়। এদিক থেকে আমি খুব লাকি। গান ও নাচে বিপুল আগ্রহ আমার মেয়ে অদিত্রির। রাতে এখনও একটু জাগতে হয় ওর জন্য। ফলে পরের দিন সকালে টুর্নামেন্ট বা প্র্যাকটিস থাকলে উঠতে একটু কষ্ট হয়। আমার হাসব্যান্ড ঠিক এই জায়গাটাতেই আমাকে পুশ করেন। ঘুম থেকে তুলে প্র্যাকটিসে পাঠান। খাওয়া নিয়ে অদিত্রি একটু ঝামেলা করে। ওকে খাওয়াতে খাওয়াতে মাঝে মাঝে আমিই খেয়ে নিই। তাহলে আমি আর কেমন করে রোগা হব?(খিলখিলিয়ে হাসি) আমার কাছেই ওর সব আবদার। সাজতে খুব ভালবাসে আমার মেয়ে। আমাকেও সাজায়। বেশিদিনের জন্য টুর্নামেন্টে গেলে এইগুলো মিস করি। ভিডিও কল করিনা। ওরও মন খারাপ করবে, আমারও,” জানালেন মৌমা।
Esta historia es de la edición May 15, 2023 de SANANDA.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición May 15, 2023 de SANANDA.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।