‘ঘোষবাবুর রিটায়ারমেন্ট প্ল্যান’ ওটিটি-তে আপনার প্রথম কাজ নয়। বড় পরদা, ছোট পরদা, ওটিটি মিলিয়ে তিন মাধ্যমেই কাজ হয়ে গেল তাহলে...
না, এর আগে ওটিটি-তে ‘গোরা’য় অভিনয় করেছি। ‘গোরা ২’ করার সময়েই এই সিরিজের কাজও শুরু হয়। তিন মাধ্যমের মধ্যে একটা পার্থক্য হল, সিনেমা যেহেতু বড় পরদায় হয় তাই ওখানে ফাইন অ্যাক্টিংয়ের প্রয়োজন। ছোট পরদায় একটু উঁচুতারে বাঁধা লাউড অ্যাক্টিং লাগে। আমরা যাঁরা সিনেমা থেকে অন্য মাধ্যমে এসেছি, তাঁদের কাছে খুব ফারাক বোধহয় হয় না। তবে ওটিটি-তে অনেক দ্রুত কাজ হয়, কম সময়ে বেশি কাজ করতে হয়। দিনের অনেকটা সময় কাজ করতে হয়। আমি যেহেতু সিরিয়াল করে অভ্যস্ত, লম্বা সময় ধরে কাজ করা কোনও ব্যাপারই নয়! ২৪ ঘণ্টাও কাজ করেছি, এমনও হয়েছে (হাসি)।
এখন কেরিয়ারের যে জায়গায় আছেন, তাতে প্রজেক্ট বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে কী কী মাথায় রাখেন? আমি কোনওদিনই খুব একটা সিলেক্টিভ নই। যেমন কাজ পেয়েছি, করেছি। যখন শুরু করেছিলাম, গাইড করার মতো কেউ ছিলেন না। বুঝতে পারতাম না কোন চরিত্র করা উচিত, কোনটা ছেড়ে দেওয়া উচিত। তাই প্রথম থেকেই বউদি-মা এ ধরনের চরিত্রই করেছি বেশি। আর এখন এই বয়সে পৌঁছে, এমনিও বেশি সিলেক্টিভ হওয়া সম্ভব নয়। চরিত্রটায় কিছু করার মতো আছে কিনা, ওটুকুই দেখি।
শুরুর দিকে ভেবেচিন্তে কাজ করতেন না বললেন। অভিনয়ে আসাটাও তো হঠাৎ করেই...
অভিনয়ে আসার কোনও ইচ্ছেই ছিল না। আমি খুব ভাল বলিয়ে-কইয়ে নই। একটু লাজুক ধরনের।
দেবরাজও আমার মতোই লাজুক। আমার পিআর কোনওদিনই ভাল না। তাই, কোনওদিনই আমাকে নিয়ে খুব প্রচার হয়নি। অবশ্য, নিজের প্রচার যে খুব চেয়েছি তেমনটাও নয়। নাটকের বাড়িতে বিয়ে হয়েছিল। দেবরাজের (স্বামী দেবরাজ রায়) পরিবারের সকলেই অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত। তাই, ধীরে ধীরে অভিনয়কে ভালবেসে ফেললাম। মঞ্চের প্রতি ভালবাসা আগেই ছিল, নাচতাম যেহেতু। ক্লাস টেনের শেষদিকে ‘ক্ষুধিত পাষাণ’-এর মুখ্য চরিত্র করেছিলাম। সেখানে মূলত নাচই ছিল। তারপর অভিনয় করেছি মঞ্চে। গ্র্যাজুয়েশনের পাশাপাশি অভিনয়ও চলছিল।
Esta historia es de la edición August 30, 2023 de SANANDA.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición August 30, 2023 de SANANDA.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।