গত বারের আইপিএল জেতার পর থেকেই প্রমাদ গুনছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কারণ ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড পরের বছরই মেগা নিলামের প্রস্তাব রেখেছিল, যেখানে দলের বেশিরভাগ খেলোয়াড়কে ছেড়ে দিতে হবে নিলামের মুক্ত বাজারে। বলতে বাধা নেই, কলকাতা দলটির ভারসাম্য গতবারে ছিল অনবদ্য। ব্যাটিং, বোলিংয়ে অল রাউন্ড পারফরম্যান্স দিয়েই ট্রোফি জিতেছিল তারা। তাই মেগা নিলামের বিরোধিতাও করেছিল সবচেয়ে বেশি। কিন্তু সেই আবেদন যে খুব একটা ধোপে টেকেনি, তার প্রমাণ হল এবারের মেগা নিলামের আগে। দলকে ঢেলে সাজানোর জন্য বেশিরভাগ বড় নামকেই ছেড়ে দিল দশটি ফ্র্যাঞ্চাইজ়ি। রাখল শুধু তাঁদের, যাদের উপরে ভবিষ্যতের বাজি ধরা যায়। আইপিএল গভর্নিং কাউন্সিল আগে থেকেই ঠিক করেছিল, সবচেয়ে বেশি ছ'জন খেলোয়াড় ধরে রাখা যাবে দলে। ক্যাপড এবং আনক্যাপড প্লেয়ার মিলিয়ে। সেই অনুযায়ী রাখা হবে আরটিএম কার্ড (পুরনো খেলোয়াড়কে নিলাম থেকে দলে নেওয়ার কার্ড)। দেখা যাক, রিটেনশন শেষে কোন দলের কাছে কোন কোন খেলোয়াড় থাকলেন।
দিল্লি ক্যাপিটালস: দিল্লি ধরে রাখল চার জন ক্রিকেটারকে। অক্ষর পটেল, কুলদীপ যাদব, ট্রিস্টিয়ান স্টাবস এবং অভিষেক পোড়েলকে। বাংলা থেকে একমাত্র অভিষেককেই রিটেন করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী, হাতে থাকবে দু'টি আরটিএম কার্ড
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।