থ্যালাসেমিয়া কী? থ্যালাসেমিয়া একটি অটোজোমাল মিউটেন্ট প্রচ্ছন্ন জিনঘটিত বংশগত রক্তের রোগ। এই রোগে রক্তে অক্সিজেন বহনকারী হিমোগ্লোবিন কণার উৎপাদনে ত্রুটি তৈরি হয়। এই ত্রুটি বংশানুক্রমিক ভাবে বিস্তার লাভ করে। এই রোগ সংক্রামক বা ছোঁয়াচে নয়। যদি একজন থ্যালাসেমিয়া রোগীর রক্ত একজন স্বাভাবিক মানুষের মধ্যে প্রবেশ করানো হয় তাহলেও ওই ব্যক্তির থ্যালাসেমিয়া হবে না। এমনকী ঘনিষ্ঠ শারীরিক সংসর্গেও এই রোগ ছড়ায় না। কেবলমাত্র বাবা-মায়ের কাছ থেকে বংশানুক্রমে সন্তানের শরীরে আসতে পারে। এই রোগ হলে শরীরে রক্ত স্বাভাবিকভাবে তৈরি হয় না। তাই প্রয়োজনে অন্য রক্তদাতার রক্ত দিতে হয়।
থ্যালাসেমিয়া রোগের ব্যাপকতা থ্যালাসেমিয়া আক্রান্তর জীবনভর চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। বিশ্বের মধ্যে
ভারতে সর্বাধিক থ্যালাসেমিয়া মেজর রোগের প্রভাব রয়েছে। আনুমানিক ১ থেকে ১.৫ লাখ এবং প্রায় ৩ কোটি ৪০ লক্ষ থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক রয়েছে। প্রতি বছর প্রায় ১০-১৫ হাজার শিশু থ্যালাসেমিয়া মেজর নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। বছরে প্রায় ২০ লক্ষ পিআরবিসি-এর প্রয়োজন এই থ্যালাসেমিয়া রোগীর দেহে রক্ত সঞ্চারণের জন্য। পশ্চিমবঙ্গের জনসংখ্যার ১০ শতাংশ থ্যালাসেমিয়া বাহক। যদি থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধ না করা যায়, তাহলে প্রতি ৫ জন শিশুর একজন এই রোগ নিয়ে জন্মগ্রহণ করবে।
থ্যালাসেমিয়া বাহক কাদের বলা হয়? যাঁরা এই রোগের জিন এক প্রজন্ম থেকে আর এক প্রজন্মে নিয়ে যায়, তাঁদের বাহক বলে। বাহকদের এই রোগের কোনও লক্ষণ থাকে না। কেবলমাত্র বিশেষ রক্তপরীক্ষার মাধ্যমে চিনতে পারা যায়। থ্যালাসেমিয়া বাহকরা আপাতভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হন। তাঁরা রক্তদানও করতে পারেন (যদি সেই বাহকের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ১২.৫ গ্রামের বেশি হয়)।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁটু ব্যথার খুঁটিনাটি
পরামর্শে পিজি হাসপাতালের অস্থিরোগ বিভাগের প্রধান ডাঃ মুকুল ভট্টাচার্য
কোমরে ব্যথা মানেই অপারেশন নয়
পরামর্শে কোঠারি হাসপাতালের স্পাইন সার্জেন ডাঃ সৌম্যজিৎ বসু
গেঁটে বাতে নাজেহাল ? সমাধান কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
ঘাড়ে ব্যথার কারণ ও উপশম
পরামর্শে অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিৎ কানুনগো
সারিয়ে ফেলুন ফ্রোজেন শোল্ডার
পরামর্শে এন আর এস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ কিরণকুমার মুখোপাধ্যায়
হাঁটু প্রতিস্থাপনের খুঁটিনাটি জানুন
পরামর্শে বেলভিউ ক্লিনিকের অর্থোপেডিক সার্জেন ডাঃ সন্তোষ কুমার
ঘাড়ে, কাঁধে, কোমরে, হাঁটুতে ব্যথায় ফিজিওথেরাপি
পরামর্শে হাওড়া জেলা হাসপাতালের ফিজিওথেরাপিস্ট অর্পণ মণ্ডল
হাঁটুর ব্যথা বেদনায় আকুপাংচার
কেন্দ্রীয় সরকারের উৎসাহ ও সাহায্যে বিভিন্ন গবেষণা মন্ত্রণালয়ের অধীনে আকুপাংচার চিকিৎসা ও তার রোগ নির্ধারণ পদ্ধতি নিয়ে একাধিক গবেষণামূলক কাজ হয়েছে।
কাঁধ, ঘাড়, কোমর, হাঁটু সহ জয়েন্টের ব্যথার উপশমে হোমিওপ্যাথি
লিখতে লিখতে হাতে ব্যথা হলে কাস্টিকাম, কিউপ্রাম মেট, ব্রকাইগ্লটিস, স্টানাম মেট উপযোগী।
আয়ুর্বেদে ঘাড়, কোমর, হাঁটু ব্যথার চিকিৎসা
পরামর্শে বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডাঃ দেবাশিস ঘোষ