ঋ ষি বিশ্বামিত্রের আদেশে রাজা হরিশ্চন্দ্র রাজসূয় যজ্ঞ করলেন। মহাসমারোহে সমাপ্ত হল সেই যজ্ঞ। এবার ঋষি বিশ্বামিত্রকে দক্ষিণা দেওয়ার পালা। দক্ষিণা গ্রহণের ছলে বিশ্বামিত্র রাজার সমস্ত ধন অপহরণ করলেন। অন্য ঋষিরা তাঁর এই কাজে খুব বিরক্ত হলেন। কিন্তু তাঁরা কোনও প্রতিবাদ করলেন না। আপত্তি তুললেন মহর্ষি বশিষ্ঠ। ঋষি বশিষ্ঠের সঙ্গে বিশ্বামিত্রের চিরকালের বৈরিতা। বশিষ্ঠ ক্রুদ্ধ হয়ে বিশ্বামিত্রকে অভিশাপ দিলেন, 'তোমার অন্যায় আচরণের জন্য তুমি আড়ি পক্ষী হও।'
অভিশপ্ত বিশ্বামিত্রও ছাড়বেন কেন? তিনিও পাল্টা অভিশাপ দিলেন, ‘আমি আড়ি পক্ষী হলে তুমি বক হও।' দু'জন দু'জনকে অভিশাপ দিয়ে মর্তে পাখি হয়ে জন্ম নিলেন। তারপর মর্তেই আড়ি পক্ষী রূপী বিশ্বামিত্রের সঙ্গে বকরূপী বশিষ্ঠের দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধ হল। এরা দু'জনে শাপমুক্ত হয়ে আবার ঋষিত্ব লাভ করলেন। বক আর আড়ির যুদ্ধের কথা আজও উপমা রূপে ব্যবহৃত হয়। মহামুি কাক
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।