ছোটবেলায় আমাদের অনেকের বাবা-মায়েরাই একটা কথা সব সময় বলতেন, ‘সময় চলিয়া যায়, নদীর স্রোতের প্রায়/ যে জন বোঝে না তারে, ধিক শত ধিক’। তখন বিরক্ত লাগত হয়তো, কিন্তু পরে আমরা সকলেই কথাটার মূল্য বুঝেছি। পড়াশোনার সময় জীবনে শুধু পড়াশোনা এবং হয়তো বা এক্সট্রা-কারিকুলার অ্যাক্টিভিটির চাপই ছিল। কিন্তু এখনকার কথা ভাবুন তো? সকালে উঠে চা-জলখাবারের আয়োজন করতে করতেই অফিসের টু-ডু লিস্টটা মাথার মধ্যে ছকে নেওয়া, প্রেজেন্টেশন বানাতে বানাতে দুপুরে-রাতে কী রান্না হবে তার প্ল্যানিং করা, অফিস থেকে বাড়ি ফিরেই বাচ্চাদের পড়াশোনা দেখা— মনে হয় না, দিনটা আটচল্লিশ ঘণ্টার হত যদি! তার মধ্যে পরিবার, বন্ধুবান্ধব সকলকে সময় দেওয়া, প্রিয় মানুষটির সঙ্গে সময় কাটানো এবং মি-টাইম বের করা... সময়ের কাজ সময়ে করতে না জানলে কি এত কিছু চব্বিশ ঘণ্টায় করে উঠতে পারতেন? এই প্রতিটি কাজই কিন্তু রোজকার জীবনের একদম, যাকে বলে ‘বেসিক’ কাজ— বিশাল অতিরিক্ত কিছু করছেন না আপনি। আপনার সন্তানকেও সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে, আনন্দে বেঁচে থাকতে গেলে এই প্রতিটি কাজেই মোটামুটি দক্ষতা অর্জন করে ফেলতেই হবে। তা হলেই ভেবে দেখুন, সময়ের দাম না বুঝলে, টাইম-ম্যানেজমেন্ট করতে না শিখলে সে টিকে থাকবে কী করে? অতএব সন্তানকে সময়ের মূল্য বোঝানোর কাজটা আপনাদেরই দায়িত্ব নিয়ে করতে হবে।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।