মহাবিশ্বের এত কাহিনি, এত অনুভূতি, ইতিহাসের এত পালাবদল নিজের মধ্যে ধরে রাখে যে বইয়ের তাক, অন্দরসাজে তাকে নিয়ে চিন্তাভাবনা তো করতে হবেই। একটা সময় ছিল যখন ‘বইঘর’ বা হোম লাইব্রেরির কনসেপ্ট ছিল শুধু অভিজাত বাড়িতে। বই ছিল তাদের আভিজাত্যের প্রতীক। যত সময় গিয়েছে, বই ততই হয়ে উঠেছে সাধারণ মানুষের। আগে বৈঠকখানার দেওয়াল জুড়ে শোভা পেত বইয়ের তাক। কাঠের আলমারিতে সারি সারিভাবে সাজিয়ে রাখা বইগুলো তুলে ধরত বাড়ির মানুষগুলোর পারিবারিক ঐতিহ্য ও মূল্যবোধ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এসেছে। এখন আর বিরাট কলেবরের আলমারি নয়, বরং পাশ্চাত্য ঘরানার স্মার্ট এবং স্লিক ডিজ়াইনের বইয়ের তাকই অন্দরসজ্জায় খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বই একটু কাত করে রাখার যে নিয়ম, তা অনুসরণ করেই একটু আঁকাবাঁকা আর জ্যামিতিক নকশায় বানানো হয় তাকগুলো। যেমন ধরা যাক, তাকের প্রথম অংশটা একটু
বৃত্তাকার নকশায় রেখে, তার সঙ্গে জিগজ্যাগভাবে আর একটা তাক জুড়ে দেওয়া। এমনভাবেই ডিজ়াইন করা হয়, যাতে কাজের ব্যস্ততার মাঝে একবার ইচ্ছে হওয়া মাত্রই সহজে হাতের কাছে পাওয়া যায় পছন্দের বই। আলাদা করে কোনও দেওয়ালে নয়, বরং বিভিন্ন ঘরের ফাঁকা দেওয়ালগুলোতেই স্থান দিতে পারেন বইয়ের তাক।
রংমিলান্তি ডিজ়াইন বাছার পাশাপাশি রঙের ব্যাপারটা মাথায় রাখা প্রয়োজন। ঘরের দেওয়ালের রং যদি সাদা বা হালকা রঙের হয়, সে ক্ষেত্রে বইয়ের তাক বাদামি, কালো বা গাঢ় রঙের হলে দেখতে ভাল লাগে। আবার ঘরের দেওয়ালে যদি অন্য কোনও রং ব্যবহার করা হয়, তাহলে বইয়ের তাকে সাদা বা হালকা রঙের প্রলেপ ভাল দেখায়।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।