মিক্যাল পিলিং ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে এক ক উল্লেখযোগ্য নাম এখন। যদিও সঠিক সচেতনতা না থাকলে এই পিলিং করে ক্ষতি বই লাভ হয় না। তাই ত্বককে আরও একটু ভালবাসার আগে জেনে নিন কেমিক্যাল পিলিংয়ের হাল-হকিকত।
প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পেতে থাকা দূষণ, ধুলোবালিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমাদের ত্বকের উপরের স্তর। যার কারণে ত্বক সহজেই তার সজীবতা হারিয়ে ফেলে, হয়ে যায় নিষ্প্রাণ। স্কিনে নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায়, যেমন— সানবার্ন, পিগমেন্টেশন, অকাল বলিরেখা প্রভৃতি। প্রতি দিনের ব্যস্ততা, যত্নের অভাবে এই সমস্যা আরও গুরুতর আকার ধারণ করে। তখন দরকার হয় চিকিৎসার। কেমিক্যাল পিলিং এমনই এক ত্বকের চিকিৎসা। এর মাধ্যমে ত্বকের উপরের স্তরে জমে থাকা ধুলোবালি, মৃত কোষের আস্তরণ সরিয়ে ফেলা হয়। ত্বকের মৃত কোষ সরে গিয়ে, নতুন কোষের জন্ম হয়। ত্বক মোলায়েম ও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। এর জন্য যে সব উপাদান ব্যবহার করা হয়, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য— রেটিনলস, আলফা-হাইড্রক্সি অ্যাসিড, বিটা-হাইড্রক্সি অ্যাসিড প্রভৃতি। যেহেতু একটা নির্দিষ্ট সমস্যার জন্য নির্দিষ্ট রাসায়নিক উপাদান ত্বকে ব্যবহার করতে হয়, তাই প্রত্যেকে একই ধরনের কেমিক্যাল পিলিং ব্যবহার করতে পারেন না। সুন্দরের মাপকাঠিতে নিজেকে উপরের দিকে
রাখতে, না-জেনে এই ধরনের পিলিং করা ক্ষতিকর হতে পারে। তাই আগে জেনে নিন এর উপকারিতা, পদ্ধতি ও সতর্কতা।
কাদের প্রয়োজন? সানবার্ন বা সানরাশের জন্য এই পদ্ধতি খুবই কার্যকর। এছাড়া হাই পিগমেন্টেশনের ক্ষেত্রেও কেমিক্যাল পিলিং করা যেতে পারে। ত্বকে মেচেতা, দাগছোপ, বলিরেখা-জনিত সমস্যা দূর করতেও এর সাহায্য নেওয়া হয়। তবে মুখে স্কার বা রোদে পোড়া দাগ খুব বেশি হলে, চিকিৎসকের পারামর্শ নেওয়া অবশ্যই উচিত। না হলে অনেক সময় মুখের ত্বকে আরও বেশি ক্ষতির আশঙ্কা থেকে যায়। কেমিক্যাল পিলিং সাধারণত মুখেই করা হয়ে থাকে।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।