মেয়েদের খেলাধুলোয় যদি দেশের কোনও অংশ তাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি বরাবর ধরে রাখতে পারে, তা হল উত্তর-পূর্ব ভারত। বক্সিং থেকে ফুটবল, অ্যাথলেটিক্স থেকে ওয়েটলিফ্টিং...
সবেতেই তাঁরা দেশের রোল মডেল হয়ে উঠেছেন। অলিম্পিকস, কমনওয়েলথ গেমস, এশিয়ান গেমস-সহ প্রথম সারির সব বড় টুর্নামেন্টেই নিজেদের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন তাঁরা। ভারতীয় ভূখণ্ডের আনুমানিক আট শতাংশ জুড়ে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি। ভৌগোলিক ও খেলাধুলোয় পরিকাঠামোগত নানা প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও মেয়েরা এগিয়ে এসেছেন। অনেকেই পেয়েছেন পরিবারের সমর্থন। মেরি কম, লাভলিনা বরগোহাঁই, মীরাবাই চানু, হিমা দাস, আশালতা দেবীর মতো চ্যাম্পিয়নরা তো স্থান-কালের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বজনীন আইকন। হয়তো খেলা তাঁদের জিনগত। গানবাজনা-খেলাধুলোর চল তাঁদের প্রায় প্রতিটি পরিবারেই। জাতীয় দলের অন্যতম নির্ভরযোগ্য নাম মণিপুরের বালা দেবী যেমন গত বছর এই প্রতিবেদককে জানিয়েছিলেন, “মণিপুর
বা উত্তর-পূর্ব ভারতের পরিবারগুলোয় খেলাধুলোর সংস্কৃতি পাবেন। বাবা ফুটবলার ছিলেন। দাদা বডিবিল্ডার, আর এক ভাইও ফুটবল খেলে। আমি আর আমার যমজ বোনও ফুটবল খেলতাম। আর্থিক অবস্থা ভাল ছিল না। কিন্তু আমি আর আমার বাবা কখনও ফুটবলকে ছেড়ে যাইনি। পরিবারের সমর্থন আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেউ মেয়েদের খেলতে বাধা দেয় না এখানে। অন্যান্য জায়গায় দেখেছি একটা বয়সের পর মেয়েদের বিয়ে করতে বলা হয়। ছোটদের শুধু পড়াশোনা করতেই বলা হয়। আমাদের ছোট থেকেই যা ইচ্ছে করার অনুমতি পেয়েছি।” অনেকেই বলেন উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলোর চড়াই-উতরাই ভূমি ও
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।