পুজো তো একেবারে দোরগোড়ায়। সেই পুজোপুজো অনুভূতি, যেটা অন্যান্যবার এক মাস আগে ভরপুর পাওয়া যায়, সেটা এবার পাচ্ছেন? না একটু কম লাগছে? তৃণা: আমি পাচ্ছি। কারণ নীল আর আমি এবার প্রথমবার পুজো করছি। সেই ফিলিংটা খুব স্পেশ্যাল! রোজ দেখছি, মণ্ডপ একটু একটু করে তৈরি হচ্ছে। ঠাকুর তৈরি হচ্ছে। কী ইভেন্ট হবে, সে সব প্ল্যান করা হচ্ছে রোজ রাতে বসে... তবে হ্যাঁ, সত্যিই হয়তো সেই ভাইব আগের চেয়ে অনেক কমে গিয়েছে।
বিবৃতি: আমি যখন বাড়ি যাচ্ছি, ভাইবটা টের পাচ্ছি। কারণ আমার বাড়িতে পুজো হয়। কিন্তু রাস্তাঘাটে যখন বেরোচ্ছি... গড়িয়াহাটে বাজার করতেও তেমন লোকজনকে দেখছি না। বৃষ্টি হচ্ছে ঠিকই,
কিন্তু ছোটবেলায় তো আমরা বৃষ্টি মাথায় করেও পুজোর বাজার করতে বেরোতাম!
ছোটবেলার কথা যখন উঠলই, তখন আপনাদের ছোটবেলার পুজোর স্মৃতিগুলোও একটু জেনে নিই? ঈশান: ছোটবেলায় পুজো কাটত বন্ধুদের সঙ্গেই। কলেজের বন্ধুরা রাতে ঠাকুর দেখতে বেরোতাম। আমার বাড়ি খড়গপুরে, কিন্তু পড়াশোনা করেছি জামশেদপুর থেকে। পুজোটাও জামশেদপুরেই কাটাতাম। ছোটবেলায় বাবা-মা, মাসি-মেসোর সঙ্গে গোটা জামশেদপুর ঘুরতাম। একটু বড় বয়সে যখন বন্ধুদের সঙ্গে বেরোচ্ছি, তখন আমাদের একটা চালু লব্জ ছিল, ‘পার্টি কওন দেগা?’ মানে ফুচকা বা আইসক্রিমের পার্টি আর কী! দশমীতে বাড়ি যেতাম। ওই কদিন পড়াশোনা একদম বন্ধ! এখন পুজোর আগেই বরং ছবি-মুক্তি থাকে, কাজের চাপ বেশি থাকে। পুজোয় অবশ্য বাড়িই চলে যাই। আর কলকাতায় থাকলে সবচেয়ে ভাল লাগে প্রতি বছর মহালয়ার ভোরে গঙ্গার পারে গিয়ে বসে থাকতে। গাড়িতে ‘মহিষাসুরমর্দিনী' চালিয়ে দিই, সূর্যোদয় দেখি। তর্পণ করতে আসা মানুষদের দেখি...
সৌম্য: আগের বছরও এমন হয়েছিল, আমার একটা ওয়েব সিরিজের কাজ শুরু হবে পুজোর আগে। নেক্সট শিডিউল হবে পুজোর পর। যখন বন্ধুরা চায়না টাউনে ফ্রায়েড রাইস-চিলি চিকেন খাবে, আমায় বসে দেখতে হবে, খেতে পারব না। এর চেয়ে বড় কষ্ট খুব কম রয়েছে! ছোটবেলার পুজো মানেই ছিল একরাশ মজা! আমি থাকি লেক গার্ডেন্সে। পাড়ার বন্ধুদের সঙ্গে ক্যাপ-বন্দুক ফাটানো, স্পেশ্যাল সামওয়ান শাড়ি পরে আসবে, তার জন্য অপেক্ষা....
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।