কনগ্র্যাচুলেশনস! ‘জওয়ান' বক্সঅফিসে ১০০০ কোটির রেকর্ড করেছে। চিফের ডান হাত হেলেনার কেমন লাগছে? থ্যাঙ্ক ইউ সো সো মাচ! যখন শুট করেছিলাম, কেউ ভাবিনি এরকম হিস্টোরিক জায়গায় পৌঁছে যাবে এই ফিল্ম। এটা আমার প্রথম থিয়েট্রিক্যাল সিনেমা। এর আগে শুধুমাত্র মিউজ়িক নিয়েই ছিলাম। আমি গান লিখি, গাই, কম্পোজ করি। আমার গান ‘জওয়ান’-এও ব্যবহার করা হয়েছে।
খুবই ইন্টারেস্টিং...
আমার গান, ‘মিস চিকাস’ দুবার মুভিতে এসেছে। স্প্যানিশ গান, ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোরেরই অংশ এই ছবিতে। অনিরুদ্ধের কম্পোজ়িশন, আমার লেখা ও গাওয়া। অ্যাটলি স্যর, আমাদের ডিরেক্টর একেবারে শেষ মুহূর্তে ডিসাইড করলেন যে, ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোরে আমকে দিয়ে গান গাওয়াবেন। মিস চিকাস (Miss Chicas) মানে হচ্ছে মাই গার্লস। এই ফিল্মে আমরা যে ছ'জন গ্যাং অফ গার্লস ছিলাম, তাদের জন্যই লিখেছিলাম। ফিল্মে আমাদের যখন ইন্ট্রোডিউস করা হয়, খুব সুন্দরভাবে পরিচালক গানটাকে ব্যবহার করেছেন। ফিল্মের একেবারে শেষে যখন আমাদের দেখা যায়, আবার গানটা ফিরে আসে। ইট ওয়জ় চেরি অন দ্য কেক।
অডিশনের খবর কোথা থেকে পেলে?
কাস্টিং ডিরেক্টর মুকেশ ছাবরার অফিস থেকে কল পেয়েছিলাম। একটা মিউজ়িক শো-এর জন্য ঘটনাচক্রে তখন কলকাতায় ছিলাম। ওরা বলেছিল, নেক্সট উইকে একটা অডিশন আছে মুম্বইতে, দেব কিনা। বলেছিলাম, ঠিক শিওর নই। নেক্সট উইকে মুম্বই যাব, তখন দেখছি। এতটাই অজ্ঞ ছিলাম যে জানতামই না মুকেশ ছাবরা কে! পরে শুনলাম, উনি ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বড় কাস্টিং ডিরেক্টর। আমি যদি মুম্বই না যেতাম, ‘জওয়ান’-এর অডিশনটাই মিস করে যেতাম। নিজেকে খুব বেশি প্রেশারাইজ় না করেও আমার বেস্ট শটই দিয়েছিলাম। দিল্লিতে ফিরে যাই, এক সপ্তাহ পর কল আসে, ‘‘ইউ হ্যাভ বিন লকড ফর দ্য ফিল্ম।” তখন জানতে পারি, এটা কোন প্রডাকশনের, শাহরুখ স্যর, নয়নতারা এঁরা লিড অ্যাক্টর।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।