শে —ম, অর্থাৎ কোনও কিছু পেরে না ওঠার গ্লানি। আর শেমিং হল, এই ‘পেরে না ওঠা’র বোধটা কাউকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়া। এই দুই প্রবণতার কোনওটাই ঠিক বয়সের উপর নির্ভর করে না, কিন্তু টিনএজ বা তার আগে কেউ শেম বা শেমিংয়ের শিকার হলে তার মনে এবং ভবিষ্যৎ জীবনে এর প্রভাব ভয়াবহ হতে পারে।
শেম কেন আসে? কী কী কারণে একজনের মনে এই গ্লানি তৈরি হতে পারে? দেখে নেওয়া যাক। | প্ৰথমত, চাইল্ডহুড ট্রমা। বাবা-মায়ের খারাপ সম্পর্ক বা তার ফলে তাদের নিজেদের উপর হওয়া কোনও অন্যায়ের স্মৃতি থেকে ট্রমা হতে পারে। ছাত্রজীবনে কেউ কোনও বিষয়ে পিছিয়ে থাকলে তাকে যদি সেটা নিয়ে ছোট করা হয়, ট্রমা তৈরি হতে পারে। বাহ্যিক অ্যাপিয়ারেন্স নিয়ে কেউ হাসিঠাট্টা করলে, বা বুলি করলে অথবা অন্য কোনওভাবে অ্যাবিউস করলেও তা ট্রমার বড় কারণ হতে পারে। [ বাচ্চা যদি ছোট থেকে যে কোনও কারণেই হোক, অভিভাবকের স্নেহ, যত্ন না পায়, সেই নেগলেক্টও গ্লানির বড় কারণ হতে পারে। সোশ্যাল অ্যাংজ়াইটি ডিসঅর্ডার জাতীয় মানসিক সমস্যা থেকেও শেম আসতে পারে। সেখানে কেউ হয়তো শেষ করছে না। কিন্তু নিজেরই মনে হচ্ছে যে সে কিছু পারছে না, সে পিছিয়ে পড়ছে, হেরে যাচ্ছে। সেই কারণে মনে অশান্তি তৈরি হচ্ছে। ■ কেউ কেউ ছোট থেকেই নিজেকে সর্বোচ্চ স্থানে দেখতে চায়। অন্য কেউ কোনও বিষয়ে এগিয়ে থাকলে, তার সঙ্গে নিজের তুলনা করতে থাকে। সেই জায়গায় বাস্তবে যদি সে পৌঁছতে না পারে, তৈরি হয় গ্লানিবোধ। টিনএজারদের মধ্যে প্রত্যাখ্যান... সে বন্ধুত্বে
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।