আ লো, আলো আর আলো। এই একটা শব্দ দিয়েই বোধহয় বর্ণনা করে ফেলা যায় জায়গাটার! আলাদা কোনও শহর নয়, বয়ে চলা নদীর পাশে তৈরি হয়েছে এশিয়াটিক। ব্যাংককের অলিগলি, তস্য গলি পেরিয়ে, সরীসৃপের মতো ফ্লাইওভার টপকে, সড়কপথে পৌঁছে গিয়েছিলাম এক আরব্য রজনীতে। এশিয়াটিক— দ্য রিভার ফ্রন্ট। এক রোদমাখা দিনে ব্যাংককের হোটেল থেকে ট্যাক্সি নিয়ে পৌঁছে গেলাম এশিয়াটিক। বলা হয়েছিল, এশিয়াটিক রিভার ফ্রন্টের কাছাকাছি হোটেলে থাকতে হবে, তবেই জায়গাটার বিশেষত্ব বোঝা যাবে। বহুতল হোটেলের গা ঘেঁষে বয়ে চলেছে চাও ফ্রায়া নদী। তখনও বুঝতে পারিনি, রাতে এই নদীর রূপ কী মোহময়ী হতে পারে।
এক কথায় বলতে গেলে, এশিয়াটিক একটা বাজার বা শপিং মল। তবে অন্যান্য যে কোনও শপিং মলের চেয়ে একেবারেই আলাদা। বারোশো একর জুড়ে তৈরি হয়েছে এই নৈশ বাজার। ঐতিহাসিক জায়গায় তৈরি হওয়া এই খোলা বাজারটি ব্যাংককের অন্যতম বিনোদনের জায়গা। এখানে আছে পনেরশো দোকান ও চল্লিশটি রেস্তরাঁ। জায়গাটা এক সময় ছিল আন্তর্জাতিক বন্দর। ডেনমার্কের ইস্ট এশিয়াটিক কোম্পানি সিয়ামের (তাইল্যান্ডের আগের নাম) সঙ্গে ব্যবসা করত। সেই সুবাদে বন্দর এলাকায় তাদের অধীনে ছিল বেশ কিছু ডক ও গুদামঘর। পরবর্তীকালে অনেক বছর কাজ করার পর বন্ধ হয়ে যায় কোম্পানিটি। গুদামঘরগুলো অকেজো অবস্থায় পড়ে থাকে। ২০১২ সালে এগুলোকে নতুন রূপে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।