আপনার প্রথম ছবি 'লাভ সোনিয়া'র শুটিং হয়েছিল কলকাতায়। বেশ কিছুদিন আপনি শহরে ছিলেন ও তখন। প্রথম ছবির স্মৃতি দিয়েই শুরু করা যাক.....
ও মাই গড়! যে পরিমাণ খাবার আর মাছ খেয়েছিলাম....
তা বলার নয় (হাসি)। আসলে শিল্পী হওয়ার সবচেয়ে ভাল দিক হল প্রচুর ট্র্যাভেল করার সুযোগ থাকে। একইসঙ্গে যেখানে যাচ্ছেন, সেখানকার সংস্কৃতির ব্যাপারেও জানতে পারেন। ‘লাভ সোনিয়া’র সময়ে রুচিরা গুপ্তর সংস্থাটির সঙ্গে মিলে কাজ করছিলাম। উনি সোনাগাছির দু'-একজন মেয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। নিজের চরিত্রের প্রস্তুতির জন্য ওঁদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। আমার প্রথম ছবির প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল কলকাতায়, তাই শহরটা সবসময়ই স্পেশ্যাল হয়ে থাকবে। প্রচুর স্মৃতি রয়েছে।
কেরিয়ারের শুরুতে অমন চ্যালেঞ্জিং চরিত্র। ঝুঁকি মনে হয়নি? এখন যখন ভাবি, তখন সহজ মনে হয়। কিন্তু বিশ্বাস করুন, মনের উপর অসম্ভব প্রভাব পড়ে। ইট ডাজ টেক আ টোল অন ইউ। কিন্তু আমি সবচেয়ে খুশি এজন্যই যে ছবির সদর্থক প্রভাব পড়েছিল। ছবিটা দেখার পর পাঁচটি মেয়েকে উদ্ধার করা গিয়েছিল। এটা আমার সেরা অ্যাচিভমেন্ট বলে মনে করি। রাষ্ট্রপুঞ্জে ছবিটির স্ক্রিনিং হয়েছিল। ছবিটি দেখার পরে কয়েকজন সত্যি সত্যিই অলাভজনক সংস্থাও খুলেছিলেন মেয়েদের রেসকিউ করার উদ্দেশ্যে। চরিত্রটা কঠিন হলেও, সমাজের উপর এমন প্রভাব ফেলতে পেরেছিল ছবিটি...এটা আমাকে সবচেয়ে বেশি আনন্দ দেয়।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।