কথা বলার সমস্যা (স্পিচ ল্যাঙ্গোয়েজ ডিলে), এডিএইচডি (অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার) এবং স্পেসিফিক লার্নিং ডিসঅর্ডার— তিনটি বিষয় নিয়েই আমরা এর আগে আলোচনা করেছি। আজ বলব, এ ক্ষেত্রে জেনেটিকস-এর কী ভূমিকা থাকতে পারে, এবং মা-বাবার এ বিষয়ে কিছু করণীয় রয়েছে কি না, সেই ব্যাপারে। এই দু'ক্ষেত্রেই ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বাচ্চার কেস কিন্তু জেনেটিক হয়। বাবা-মা সাধারণত শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যান, কেউ যান নিউরোলজিস্টের কাছে। তাঁরা ডায়াগনসিস করে বোঝেন, বাচ্চার সমস্যার পিছনে জিনের ভূমিকা রয়েছে কি না এবং জেনেটিসিস্টের পরামর্শের দরকার আছে কি না। অনেকে মনে করেন, জিনগত রোগ মানেই তা বংশগত এবং তার কোনও সমাধান নেই। দু'টি ধারণাই ভুল। জিনগত রোগ মানেই তা বংশগত নয়। এবং অনেক সময়ে জিনগত রোগের সমাধান রয়েছে। নির্দিষ্ট একটা ‘টাইম উইন্ডো' রয়েছে, তার আগে বা তার মধ্যে যদি প্রতিকার করা যায়, তা হলে বাচ্চার নিউরোডেভেলপমেন্টাল সমস্যাগুলোও হবে না।
জিনগত রোগের ভাগ জিনগত রোগের দুটি ভাগ রয়েছে— সিন্ড্রোমিক ও নন সিন্ড্রোমিক। স্পিচ ল্যাঙ্গোয়েজ ডিলে, স্পেসিফিক লার্নিং ডিসঅর্ডার ছাড়াও কোনও ক্লিনিকাল ডিসঅর্ডার (হয়তো বাচ্চার হার্টে একটা ছোট ফুটো কিংবা বাচ্চা বাবা-মায়ের থেকে আলাদা দেখতে বা কিডনির সমস্যা রয়েছে যে বাচ্চাদের, তারা সিন্ড্রোমিক। অনেক বাচ্চার এমন কোনও সমস্যা থাকে না, শুধু লার্নিং ডিসএবিলিটি বা এডিএইচডি ছাড়া। তারা নন সিন্ড্রোমিক। হয়তো সে কারণে পরিবারের সদস্যরা সে সমস্যার কথা বুঝতেও পারে না, বাচ্চাকে বকুনি দেওয়া হয়। অনেক সময়ে স্কুলে বিষয়টা কিছুটা আন্দাজ করে পিডিয়াট্রিশিয়ানের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এখন দেখা যাচ্ছে, এর মধ্যেও জিনগত সমস্যা থেকে যায়। এবং অনেক সময়ই কিন্তু এর প্রতিকারও রয়েছে।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।