আপনি প্রথম জীবনে একজন সাংবাদিক হতে চেয়েছিলেন। সেই জায়গা থেকে দেশের ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার অন্যতম সফল স্থপতি। জীবনের এই চূড়ান্ত পট পরিবর্তনটা কী ভাবে হল? উ: (কিছুটা হেসে) স্কুলিং শেষ হওয়ার পরে বাকি সকলের মতো আমারও একটা চিন্তা মাথায় ঘুরতে থাকে যে, কী নিয়ে পড়ব। এবং আমার মনে আছে, সেই বছরই (১৯৭২ সাল) প্রথম জেইই পরীক্ষা হয়। কিছুটা ঝোঁকের বশে সেই পরীক্ষায় বসি। আশ্চর্যজনক ভাবে আমি মেডিক্যালে চান্সও পাই। কিন্তু সেই সময়ের মেডিক্যাল কোর্সের সঙ্গে আজকের পঠনপাঠনের বিস্তর তফাত। তখন একজন স্টুডেন্টের মেডিক্যাল শেষ করতেই লেগে যেত প্রায় ৮ বছর।
আর ঠিক ৩ বছরের মাথায় ছিল বাবার অবসর। ফলে, এমন কিছুতে নিজেকে জড়াতে চাইনি যা ভবিষ্যতে আর্থিক ভাবে আমার কেরিয়ারের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে। আর মেডিক্যালে না যাওয়ার আরও একটা বড় কারণ ছিল, তখন কোনও রকম হস্টেল ফেসিলিটি ছিল না। সেই সময়ে দাঁড়িয়ে একটি মেয়ে, ছেলেদের সঙ্গে একই ক্লাসে, একই ল্যাবরেটরিতে ডাক্তারি পড়বে— এটা বোধ হয় অনেকেই ভাবেননি। আজ যেমন পাড়ায় পাড়ায় 'লেডিজ হস্টেল'-এর রমরমা, সে সময়ে এই ধারণাটা ছিল খুবই সামীবদ্ধ। শহরের হাতেগোনা কয়েকটা এলাকা ছাড়া আর কোথাও এই সুবিধে ছিল না। বলতে পারেন বেশ দোটানায় ছিলাম। ইংরেজি ভাষা নিয়ে পড়ার প্রস্তাবও আসে। কিন্তু সত্যি বলতে, বিষয়টা আমার ঠিক পোষালো না (হেসে)। জার্নালিজম সাবজেক্টটার প্রতি একটা অ্যাট্রাকশন ছিল। বেশ অ্যাডভঞ্চারাস ও ক্রিয়েটিভ। কিন্তু সেই সময়ে জার্নালিজম নিয়ে পড়ার জন্য চেনা-পরিচিতির দরকার পড়ত। আমার তো তেমন কিছুই ছিল না। আর একটা সময়ের পরে ফ্যামিলির স্বার্থে চাকরি করাটা আবশ্যিক হয়ে দাঁড়াল। ফলে আমি সর্বভারতীয় পরীক্ষাগুলো দিতে থাকি।
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the {{IssueName}} edition of {{MagazineName}}.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।