৪৭ -এর দেশভাগ ভারত এবং পাকিস্তানের বহু মানুষের জীবন বদলে
দিয়েছিল। প্রাণের জীবনও অন্য খাতে বইয়ে দিয়েছিল ওই ঘটনা। কিন্তু সেখানে যাওয়ার আগে তাঁর জীবনের আরও কিছু পর্ব ছুঁতে হবে। ১৯৪৪ সালে প্রাণ রীতিমতো পঞ্জাবি ছবির বড় তারকা। একগুচ্ছ হিট ছবি তাঁর ঝুলিতে। কিন্তু তখনও প্রাণ সাহস করে নিজমুখে বাবা কেবলকৃষ্ণ সিকন্দকে তাঁর অভিনয়ের কেরিয়ারের কথা বলতে পারেননি। কেবলকৃষ্ণ যে প্রাণের প্রতি একটু বেশিই পক্ষপাতদুষ্ট, তা অন্য ভাই বোনরা বুঝতেন। বাবার প্রশ্রয়ের ফলেই লেখাপড়া ছেড়ে প্রাণ ফোটোগ্রাফি করতে লাহৌর যেতে পেরেছিলেন। কিন্তু এই অভিনয়ের পেশাটিকে কেবলকৃষ্ণ একেবারেই মেনে নিতে পারলেন না। তিনি প্রাণকে দিল্লিতে ডেকে পাঠালেন। এবং বেপথু ছেলেকে ঘরমুখো করতে অভিভাবকরা সাধারণত যা করে থাকেন, তা-ই করলেন। ছেলের জন্য বিবাহযোগ্য পাত্রী খুঁজতে শুরু করলেন। দায়িত্ব দিলেন বাড়ির মহিলাদের উপর। আসলে প্রাণের ১১-১২ বছর বয়সেই ছোট ছেলেকে প্রসব করতে গিয়ে মারা যান তাঁর মা। তাই গুরুদায়িত্ব এসে পড়ে প্রাণের বড় বউদির উপর। আর এবার প্রাণকে লাহৌর ফিরতে দিলেন না কেবলকৃষ্ণ । অম্বালাতে নিজের বন্ধুর ফ্যাক্টরিতে চাকরিতে ঢুকিয়ে দিলেন।
この記事は ANANDALOK の 27 June, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は ANANDALOK の 27 June, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।