বিদ্যা বালনের স্বামী, রানি মুখোপাধ্যায়ের স্বামী, কঙ্গনা রানাওয়াতের স্বামী আর এবার ‘দ্য ট্রায়াল'-এ কাজলের স্বামী। বলিউডে আপনি কি টাইপকাস্ট হয়ে যাচ্ছেন? হচ্ছি হয়তো। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছিলাম যে আপাতত সামনের কয়েকবছর কোনও নায়িকার স্বামীর চরিত্রে অভিনয় করব না। কিন্তু তা সত্ত্বেও ‘দ্য ট্রায়াল’-এ অভিনয় করতে রাজি হলাম কারণ, আগের যে কাজগুলোর কথা বললেন, সেই ছবিগুলোয় আমাকে বাদ দিয়েও কাজটা হত। কিন্তু ‘দ্য ট্রায়াল’-এর গল্প আমার চরিত্রকে বাদ দিয়ে সম্ভব ছিল না। আমার চরিত্রে গ্রে শেডস আছে। এর আগে 'ক্রিমিনাল জাস্টিস'-এ গ্রে ক্যারেক্টার করেছিলাম। কিন্তু এই চরিত্রটা একেবারে আলাদা। এটার দ্বিতীয় সিজ়ন হওয়ারও কথা আছে, সেক্ষেত্রে আমার চরিত্র কোনদিকে যাবে, তা আমি জানি। আর সেই দিকটা আমি অভিনেতা হিসেবে এখন অবধি কখনও এক্সপ্লোর করিনি। ‘দ্য ট্রায়াল’ করার আর একটা কারণ হল, কাজলের বিপরীতে কাজের সুযোগ। আমি ওর খুব বড় ফ্যান। দেখা হওয়ার পর বললাম, “ম্যাম, আই হ্যাভ ওয়র্কড উইথ ইয়োর মম।” ও বলে, “ডোন্ট কল মি ম্যাম। মা আমাকে বলেছে তুমি খুব ভাল ছেলে। তবে ছেলে তো তুমি নও, তোমার তো বয়সটা কম নয়...” এরকম প্রচুর মজা করেছি। আর এখন আমরা খুব ভাল বন্ধু। আমার মনেই হয়নি যে প্রথমবার কাজলের সঙ্গে কাজ করছি। এত ফান লাভিং একজন মানুষ। বিদ্যা বালন আর কাজল, এই দু’জনের সঙ্গে বারবার কাজ করতে ইচ্ছে করে। বিদ্যা ইজ্ আ সুইটহার্ট অলসো।
মুম্বইতে ‘দ্য ট্রায়াল’-এর ট্রেলার লঞ্চে আপনাকে দেখলাম এক কোণে গিয়ে বসলেন। তাও আবার এমন একটি জায়গায়, যেখানে মিডিয়ার লোকেরা আপনাকে প্রায় দেখতেই পাচ্ছিলেন না। এখানে আপনি তো কেন্দ্রীয় চরিত্রে। কোথায় কাজলের পাশে গিয়ে বসবেন তা না, বসলেন কোণায়! আমি একটু লাজুক স্বভাবের আছি। তবে আমি এরকমই ছিলাম, এরকমই আছি। আর বদলাতেও চাই না। তবে ওই ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠানের পর কাজলও আমাকে এই নিয়ে বকেছিল। আমি কী করব? আমার পাশে ওটিটি প্ল্যাটফর্মের বস বসেছিলেন, তার পাশে পরিচালক সুপর্ণ বর্মা, কাজল। আর তার পাশে আমি। খুব একটা দূরেও ছিলাম না। তবে আমি সবসময় চাই, আমার কাজই আমার হয়ে কথা বলুক। আমিই কেন্দ্রীয় চরিত্র, এই ঢাক পেটানোয় বিশ্বাসী নই!
この記事は ANANDALOK の 12 July,2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は ANANDALOK の 12 July,2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।