সব রাজপথ জনপথ হয়ে গেছে। শুধু কলকাতা মহানগরে নয়, বাংলার দিকে দিকে দূর জেলার শহরেও। রাতে এবং দিনেও। ডাক দিয়েছিল তারুণ্যের তেজোদ্দীপ্ত ক্রোধ, সাড়া এসেছে অভূতপূর্ব। প্রতিদিনই যেন ঢেউয়ের পরিধি বড় হচ্ছে। ‘অরাজনৈতিক' শুনে যাঁদের এলার্জি হচ্ছিল, ক্রমশ তাঁদেরও অনেকের কাছে স্পষ্ট হচ্ছে যে, রাজনীতি বললে কেবল ‘রাজনৈতিক পার্টি'র কালিমালিপ্ত সঙ্কীর্ণ অর্থের বাইরে যে এক বিশাল আর মুক্ত অর্থ আছে, সে কথা এদেশের তারুণ্যকে ভুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। রাজনীতি শব্দের বৃহৎ অর্থের সঙ্গে যে নীতি-নৈতিকতার কথা, আদর্শবোধের কথা জোড়া ছিল, ছিল সামাজিক অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায় প্রতিষ্ঠার দাবি—সে সব কথা ভেসে গেছে কবে। না, যায়নি। মনে হয়েছিল গেছে। ঠিক যেমন দিকশূন্য লোভে পাহাড়ের তলা খুঁড়ে ফেলতে-ফেলতে পুরো শিখর ভেঙে পড়ে এক দিন, দশকের পর দশক ক্ষমতার ভয়ে মুখ বুজে থাকা অন্যায়ের সীমাহীন বোঝা বওয়া মানুষরা ফেটে পড়লেন একসময়ে। এত ক্ষোভ, এমন সংক্ষোভ যে জমা হচ্ছিল মানুষের ভেতরে কোথাও, জানা যায়নি। একটি স্ফুলিঙ্গেরই অপেক্ষা ছিল যেন। অন্যায়ের পর অন্যায় সহ্য হয়ে যাচ্ছিল সমাজমানসের ভেতরে, বীভৎস একটি ঘটনাকে উপলক্ষ করে তা বিস্ফোরিত হল। তরুণ প্রজন্ম থেকে একটি ডাক সেই স্ফুলিঙ্গের কাজ করল। সৃষ্টি হচ্ছে এমন ইতিহাস, যেমনটি আমরা গত ষাট বছরে বাংলায় দেখিনি।
この記事は Desh の September 02, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Desh の September 02, 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
অসুরক্ষিত এক চিকিৎসা ক্ষেত্র
স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিকৃত ভাবনা এবং দর্শনের আকাশে নিশাচর হিসেবে চিকিৎসা মাফিয়াদের উদ্ভব এবং বিকাশ।
‘ধ্রুপদী’ হল বাংলা ভাষা এ
কটা সঙ্গত প্রশ্ন উঠতে পারে ধ্রুপদী ভাষার সংজ্ঞার্থ কী? এর কী আদৌ কোনও নির্দিষ্ট সংজ্ঞার্থ আছে?
ইজ্রায়েল-গাজা-প্যালেস্টাইন, ইরান ও সৌদি আরব, লেবানন—মধ্যপ্রাচ্যের অশান্তি ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে।
ইজরায়েলের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিনের কৌশলগত সম্পর্ক রয়েছে এবং সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহে ভারত ইজরায়েলের কাছ থেকে সমর্থন পায়। তবে, ভারত প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকেও সমর্থন জানিয়ে এসেছে।
আমাদের রক্তকণিকারা আলোয় মাতে
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গান শ্রোতাকে নিয়ে যায় অনন্তসাগরমাঝে, করুণ সুরে বাজতে থাকে চরণতলচুম্বিত পন্থবীণা।
উৎসবের অন্ধকার
সময় কখন কার হাত দিয়ে অলক্ষ্মী তাড়িয়ে লক্ষ্মীর আসন গড়ে দেয়, কেউ তা জানে না। শুধু আশা, শ্মশানের ছাইভস্ম — চেতনা, ভালবাসা, আদর্শ ও পারস্পরিক বিশ্বাসের সুধাধারায় ধুয়ে যাক। পশ্চিমবঙ্গবাসী শান্তি, স্বস্তি, নিরাপত্তা, শিক্ষা ও সমৃদ্ধি নিয়ে স্থিত হোক।
লক্ষ্মীশ্রী ও লক্ষ্মীনিবাস পাঁচালি
বাঙালিদের ব্যবসা করা নিয়ে আজ যতই ব্যঙ্গের তির ছুটে আসুক না কেন, বাঙালিরা সপ্তডিঙা নিয়ে ব্যবসা করতে বেরিয়ে পড়েছিল, বাংলার ইতিহাস-সাহিত্য, সেই প্রমাণ দিয়েছে একাধিকবার।
পান্থজন ও তাঁর সখা
নতুন পথের খোঁজে অক্লান্ত এই পথিক জীবনসায়াহ্নে পৌঁছেও পড়তে চাইছেন কবিতায় আধুনিকতার কম্পাস!
সিদ্ধার্থ জাতক
নিজে ঈশ্বর মানতেন না, কিন্তু মানুষ তাঁকেও ঈশ্বর বানিয়ে ছেড়েছে। তাঁর জন্মস্থল নিয়েও সীমানার এ পারে ও পারে রশি টানাটানি; ডলার-ইয়েন-এর মায়া বড় কম নয়।
দৃশ্য ও অনুভূতির রেখমালা
দর্শককে নিজের গভীর অভ্যন্তরের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেয় বিড়লা একাডেমির এই প্রদর্শনী।
বিপ্লব, ব্যতিক্রম ও বাস্তব
তিনটি সাম্প্রতিক নাট্যালোচনা। তাতে এক্সপেরিমেন্টাল কাজ যেমন আছে, তেমনই আছে সাহিত্যনির্ভর গল্পও।