ফ্যাশন উইকের গুরুত্ব অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। এই ঝলমলে আয়োজন থেকে কোনো ট্রেন্ড সত্যিকার ডিজাইনার, ভোক্তা আর ফ্যাশনিস্তাদের পরম আকাঙ্ক্ষার বিষয়। রেড কার্পেট, স্পট লাইট, ক্যামেরার ফ্ল্যাশ আর ক্যাটওয়াকের জাদুর নেশায় মাতে পুরো বিশ্ব । সেই সুর ছুঁয়ে আজ তাই তিন আয়োজন নিয়ে কথোপকথন ।
নিউইয়র্ক ফ্যাশন উইক এ বছর নিউইয়র্ক ফ্যাশন উইক চলেছে ৭ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর অবধি । ১৯৪৩ সালে শুরু হয়ে এখনো চলছে দাপটের সঙ্গে । শুধু ফ্যাশন শোতেই শেষ হয় না এই মহাযজ্ঞ । হাই প্রোফাইল পার্টি, চ্যারিটি ইভেন্ট এবং ফ্যাশনিস্তাদের একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও কাজ করে। এসব কারণে নিউইয়র্কের এই ঝলমলে উৎসবকে ফ্যাশন বিশ্বের সাংস্কৃতিক বাতিঘর বলা হয়। আবার নিউইয়র্কের ফ্যাশন, ট্যুরিজম- দুই ক্ষেত্রে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই ইভেন্ট। স্প্রিং আর সামারের কালেকশন নিয়ে নিউইয়র্ক ফ্যাশন উইকে এসেছিল নামীদামি সব ব্র্যান্ড। রালফ লরেন, টরি বার্চ, ৩.১ ফিলিপ লিমের মতো জায়ান্ট ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর পাশাপাশি এবারের আসরে তারকা উপস্থিতিও ছিল চমকপ্রদ। পপসম্রাজ্ঞী ম্যাডোনা, ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন, জিমন্যাস্ট সুনি লি এসেছিলেন এই উৎসব উপভোগে ।
হারলম'স ফ্যাশন রোয়ের ফ্যাশন শো অ্যান্ড স্টাইল অ্যাওয়ার্ড নিউইয়র্ক ফ্যাশন উইকের অন্যতম আকর্ষণ হারলম'স ফ্যাশন রো। ট্রেইলরেজার ও ফ্যাশন ট্যালেন্টদের সম্মাননা জানানোর উৎসব এটি । এবারে নাওমি ক্যাম্পবেলকে দেওয়া হয়েছে আইকন অ্যাওয়ার্ড। টিয়ানা টেইলর পেয়েছেন ভার্জিল অ্যাবলোহ অ্যাওয়ার্ড। বক্তব্য দেন লিনা ওয়েইথ আর ট্রেসি এলিশ রস এবং অ্যানা উইনটর। ফ্যাশনের এই বিশাল আয়োজনে অংশগ্রহণ ব্র্যান্ডগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের বাঘা বাঘা ব্র্যান্ড হাজির ছিল আসর মাতাতে। সেখান থেকেই কয়েকটির বয়ান থাকছে এখানে।
রালফ লরেন হ্যাম্পটনসে এই ফ্যাশন উইকের শুরুটা করে বিখ্যাত আমেরিকান ব্র্যান্ড রালফ লরেন । তাদের রেডি টু ওয়্যার কালেকশন দিয়ে। নাওমি ক্যাম্পবেল হাঁটেন রানওয়েতে। উদ্দেশ্য ছিল ডিজাইনারদের প্রাকৃতিক সুন্দরতার প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ । শোতে আমন্ত্রিত ছিলেন ২৫০ অতিথি। তালিকায় ছিলেন ডক্টর জিল বাইডেন, টম হিডেলস্টোন, কেসি মাসগ্রেভসসহ আরও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব।
この記事は Canvas の Canvas oct 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Canvas の Canvas oct 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
রুদ্রাক্ষরহস্য
অধ্যাত্মে আস্থা, নাকি ফ্যাশনেবল হয়ে ওঠার আকাঙ্ক্ষ উদ্দেশ্য যেটাই হোক, পরিধানে নজর কাড়বেই। শাস্ত্রোক্ত বিধি অনুযায়ী শুদ্ধ এবং অভিমন্ত্রিত হয়ে এর ধারণের অজানা আখ্যান রত্না রহিমার লেখায়
সেপ্টেম্বর রানওয়ে হাইলাইটস
সেপ্টেম্বরকে বলা যায় ফ্যাশন ক্যালেন্ডারের জানুয়ারি। নতুন বছরের প্রথম মাস যেন। যাকে ঘিরে আয়োজিত হয় নামীদামি ফ্যাশন উইকগুলো। চূড়ান্ত হয় আসছে বছরের ট্রেন্ড! একই সঙ্গে শেখা এবং শেখানোর সময় এটি। বলা যেতে পারে ফ্যাশন বাজারের ব্যাক টু স্কুল মোমেন্ট। বিস্তারিত লিখেছেন সারাহ্ দীনা
শিল্পসূচক
নারীচরিত । নির্মাণের আনন্দ অনির্ণেয় । তাই তো বেদ-উপনিষদের এ ভারতীয় উপমহাদেশে প্রাচীন শাস্ত্র, পুরাণ, কাব্য থেকে শুরু করে সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় নানাবিধ নারী চরিত্র তৈরির আকর্ষণ শাশ্বত । হোক তা আধিদৈবিক, পৌরাণিক কিংবা মানবীয় । যুগে যুগে শাস্ত্রকার, পুরাণকার, কবিরা তো বটেই, সৃষ্টিসুখের উল্লাসে মেতে ছিলেন ভাস্কর আর চিত্রকরেরাও । যার কিছু এখনো প্রত্যক্ষ করা যায় ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে অবশিষ্ট কিংবা রক্ষা পেয়ে যাওয়া গগনস্পর্শী মন্দিরের স্থাপত্যে, বর্ণোজ্জ্বল বিস্তৃত চিত্রকর্মে আর নানা আকৃতির অসংখ্য মূর্তিতে । প্রাচীন সেসব নারী ভাস্কর্য আর চিত্রকলা দেখে মানসপটে হঠাৎ ভেসে ওঠে সেকেলবাসিনীর জীবনযাত্রার স্পষ্ট প্রতিচ্ছবি । পুরাকালের সেসব শিল্পকলায় নারীদের বস্ত্র, অলংকার আর সেগুলো পরিধানের নানা কায়দা আজকের আধুনিকাদের বিস্মিত করে এতশত যুগ পরেও। এ যুগের মানুষের কাছে যেগুলো আজও উপস্থিত হয় বিশেষ সময়ের বিশেষ প্রবণতার প্রতীক হয়ে । সেই উৎস খোঁজের কিয়দংশ জাহেরা শিরীনের লেখায়
সায়েন্টিফিক্যালি ইওরস
দেখাবে ফ্যাশনদুরস্ত । দূর হবে দশার দুর্দশা। এক পোশাকের এত গুণ! শাস্ত্রে এ নিয়ে চর্চা বহু আগের। সম্প্রতি মিলেছে বিজ্ঞানসম্মত সমর্থন । আর কী চাই
পলিটিক্যালি পলিশড
লাইট, ক্যামেরা, রানওয়ে আর রেড কার্পেটে আটকে থাকার দিন শেষ। ফ্যাশন বিশ্ব ব্যস্ত এখন জনসভা, ভাষণ আর রাষ্ট্রীয় সফরে। সারাহ্ দীনার লেখায় বিস্তারিত
নিবিড়ের নিউইয়র্ক জয়
দেশের গণ্ডি পেরিয়েছেন বহু আগে। যুদ্ধাহত ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর উদ্দেশ্যে হেঁটেছেন নিউইয়র্ক কতুর ফ্যাশন উইকের র্যাম্পে। অর্জনের সোনালি মুকুটে যুক্ত হলো নতুন পালক
কাঁসাকথন
প্রায় পাঁচ হাজার বছর পুরোনো আয়ুর্বেদিক সাধনী । নানামুখী ত্বকসমস্যা নিরাময়কল্পে। অত্যাধুনিক সব প্রযুক্তির ভিড়ে আবার শিকড়ে ফিরে দেখা
অভয়াঙ্গ গুণে
নিজেকে ফিরে পাওয়ার চেষ্টা পুরোটাই । হাতের কারিশমার সঙ্গে প্রকৃষ্ট তেলের যুগলবন্দীতে প্রশান্তি প্রাপ্তির প্রয়াস । যেন স্বকীয় সত্তার যত্নের উপাখ্যান
কুণ্ডলকৃপায়
সৌন্দর্যের আধার । শক্তির উৎসও বটে। রক্ষাকবচ হিসেবে বিবেচিত বিশ্বের বহু সংস্কৃতি ও কৃষ্টিতে । যোগী, সাধু আর যোগব্যায়ামকারীদের আস্থায়। সাত্ত্বিক এ তত্ত্বের বিশ্বাস, এতে বাড়ে জীবনীশক্তি, অন্তর্দৃষ্টি আর মনের প্রশান্তি
ফেস ম্যাপিং ফ্যাক্ট
শাস্ত্র মেনে মনোযোগী চোখ মুখশ্রীর বিভিন্ন অংশে । তারপর? অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা