
মামাল্লাপুরম বঙ্গোপসাগরের তীরে পল্লবরাজারা গড়ে তুলেছিলেন এই প্রাচীন জনপদ। এখানে ছড়িয়ে রয়েছে একাধিক পুরাকীর্তি। অটো ভাড়া করে চলুন সেসব দেখে নিতে।
প্রথমেই চলুন মামাল্লাপুরমের মুখ্য দ্রষ্টব্য শোর টেম্পল। নামেই বোঝা যায় এই মন্দিরের অবস্থান সাগরতীরে। মন্দিরটি ইউনেস্কোর বিশ্ব-ঐতিহ্যস্থলের তালিকাভুক্ত। চারপাশে সুন্দর বাগান, মধ্যে রথাকৃতি মন্দির।
দেখে নিন সপ্তম শতকের পঞ্চরথ মন্দিরগুচ্ছ। এটিও ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। পাঁচটি মন্দিরের গঠন ভিন্ন ধারার। এছাড়াও এখানে দেখবেন অর্জুন গুহা, ব্যালান্সড রক, লাইট হাউস প্রভৃতি। বাসস্ট্যান্ডের কাছেই রয়েছে আর্কিওলজিক্যাল মিউজিয়াম। এখানকার সমস্ত দ্রষ্টব্য সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত খোলা থাকে। চেন্নাই থেকে দিনে-দিনেও মামাল্লাপুরম ঘুরে আসা যায়। চেন্নাই থেকে দূরত্ব ৫৫ কিলোমিটার। ভালো বাস পরিষেবা রয়েছে।
মামাল্লাপুরম থেকে ৬৫ কিলোমিটার দূরে মন্দিরনগরী কাঞ্চিপুরম। সেখানে অজস্র মন্দিরের মধ্যে অবশ্য দেখবেন চারটি বিখ্যাত মন্দির— শিবকাঞ্চি, বিষ্ণুকাঞ্চি, কামাক্ষী আম্মা ও উলাগানন্দ পেরুমল মন্দির। মনে রাখবেন, এই মন্দিরগুলি দুপুর ১২ টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত বন্ধ থাকে। কাঞ্চিপুরমের রথোৎসব বিখ্যাত। চেন্নাই থেকে কাঞ্চিপুরমের বাস আছে। দূরত্ব ৭৫ কিলোমিটার।
পুদুচেরি তামিলনাড়ু ভ্রমণপর্বে দেখে নিন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পন্ডিচেরি বা পুদুচেরি। মামাল্লাপুরম থেকে বাসে আসতে পারেন এখানে। দূরত্ব ৯৮ কিলোমিটার। চেন্নাই থেকেও বাস আছে। দূরত্ব ১৫৩ কিলোমিটার। চেন্নাই থেকে পুদুচেরিগামী বাসগুলো মামাল্লাপুরম হয়ে যায়। পুদুচেরির অবস্থানও বঙ্গোপসাগরের তীরে। সমুদ্রতীর বড় বড় পাথরের বোল্ডার দিয়ে বাঁধানো। ১৬৭৪ খ্রিস্টাব্দে এখানে ফরাসি উপনিবেশ গড়ে উঠেছিল। গোটা শহর জুড়ে তাই ফরাসি স্থাপত্যের ছড়াছড়ি। শহর দর্শনের জন্য অটো পাবেন। এছাড়াও পুদুচেরি ট্যুরিজম, বাসে শহর ঘুরিয়ে দেখায়। বিচ রোডে এদের ট্যুর বুকিং অফিস।
この記事は Bhraman の August 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Bhraman の August 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン

ইয়েলবং
গুহার মধ্যে রুমতি নদীর পাথুরে খাতে হাঁটুজলে বুকজলে হাঁটা, উপর থেকে ঝরে পড়া নদীর জলে ভিজে যাওয়াইয়েলবংয়ে নদীখাত পদযাত্রার সেরা সময় মার্চ-এপ্রিল।

চোপতা তুঙ্গনাথ আউলি গরসন বুগিয়াল
হরিদ্বার থেকে দেবপ্রয়াগ, রুদ্রপ্রয়াগ, কুণ্ড হয়ে চোপতা। চোপতা থেকে তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশিলা। তারপর যোশিমঠ থেকে বদ্রীনাথ, আউলি হয়ে গরসন বুগিয়াল। গাড়োয়ালের নিসর্গপথে বেড়ানোর সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।

ভাগামনের চা-বাগানে
চা-বাগান, বুগিয়াল আর পাইনবনে ছাওয়া গাঢ় সবুজ ভাগামনে সারাবছর যাওয়া চলে। গ্রীষ্মে তাপমাত্রা ২০ থেকে ৩০ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করে। ভাগামনের বাড়তি পাওনা প্যারাগ্লাইডিং।

নতুন পথে গোকিও হ্রদ অভিযান
থোনাক লা (৫,৪১৬ মিটার) আর রেঞ্জো লা (৫,৪৩৫ মিটার)-য় দাঁড়িয়ে সোজা তাকালে আকাশের গায়ে ঝকঝক করে এভারেস্ট শৃঙ্গ, আর চোখ নামালে হিমালয়ের নীলকান্তমণি গোকিও হ্রদ। এভারেস্টের পাড়ায় দু'দিক থেকে গোকিও হ্রদ অভিযানের সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।

একুশে ফেব্রুয়ারি
১৯৯৮ সালের একুশে ফেব্রুয়ারির রাতে, গাজী সাহাবুদ্দিনের বাড়িতে আনিসুজ্জামানের সঙ্গে গভীর আলোচনার পর, ঢাকা শহরের রাস্তায় বাঙালির একুশের মিছিলের অংশ হিসেবে মাতৃভাষার জন্য রক্তদান করা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শহীদ মিনারে ফুলের পাহাড়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছিলাম।

রণথম্ভোরের রাজকাহিনি
রণথম্ভোর অরণ্যে যাওয়া চলে ১ অক্টোবর থেকে ৩০ জুন। তবে, গ্রীষ্মে প্রখর দাবদাহ সহ্য করে জলের ধারে অপেক্ষা করলে বাঘের দেখা পাওয়ারই কথা।

মেঘালয় ভ্রমণ
একের পর এক জলপ্রপাত, হ্রদ, নদী, রুট ব্রিজ, প্রাকৃতিক গুহা— সব কিছু নিয়ে মেঘালয় প্রাকৃতিক সম্পদের এক অফুরন্ত ভাণ্ডার। বেড়ানোর সেরা সময় মার্চ থেকে জুন। তাপমাত্রা এ-সময় ১৬ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করে।

হাব্বা খাতুনের দেশে
কাশ্মীরের চেনাপথ ছেড়ে এক অচেনা কাশ্মীর ভ্রমণ। মারশেরি, বাঙ্গাস, লোলাব, মচ্ছল ও গুরেজ উপত্যকা। গুরেজ উপত্যকায় যেতে হলে যে গিরিবা পেরতে হয়, সেই রাজদান পাস শীতের মাসগুলোয় বরফে ঢাকা থাকে।

লিপুলেখ থেকে কৈলাস পর্বত দর্শন
কুমায়ুন হিমালয়ের লিপুলেখ গিরিবর্তে দাঁড়ালে দেখা যায় সুদূর তিব্বতের কৈলাস পর্বত। গাড়ি চলে যায় লিপুলেখ পাস পর্যন্ত। তবে, লিপুলেখ পাসে যেতে সেনাবাহিনীর তাৎক্ষণিক অনুমতি লাগে। নাবি থেকে নাভিধাং হয়ে লিপুলেখ পাস ৩০ কিলোমিটার । নাবি থেকে আরেক পথে জলিংকং হয়ে আদি কৈলাসও ৩০ কিলোমিটার। পার্বতী সরোবরের ধারে আকাশ আলো করে দাঁড়িয়ে আছে আদি কৈলাস।

আয়ারল্যান্ডের পথে-প্রান্তরে
সাগর, নদী, হ্রদ, আদিগন্ত ঢেউখেলানো সবুজ উপত্যকা, প্রাচীন সব দুর্গ, প্রাসাদ, আড্ডাখানা নিয়ে আয়ারল্যান্ড গ্রীষ্মে ভারি মনোরম।