টাঙ্গা, রিকশা, টোটো, চারচাকা! রক্সোল স্টেশনের বাইরে বেরতেই চালকেরা যেন ছেঁকে ধরল! বিহারের রক্সোল, ভারত-নেপাল সীমান্তের স্টেশন। সকাল দশটা বাজে। ঘেরাওয়ের বাইরে এসে একটা টোটো ঠিক করলাম। নেপালের সীমান্ত শহর বীরগঞ্জে প্রবেশদ্বারের মুখে নামিয়ে দেবে। সীমান্তে কিছু নেপালি পুলিশের উপস্থিতি আর শহরে ঢোকার মুখে সুদৃশ্য তোরণ ছাড়া সেটা যে ভিন্ দেশ, সেকথা বোঝার উপায় নেই।
এখান থেকে সিমারা এয়ারপোর্টে যাওয়ার জন্য সস্তার টেম্পো-য় উঠলাম। টেম্পো অটোরই বড় সংস্করণ। দূরত্ব প্রায় ২২ কিলোমিটার। কে যেন সতর্ক করে দিয়েছিল আসার আগে, বীরগঞ্জে দরদাম করার সময় সাবধান থাকবে। এরা নেপালি টাকায় দরদস্তুর করে আর টাকা নেওয়ার সময় ভারতীয় টাকা চায়। আমাদের একশো টাকা নেপালের একশো ষাট টাকার সমান।
ছোট এয়ারপোর্ট সিমারা। আগে ছোট ছোট প্লেন নামত। ইয়েতি এয়ারলাইন্সের বিকেলের কাঠমান্ডুর ফ্লাইট বুক করা আছে। হাতে যথেষ্ট সময়। ২০২২-এর অক্টোবর মাস, এখনও বেশ গরম! এয়ারপোর্টও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয়।
আকাশপথে কুড়ি মিনিট লাগল কাঠমান্ডু পৌঁছতে। সরাসরি হোটেলে এলাম। ইন্টারন্যাশনাল গেস্ট হাউস। বড় লন, গাছপালা, উঠোন, নেপালি সাবেকিয়ানা । হাতমুখ ধুয়ে বেরলাম চারপাশটা ঘুরে দেখতে। কাঠমান্ডুর এই থামেল অঞ্চলটি বিদেশিদের খুব প্রিয়। সর্বত্র তাদেরই ভিড়। সন্ধে হয়ে গেছে। রাস্তার দু'ধারে অজস্র দোকান, রেস্তোরাঁ, বার, বেকারি, ট্র্যাভেল এজেন্সির অফিস আলোয় ঝলমল করছে। ট্রেকিং সামগ্রী, শীতবস্ত্র, চিত্রবিচিত্র পোশাক, বই, ফটোগ্রাফ থেকে শুরু করে নেপালি, তিব্বতি মুখোশ, হস্তশিল্পসামগ্রী কী না বিক্রি হচ্ছে! গাড়ি, বাইক, রিকশায় সরু রাস্তাগুলো ছয়লাপ। তার মধ্যেই রক-পপের উচ্চকিত সুর।
পশুপতিনাথ, বৌদ্ধনাথ থামেলের সন্ধে-রাতগুলি যে হট্টগোলপূর্ণ, সকালে ঘুম ভেঙে তা কিন্তু বোঝার উপায় নেই। সূর্যের নরম আলো তেরচা হয়ে গলি-রাস্তায় পড়ে রহস্যময় আলো-ছায়া তৈরি করেছে। একে একে খুলতে থাকে দোকানপাট। বেকারি, ক্যাফেটেরিয়ায় প্রাতরাশের জন্য লোকের ভিড় বাড়তে থাকে। ‘ওম মণিপদ্মে হুম' ধ্বনি খুব মৃদু ভাবে কানে আসছে।
この記事は Bhraman の November 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Bhraman の November 2024 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
শাতের মেলা-পার্বণ
গুজরাত পর্যটন বিভাগ প্রতি বছর রণ উৎসব বা হোয়াইট ডেজার্ট ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করে। কচ্ছ জেলার ধরদো গ্রামে এই উৎসব হয়। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে সাদা মরুভূমির অপরূপ সৌন্দর্য দেখার জন্য পর্যটকের ভিড় বেড়ে যায়। বিলাসবহুল তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা এবং গুজরাতি লোকনৃত্য, লোকসংগীত, চিত্রকলা ও প্রাদেশিক খাবারের সমারোহ এই উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ।
শীতের দিনে সপ্তাশেষে
/ গোবর্ধনপুর / গোপালপুর / আদিত্যপুর / পুরুলিয়ার টিকড়টাঁড়ের আড়াল কানালি /কুকি ড্যাম /জাজাহাতু /মাছকান্দা ঝরনা
তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়
শীতে খাবারের খোঁজে স্নো-লেপার্ডরা নেমে আসে হিমাচলের স্পিতি উপত্যকায়। বরফজমা উপত্যকায় এ-সময় আরও নানা বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসের অভিজ্ঞতা।
শীতে সাত সমুদ্রে
/কারোয়ার / দেববাগ / মাইপাড়ু /কোভালম / ভারকালা / লাক্ষাদ্বীপ / হ্যাভলক
ওরিয়া উৎসবে ওয়াক্কা
শীতের শেষে অরুণাচলের অচিন গ্রাম ওয়াক্কা মেতে ওঠে ওরিয়া উৎসবে। এবারের ওরিয়া উৎসব ১৬ ফেব্রুয়ারি।
শীতের কাজিরাঙা
কাজিরাঙার রোমাঞ্চময় জঙ্গলে মিঠে রোদে ঠান্ডা হাওয়ায় অপরূপ নিসর্গের মাঝে গন্ডার, হুলক গিবন, বাঘ, হাতি, বুনো মহিষ আর অসংখ্য পাখি দেখার আনন্দ পেতে চাইলে যেতে হবে শীতেই। মস্ত বড় এলিফ্যান্ট গ্রাসের আড়ালে হাতিও তখন ঢাকা পড়ে যায়।
শীতের কাশ্মীরে সাধনা টপ
শীতেই চলুন শীতের দেশে। শীতের আনন্দ সেখানেই। শীতের কাশ্মীরে চেনা পথে যদি বরফ না পান, চলে যেতে পারেন অল্পচেনা সাধনা টপে।
শীতের পাখি দেখতে কুমায়ুন থেকে গাড়োয়াল
গাড়োয়াল আর কুমায়ুন পাহাড় এমনিতেই হিমালয়ের পাখিদের স্বর্গরাজ্য। শীতে বেশি উচ্চতার পাখিরাও নেমে আসে সাততাল, মানিলা, মকুমঠ, চোপতা, তুঙ্গনাথে। শীতের পাহাড় পাখি-দেখিয়েদেরও স্বর্গ।
জিঞ্জি দুর্গ দেখে পিছাভরম
জেনে রাখুন পিছাভরমে সংকীর্ণ খাঁড়ির মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে এবং গহীন অরণ্যের স্বাদ নিতে হলে হাতে দাঁড় টানা ছোট নৌকা সবচেয়ে উপযোগী। এটি অনেকটা ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। বড় নৌকার ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। /৪৫ মিনিটের জন্য চারজনের ক্ষেত্রে ছোট দাঁড় টানা নৌকার খরচ ৪০০ টাকা এবং ৮ জনের মোটর বোটে টিকিট মূল্য ৮০০ টাকা। / কাদিয়াম্পালয়াম গ্রাম থেকে প্রাইভেট ফিশিং বোটে নৌসফর করতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন: আনবো ৯৭৮৬৭-৬7287
জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের গ্রামে গ্রামে
সবুজ চা-বাগানে ঘেরা নিস্তরঙ্গ গ্রাম, ফলে ভরা কমলালেবু বাগান, বৃষ্টি ধোয়া আকাশে হেসে ওঠা কাঞ্চনজঙ্ঘা, ডিসেম্বরের জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের ভ্রমণকথা।