বি য়ে। দুটো মানুষের একসঙ্গে জীবন কাটানোর আইনি এবং সামাজিক | বন্দোবস্ত। ‘সারাজীবন একসঙ্গে কাটানো’ কথাটা যত সহজে বলে দেওয়া গেল, কাজে কিন্তু ততটাই কঠিন। একটা বয়স অবধি নিজের মতো বেড়ে উঠে, তারপর যদি বাকি জীবনটা ভাগ করে নিতে হয় অন্য কারও সঙ্গে— তার যাবতীয় দোষগুণ সমেত—সেটা অ্যাডভেঞ্চার নিঃসন্দেহে। কিন্তু সেই অ্যাডভেঞ্চারের প্যালেটে মিঠে-টক-ঝাল-তেতো... সবরকম স্বাদই কিছুটা করে থাকবেই। কথায় বলে না, ‘লাখ কথা না হলে বিয়ে হয় না? আসলে জীবনসঙ্গী নির্বাচনও বোধহয় লক্ষবার না ভেবে করা উচিত নয়। অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের ক্ষেত্রে তো বিষয়টা আরওই কঠিন। কারণ
কোনও নির্দিষ্ট একজন মানুষ নেই সেখানে, অপশন প্রচুর। তার উপর আজকাল ‘সিঙ্গল’ মানুষজনেদের নিয়ে বাড়ির লোক তো ছেড়েই দিন, আত্মীয়-প্রতিবেশীদেরও যেন চিন্তায় ঘুম হয় না! একটা বয়সের পর বিয়ে না হওয়া মানেই হাজারও প্রশ্ন গজিয়ে ওঠে তাকে ঘিরে— জীবনটা যে তারই, নিজের শর্তে বাঁচার অধিকার তার রয়েছে, এই স্বঘোষিত হিতৈষীদের সেটা আর মনে থাকে না। এত রকম চাপের মাঝে জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ব্যাপারটা ঠিক কেমন হয় হবু বর-কনেদের ক্ষেত্রে?
নিরাপত্তার খোঁজে অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ, অর্থাৎ বাড়ি থেকে দেখেশুনে বিয়ে। পৃথিবীর ইতিহাসের পাতা উল্টোলে নানা কারণ মিলবে অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের— যেমন সম্পত্তির লেনদেন, উত্তরাধিকার, দুই পরিবারে সামাজিক তারতম্য, রাজনীতি, ধর্ম প্রভৃতি। বাড়ি থেকে দেখেশুনে দুটো মানুষকে একে অপরের সঙ্গী হিসেবে বেছে দেওয়ার এই বন্দোবস্তের পিছনে একটা বড় ‘ড্রাইভিং ফোর্স’ হল নিরাপত্তা— বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে। প্রথমত সামাজিক নিরাপত্তা— কারণ দুর্ভাগ্যবশত এখনও নির্দিষ্ট একটা বয়সের পরে 'সিঙ্গল' থাকা মেয়েদের (ছেলেদেরও, তবে তুলনায় একটু হলেও কম) প্রশ্নহীনভাবে মেনে নিতে পারেন না সকলে। ‘সিঙ্গল’ মানেই যে সে ‘অ্যাভেলেল’ নয়, এটাও সকলের মাথায় ঢোকে না। ফলে বিয়ের ছাপ পড়ে গেলে
この記事は SANANDA の November 30, 2022 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の November 30, 2022 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।