প্রতি মুহূর্তে আমাদের মনে কাজ করে হাজারও ইমোশন। রাগ, প্রতিহিংসা ও ইনসিকিওরিটি মানুষের আবেগ, অনুভূতির কয়েকটা অংশ মাত্র। অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু এগুলোর কারণে জটিলতা তৈরি হলে চিকিৎসাগত নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
বিষয়টা ঠিক কী? রাগ, ঈর্ষা, প্রতিহিংসা ও ইনসিকিওরিটি ইত্যাদি বিষয়গুলোকে প্রথম থেকেই ‘রোগ’ হিসেবে চিহ্নিত করা উচিত নয়। দাম্পত্য জীবনের সমস্যা বা নিজের পরিবারের মানুষগুলোর সঙ্গে বাড়তে থাকা দূরত্ব, এই কন্ট্রিবিউটিং ফ্যাক্টরগুলোকে বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় প্রতিহিংসা ও নিরাপত্তাহীনতা আমাদের গ্রাস করছে। কোনও কারণে তৈরি হওয়া ঈর্ষা কিন্তু পরবর্তীতে প্রতিহিংসার রূপ নিতে পারে। ঈর্ষা ক্ষণস্থায়ী। দীর্ঘকালীন ঈর্ষা সম্পর্কে প্রতিহিংসা ও নিরাপত্তাহীনতার সৃষ্টি করে। কিন্তু ঠিক কী কারণে আমাদের মনে হিংসা বা নিরাপত্তাহীনতার সৃষ্টি হয়? বয়স, চরিত্র ও সম্পর্কভেদে দেখা যায় আলাদা কারণ, ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ।
ছোটদের মন বোঝা জরুরি পরিবারের লোকেদের সঙ্গে আত্মিক ও ইন্টারনাল রিলেশনশিপই অবজেক্ট রিলেশনশিপের সারকথা। এই অবজেক্ট রিলেশনশিপের ঘাটতি একজন শিশুর মনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। বিশেষত, মা ও সন্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া দূরত্বের অন্যতম কারণই এটা। মা-বাবা হয়তো দু'জনেই কর্মরত। সন্তানের দিকে তাকানোর বিশেষ সুযোগ হয় না। শিশুর মন কেমনের সূত্রপাত এখানেই। শিশুর মধ্যে যদি ট্রাস্ট ইসু তৈরি হয়, অর্থাৎ যাদেরকে সে বিশ্বাস করতে চাইছে তাদের হাতের কাছে পাচ্ছে না। দিনের একটা বড় সময় তার সবচেয়ে কাছের মানুষ দুটো অনুপস্থিত। এই ঘাটতি শিশুর মনে একটা ইনসিকিওরিটি তৈরি করে, যা বাবামায়ের সঙ্গে সন্তানদের সম্পর্ককেও আরও ঠুনকো করে তোলে। নিউক্লিয়ার পরিবারে এই সমস্যা দিন দিন আরও বেড়ে চলেছে। আগেকার দিনে বেশিরভাগ পরিবার ছিল একান্নবর্তী। ঠিক ভুল ধরিয়ে দেওয়ার মতো মানুষ থাকত। মায়ের সঙ্গে দাদুর সম্পর্ক, মায়ের সঙ্গে বাবার সম্পর্ক, মায়ের সঙ্গে পরিচারিকার সম্পর্ক, এই পারিবারিক সম্পর্কগুলোর সরাসরি প্রভাব পড়ে তাদের মনে। পরিবারের লোকজনের সম্পর্কে এগুলো তাদের মনে একটা বদ্ধমূল ধারণা তৈরি করে।
この記事は SANANDA の January 30, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は SANANDA の January 30, 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।